মেক্সিকোর ৩১ বছর বয়সী মারিও দেশটির একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ছিনতাই করে জোরপূর্বক যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অন্য যাত্রীরা বাধা দিলে তিনি ব্যর্থ হন। গত রোববার এ ঘটনা ঘটে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গত রোববার ভোলারিস এয়ারলাইনসের ফ্লাইট-৩০৪১ মেক্সিকোর লিওন থেকে টিজুয়ানার পথে ছিল। এ সময় এক যাত্রী তাঁর আসন থেকে উঠে বিমানটি জোরপূর্বক অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে অন্য যাত্রীরা তাঁকে আটকাতে সক্ষম হন এবং ক্রুরা পরে বিমানটিকে নিকটবর্তী গুয়াদালাহারাতে নামানোর সিদ্ধান্ত নেন।
মেক্সিকোর অবকাঠামো, যোগাযোগ ও পরিবহন মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বিমানটিকে নিরাপদে গুয়াদালাহারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার জন্য জরুরি সহায়তা প্রদান করা হয় এবং ওই যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।’
এদিকে ভোলারিস এয়ার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘মেক্সিকোর একটি ফ্লাইটে থাকা এক যাত্রীকে রোববার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই যাত্রী যুক্তরাষ্ট্রের দিকে প্লেনটি জোর করে ঘোরানোর চেষ্টা করেছিলেন। ক্রুরা নির্ধারিত নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন এবং প্রটোকল অনুসারে প্লেনটি গুয়াদালাহারা বিমানবন্দরে ঘুরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানে যাত্রীকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’
গুয়াদালাহারা পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির নাম মারিও (৩১)। সোমবার পুলিশের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে জানানো হয়, মারিও দাবি করেছেন যে, তাঁর এক আত্মীয়কে অপহরণ করা হয়েছে এবং অপহরণকারীরা তাঁকে হুমকি দিয়েছে যে, তিনি টিজুয়ানায় গেলে তাঁকে, তাঁর স্ত্রী এবং দুই সন্তানকে হত্যা করা হবে।
এৎ ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছেন এক যাত্রী। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে মারিওকে বিমানের ভেতরে নিরস্ত করার দৃশ্য দেখা যায়। ওই ঘটনায় মারিওর সন্তানেরা কাঁদতে শুরু করে এবং তাঁর স্ত্রী তাঁকে বকাঝকা করেন বলে মেক্সিকোর সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।
মারিও গুয়ানুয়াতোর পেনজামোর বাসিন্দা। মেক্সিকোর এই প্রদেশেই সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। দীর্ঘদিন ধরেই প্রদেশটিতে এই অবস্থা চলছে। দুই মাদক চক্র—জলিসকো ও সান্তা রোসা দে লিমা—বহু বছর ধরে এলাকা দখলের জন্য লড়াই করছে। এই লড়াই অপহরণ ও হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোর জন্ম দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মেক্সিকোর মাদক চক্রগুলো বহুদিন ধরে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অপরাধ করাতে বাধ্য করছে।
গুয়াদালাহারা বিমানবন্দরে অবতরণের পর মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড মারিওকে গ্রেপ্তার করে। তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেন এবং পুলিশের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় তিনি সামান্য চোট পান বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। পরে ফ্লাইট-৩০৪১ পরে টিজুয়ানার উদ্দেশে উড্ডয়ন করে।
রোববারের এ ঘটনার আগে মেক্সিকোতে সর্বশেষ বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে ২০০৯ সালে। সে সময় এক বলিভিয়ান নাগরিক কানকুন থেকে মেক্সিকো সিটির দিকে যাওয়া অ্যারোমেক্সিকোর একটি ফ্লাইট ছিনতাই করেছিলেন। পরে বিমানটি অবতরণের পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিমানের ভেতরে থাকা ১১২ জন যাত্রীকে অক্ষত উদ্ধার করেছিল।
মেক্সিকোর ৩১ বছর বয়সী মারিও দেশটির একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ছিনতাই করে জোরপূর্বক যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অন্য যাত্রীরা বাধা দিলে তিনি ব্যর্থ হন। গত রোববার এ ঘটনা ঘটে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গত রোববার ভোলারিস এয়ারলাইনসের ফ্লাইট-৩০৪১ মেক্সিকোর লিওন থেকে টিজুয়ানার পথে ছিল। এ সময় এক যাত্রী তাঁর আসন থেকে উঠে বিমানটি জোরপূর্বক অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে অন্য যাত্রীরা তাঁকে আটকাতে সক্ষম হন এবং ক্রুরা পরে বিমানটিকে নিকটবর্তী গুয়াদালাহারাতে নামানোর সিদ্ধান্ত নেন।
মেক্সিকোর অবকাঠামো, যোগাযোগ ও পরিবহন মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বিমানটিকে নিরাপদে গুয়াদালাহারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার জন্য জরুরি সহায়তা প্রদান করা হয় এবং ওই যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।’
এদিকে ভোলারিস এয়ার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘মেক্সিকোর একটি ফ্লাইটে থাকা এক যাত্রীকে রোববার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই যাত্রী যুক্তরাষ্ট্রের দিকে প্লেনটি জোর করে ঘোরানোর চেষ্টা করেছিলেন। ক্রুরা নির্ধারিত নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন এবং প্রটোকল অনুসারে প্লেনটি গুয়াদালাহারা বিমানবন্দরে ঘুরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানে যাত্রীকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’
গুয়াদালাহারা পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির নাম মারিও (৩১)। সোমবার পুলিশের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে জানানো হয়, মারিও দাবি করেছেন যে, তাঁর এক আত্মীয়কে অপহরণ করা হয়েছে এবং অপহরণকারীরা তাঁকে হুমকি দিয়েছে যে, তিনি টিজুয়ানায় গেলে তাঁকে, তাঁর স্ত্রী এবং দুই সন্তানকে হত্যা করা হবে।
এৎ ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছেন এক যাত্রী। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা হয়েছে, যেখানে মারিওকে বিমানের ভেতরে নিরস্ত করার দৃশ্য দেখা যায়। ওই ঘটনায় মারিওর সন্তানেরা কাঁদতে শুরু করে এবং তাঁর স্ত্রী তাঁকে বকাঝকা করেন বলে মেক্সিকোর সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।
মারিও গুয়ানুয়াতোর পেনজামোর বাসিন্দা। মেক্সিকোর এই প্রদেশেই সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। দীর্ঘদিন ধরেই প্রদেশটিতে এই অবস্থা চলছে। দুই মাদক চক্র—জলিসকো ও সান্তা রোসা দে লিমা—বহু বছর ধরে এলাকা দখলের জন্য লড়াই করছে। এই লড়াই অপহরণ ও হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোর জন্ম দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মেক্সিকোর মাদক চক্রগুলো বহুদিন ধরে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অপরাধ করাতে বাধ্য করছে।
গুয়াদালাহারা বিমানবন্দরে অবতরণের পর মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড মারিওকে গ্রেপ্তার করে। তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেন এবং পুলিশের গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় তিনি সামান্য চোট পান বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। পরে ফ্লাইট-৩০৪১ পরে টিজুয়ানার উদ্দেশে উড্ডয়ন করে।
রোববারের এ ঘটনার আগে মেক্সিকোতে সর্বশেষ বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে ২০০৯ সালে। সে সময় এক বলিভিয়ান নাগরিক কানকুন থেকে মেক্সিকো সিটির দিকে যাওয়া অ্যারোমেক্সিকোর একটি ফ্লাইট ছিনতাই করেছিলেন। পরে বিমানটি অবতরণের পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিমানের ভেতরে থাকা ১১২ জন যাত্রীকে অক্ষত উদ্ধার করেছিল।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে