নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের পর চীন সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ট্রাম্প চীন সফরের বিষয়ে তাঁর উপদেষ্টাদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। তবে চীনা পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকির কারণে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক ইতিমধ্যেই চাপের মুখে রয়েছে।
এর আগে ২০১৭ সালে প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প বেইজিং সফর করেছিলেন। তবে এবারের সফরের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। একটি সূত্র বলছে, ট্রাম্প দায়িত্ব নিয়ে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
গত শুক্রবার ট্রাম্প ও সি চিন পিংয়ের মধ্যে ফোনালাপ হয়। নির্বাচনের পর এটি ছিল তাঁদের প্রথম যোগাযোগ। ফোনালাপে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল বাণিজ্য, ফেন্টানাইল (ড্রাগ), টিকটক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। পরবর্তীতে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘আমার প্রত্যাশা, আমরা একসঙ্গে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারব এবং তা অবিলম্বে শুরু হবে।’
চীনের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সম্পর্কের এই মুহূর্তটি বেশ সংবেদনশীল। কারণ ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন। অবশ্য চীন এই শুল্ক বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিনহুয়া জানিয়েছে, সি ও ট্রাম্প তাঁদের আলোচনায় কৌশলগত যোগাযোগ মাধ্যম প্রতিষ্ঠায় সম্মত হয়েছেন।
সফরে চীনকে ফেন্টানাইলের মূল উপাদান সরবরাহ বন্ধ করতে চাপ দেওয়ার পাশাপাশি, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চীনের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
এদিকে, তাইওয়ান ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক অবস্থান নিতে বলেছে চীন। যেখানে তাইওয়ানের প্রতিনিধি দল ট্রাম্পের অভিষেক (২০ জানুয়ারি) অনুষ্ঠানে অংশ নেবে।
এদিকে সি চিন পিংয়ের বিশেষ দূত হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট হান ঝেং ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। যুক্তরাষ্ট্রে তাঁকে প্রজ্ঞাবান ও ব্যবসাবান্ধব নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ট্রাম্পের সম্ভাব্য চীন সফর ও বৈঠক চীন–মার্কিন সম্পর্কের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হয়ে উঠতে পারে।
ট্রাম্প ভারত সফরের পরিকল্পনাও করছেন বলে জানা গেছে। তবে দায়িত্ব গ্রহণের পর তাঁর মূল মনোযোগ থাকবে অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে। এর মধ্যে সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার ও অভিবাসন সংক্রান্ত বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশগুলোর প্রচারে প্রথম সপ্তাহে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রদেশ ভ্রমণ করবেন বলেও জানা গেছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের পর চীন সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ট্রাম্প চীন সফরের বিষয়ে তাঁর উপদেষ্টাদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। তবে চীনা পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকির কারণে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক ইতিমধ্যেই চাপের মুখে রয়েছে।
এর আগে ২০১৭ সালে প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প বেইজিং সফর করেছিলেন। তবে এবারের সফরের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। একটি সূত্র বলছে, ট্রাম্প দায়িত্ব নিয়ে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
গত শুক্রবার ট্রাম্প ও সি চিন পিংয়ের মধ্যে ফোনালাপ হয়। নির্বাচনের পর এটি ছিল তাঁদের প্রথম যোগাযোগ। ফোনালাপে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল বাণিজ্য, ফেন্টানাইল (ড্রাগ), টিকটক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। পরবর্তীতে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘আমার প্রত্যাশা, আমরা একসঙ্গে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারব এবং তা অবিলম্বে শুরু হবে।’
চীনের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সম্পর্কের এই মুহূর্তটি বেশ সংবেদনশীল। কারণ ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন। অবশ্য চীন এই শুল্ক বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিনহুয়া জানিয়েছে, সি ও ট্রাম্প তাঁদের আলোচনায় কৌশলগত যোগাযোগ মাধ্যম প্রতিষ্ঠায় সম্মত হয়েছেন।
সফরে চীনকে ফেন্টানাইলের মূল উপাদান সরবরাহ বন্ধ করতে চাপ দেওয়ার পাশাপাশি, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চীনের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
এদিকে, তাইওয়ান ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক অবস্থান নিতে বলেছে চীন। যেখানে তাইওয়ানের প্রতিনিধি দল ট্রাম্পের অভিষেক (২০ জানুয়ারি) অনুষ্ঠানে অংশ নেবে।
এদিকে সি চিন পিংয়ের বিশেষ দূত হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট হান ঝেং ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। যুক্তরাষ্ট্রে তাঁকে প্রজ্ঞাবান ও ব্যবসাবান্ধব নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ট্রাম্পের সম্ভাব্য চীন সফর ও বৈঠক চীন–মার্কিন সম্পর্কের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হয়ে উঠতে পারে।
ট্রাম্প ভারত সফরের পরিকল্পনাও করছেন বলে জানা গেছে। তবে দায়িত্ব গ্রহণের পর তাঁর মূল মনোযোগ থাকবে অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে। এর মধ্যে সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার ও অভিবাসন সংক্রান্ত বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশগুলোর প্রচারে প্রথম সপ্তাহে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রদেশ ভ্রমণ করবেন বলেও জানা গেছে।
এত ভাষায় তাৎক্ষণিক অনুবাদ অসম্ভবই মনে হয়। তবে এবার সৌদি সরকারের তত্ত্বাবধানে ‘দুই পবিত্র মসজিদের সার্বিক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ’র আওতায় পরিচালিত এআই প্রযুক্তি এই অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছে। সৌদির ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, ‘অনুবাদ এখন কেবল প্রযুক্তিগত একটি ফিচার নয়, এটি আধ্যাত্মিক সেতুবন্ধন।’
১০ ঘণ্টা আগেসাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। আর এই ফোনালাপটি হয়েছে, সম্প্রতি রাশিয়ার ভেতরে ইউক্রেনের সাহসী ড্রোন হামলার পর। এই হামলায় রাশিয়ার বিমানঘাঁটিগুলোকে টার্গেট করেছিল ইউক্রেন।
১০ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চলতি বছরের সন্ত্রাস দমন কমিটিতে সহসভাপতিত্ব করবে পাকিস্তান। এ বছর নিরাপত্তা পরিষদের ওই কমিটিতে সভাপতিত্ব করবে আলজেরিয়া। পাকিস্তানের সঙ্গে রাশিয়া ও ফ্রান্স ওই কমিটিতে সহসভাপতিত্ব করবে। এ ছাড়া আফগানিস্তানের তালেবানের ওপর নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের
১১ ঘণ্টা আগেআইপিএলে ১৮ বছর পর রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) প্রথম শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতেছিল পুরো বেঙ্গালুরু। কিন্তু সেই উন্মাদনা রূপ নিয়েছে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনায়। বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে পদদলিত হয়ে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে