দাসপ্রথায় জড়িত থাকার দায় স্বীকার করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাসপ্রথা ও বর্ণবাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলো মোকাবিলায় ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। মঙ্গলবার দাসপ্রথার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার প্রকাশিত হার্ভার্ডের ওই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৬৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দাস প্রথার সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানটির সংযোগ ছিল। এমনকি ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে দাসপ্রথা বেআইনি ঘোষণার সময়ও এই প্রথা বিদ্যমান ছিল। ১৬৩৬ সাল থেকে ১৭৮৩ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক এবং শিক্ষকেরা অন্তত ৭০ জনেরও বেশি মানুষকে দাসত্বে আবদ্ধ করেছিলেন।
হার্ভার্ডের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৮ শতকজুড়ে অনেক দাস ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিয়মিত আর্থিক লেনদেন চালিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
হার্ভার্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি লরেন্স ব্যাকো জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। দাসপ্রথা ও বর্ণবাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলো মোকাবিলায় করা সুপারিশগুলোকে কার্যে রূপান্তরিত করতে প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান চালাবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য ১০০ মিলিয়ন ডলার তহবিল অনুমোদন করেছে।
ব্যাকো আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে ব্যক্তি, হার্ভার্ড এবং আমাদের সমাজের ওপর সেই ঐতিহাসিক কার্যক্রমের ক্ষতিকর প্রভাবগুলো মোকাবিলায় কিছু করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’
দাসত্ব, বৈষম্য ও বর্ণবাদের প্রভাব মোকাবিলার বিষয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যেই হার্ভার্ডের এই পদক্ষেপ এল। যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীতদাসদের বংশধরদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য দেশটির প্রতি ক্রমবর্ধমান আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে বিশ্বের মানবাধিকার সংগঠনগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও সম্প্রতি এই সমস্যাটি নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় দাসপ্রথা ও বর্ণবাদ মোকাবিলায় তহবিল গঠন করেছে।
দাসপ্রথায় জড়িত থাকার দায় স্বীকার করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাসপ্রথা ও বর্ণবাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলো মোকাবিলায় ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। মঙ্গলবার দাসপ্রথার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার প্রকাশিত হার্ভার্ডের ওই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৬৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই দাস প্রথার সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানটির সংযোগ ছিল। এমনকি ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে দাসপ্রথা বেআইনি ঘোষণার সময়ও এই প্রথা বিদ্যমান ছিল। ১৬৩৬ সাল থেকে ১৭৮৩ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক এবং শিক্ষকেরা অন্তত ৭০ জনেরও বেশি মানুষকে দাসত্বে আবদ্ধ করেছিলেন।
হার্ভার্ডের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৮ শতকজুড়ে অনেক দাস ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিয়মিত আর্থিক লেনদেন চালিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
হার্ভার্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি লরেন্স ব্যাকো জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। দাসপ্রথা ও বর্ণবাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলো মোকাবিলায় করা সুপারিশগুলোকে কার্যে রূপান্তরিত করতে প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান চালাবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য ১০০ মিলিয়ন ডলার তহবিল অনুমোদন করেছে।
ব্যাকো আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে ব্যক্তি, হার্ভার্ড এবং আমাদের সমাজের ওপর সেই ঐতিহাসিক কার্যক্রমের ক্ষতিকর প্রভাবগুলো মোকাবিলায় কিছু করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’
দাসত্ব, বৈষম্য ও বর্ণবাদের প্রভাব মোকাবিলার বিষয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যেই হার্ভার্ডের এই পদক্ষেপ এল। যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীতদাসদের বংশধরদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য দেশটির প্রতি ক্রমবর্ধমান আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে বিশ্বের মানবাধিকার সংগঠনগুলো। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও সম্প্রতি এই সমস্যাটি নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় দাসপ্রথা ও বর্ণবাদ মোকাবিলায় তহবিল গঠন করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৪০ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
২ ঘণ্টা আগে