ডয়চে ভেলে
দেশে ঋণের সীমা স্থগিত করার জন্য একটি বিল পাস হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে। যেটাকে ডেট সিলিং বিল বা ফিসকাল রেসপনসিবিলিটি বিল বলা হচ্ছে। এ সপ্তাহেই বিলটি সিনেটে যাবে। সেখানে পাস হয়ে গেলে বিলটি আইনে পরিণত হবে। মার্কিন সময় বুধবার গভীর রাতে বৈঠকে বিলটি ৩১৪-১১৭ ভোটে পাস হয়েছে।
করোনা এবং ইউক্রেন যুদ্ধের রেশ পড়েছে মার্কিন অর্থনীতির ওপর। মন্দার মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল দেশ। এই পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে ডেট সিলিংয়ের প্রস্তাব আনেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিষয়টি নিয়ে কংগ্রেসে বহু আলোচনা, বহু বিতর্ক হয়েছে। বিলটিকে বাইপারটিসান করার প্রস্তাব দেন বাইডেন। অর্থাৎ, রিপাবলিকান স্পিকার ম্যাকার্থি ও ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট একত্রে বিলটি প্রস্তাব করেন কংগ্রেসে, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিলটি পেশ করা হয় হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে।
আশঙ্কা ছিল, এই বিল নিয়ে প্রবল বিরোধিতা হতে পারে। কিন্তু সেই আশঙ্কা সত্যি হয়নি। বিপুল ভোটেই বিলটি পাস হয়েছে। বাইডেনের আশা, একইভাবে সেনেটেও বিলটি পাস হয়ে যাবে।
এই বিল পাস না হলে তীব্র অর্থসংকটে পড়বে আমেরিকা। সেনাবাহিনী থেকে সরকারি কর্মচারী সবার বেতন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সোশ্যাল সিকিওরিটি চেক দেওয়া সম্ভব হতো না। শুধু ঘরে নয়, এই পরিস্থিতি তৈরি হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যেও তার প্রভাব পড়ত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন অর্থনীতির ওপর যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতির অনেকটাই নির্ভর করে, ফলে আন্তর্জাতিক মন্দার আশঙ্কা ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ঋণে চলছে মার্কিন অর্থনীতি। এই বিল পাশ না হলে মার্কিন কোষাগার শূন্য হয়ে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এই বিল ২০২৪ সাল পর্যন্ত ধারের পরিমাণ বাড়ানোর রাস্তা তৈরি করে দিল। অর্থাৎ, ধারের যে সর্বোচ্চ সীমা ছিল, তা বদলের সুপারিশ করল।
দেশে ঋণের সীমা স্থগিত করার জন্য একটি বিল পাস হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে। যেটাকে ডেট সিলিং বিল বা ফিসকাল রেসপনসিবিলিটি বিল বলা হচ্ছে। এ সপ্তাহেই বিলটি সিনেটে যাবে। সেখানে পাস হয়ে গেলে বিলটি আইনে পরিণত হবে। মার্কিন সময় বুধবার গভীর রাতে বৈঠকে বিলটি ৩১৪-১১৭ ভোটে পাস হয়েছে।
করোনা এবং ইউক্রেন যুদ্ধের রেশ পড়েছে মার্কিন অর্থনীতির ওপর। মন্দার মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল দেশ। এই পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে ডেট সিলিংয়ের প্রস্তাব আনেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিষয়টি নিয়ে কংগ্রেসে বহু আলোচনা, বহু বিতর্ক হয়েছে। বিলটিকে বাইপারটিসান করার প্রস্তাব দেন বাইডেন। অর্থাৎ, রিপাবলিকান স্পিকার ম্যাকার্থি ও ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট একত্রে বিলটি প্রস্তাব করেন কংগ্রেসে, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিলটি পেশ করা হয় হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে।
আশঙ্কা ছিল, এই বিল নিয়ে প্রবল বিরোধিতা হতে পারে। কিন্তু সেই আশঙ্কা সত্যি হয়নি। বিপুল ভোটেই বিলটি পাস হয়েছে। বাইডেনের আশা, একইভাবে সেনেটেও বিলটি পাস হয়ে যাবে।
এই বিল পাস না হলে তীব্র অর্থসংকটে পড়বে আমেরিকা। সেনাবাহিনী থেকে সরকারি কর্মচারী সবার বেতন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সোশ্যাল সিকিওরিটি চেক দেওয়া সম্ভব হতো না। শুধু ঘরে নয়, এই পরিস্থিতি তৈরি হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যেও তার প্রভাব পড়ত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন অর্থনীতির ওপর যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতির অনেকটাই নির্ভর করে, ফলে আন্তর্জাতিক মন্দার আশঙ্কা ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ঋণে চলছে মার্কিন অর্থনীতি। এই বিল পাশ না হলে মার্কিন কোষাগার শূন্য হয়ে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এই বিল ২০২৪ সাল পর্যন্ত ধারের পরিমাণ বাড়ানোর রাস্তা তৈরি করে দিল। অর্থাৎ, ধারের যে সর্বোচ্চ সীমা ছিল, তা বদলের সুপারিশ করল।
গত ২০১৮ সালের পর থেকে মাসে অন্তত একবার গির্জায় যাওয়া লোকের সংখ্যা বেড়েছে ৫৬ শতাংশ। এবং তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা সবচেয়ে বেশি, বিশেষ করে তরুণ পুরুষদের মধ্যে। ২০১৮ সালে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ নিয়মিত গির্জায় যেতেন। তবে ২০২৪ সালে এই সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৬ শতাংশ হয়েছে।
২৭ মিনিট আগেকর্তৃপক্ষ বলছে, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেলেও হতাহত আরও অনেক বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই সংকটাপন্ন। তবে, অঞ্চলটিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা ততটা উন্নত নয় বলে তাদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআবারও ইসরায়েলি হামলায় নিহত হলেন এক গণমাধ্যমকর্মী। হাসান ইসলাইহ নামের ওই গণমাধ্যমকর্মী খান ইউনিসের আল নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, হাসান ইসলাইহ ছাড়াও নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলের হামলায় আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্পের মন্তব্য, দক্ষিণ এশিয়ার দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে মার্কিন কূটনৈতিক মধ্যস্থতার একটি বিরল মুহূর্তকে তুলে ধরেছে। শান্তির সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততার উল্লেখ ট্রাম্পের নেতৃত্বে বৃহত্তর মার্কিন কৌশলের ইঙ্গিত দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে