মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক দাবি করেছেন, তাঁর মালিকানাধীন কোম্পানি টেসলা ধ্বংস করতে এবং সরকারি দুর্নীতি উন্মোচন ঠেকাতে বামপন্থী কর্মীরা তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি সহ বিভিন্ন দেশে টেসলার গাড়ি ও ডিলারশিপের ওপর ধ্বংসযজ্ঞ ও অগ্নিসংযোগের ধারাবাহিকতায় মাস্কের কাছ থেকে এমন মন্তব্য এসেছে।
বর্তমানে ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বাজেট সংকোচন ও কর্মীসংখ্যা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। বিশেষ করে, হোয়াইট হাউসে একটি সরকারি দক্ষতা বিভাগ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইতিমধ্যেই তিনি ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন।
তবে সমালোচকদের মতে, মাস্ক অতি-সংকোচনমূলক নীতি চাপিয়ে দিচ্ছেন এবং এই কারণে তিনি বিভিন্ন মহলের বিরোধিতার সম্মুখীন হচ্ছেন।
সম্প্রতি মাস্কের মালিকানাধীন টেসলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আরও তীব্র হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে একটি টেসলা সার্ভিস সেন্টারে পেট্রল বোমার হামলা চালানো হয়। এতে অন্তত পাঁচটি গাড়ি পুড়ে গেছে।
গত সোমবার ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাস্ক এই হামলাগুলোকে ‘উন্মাদনা’ বলে অভিহিত করেন এবং এগুলোর পেছনে একটি সমন্বিত ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে দাবি করেন।
তিনি বলেন, ‘তারা মূলত আমাকে হত্যা করতে চায়। কারণ আমি তাদের জালিয়াতি বন্ধ করছি। তারা টেসলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। কারণ আমরা সরকারি দুর্নীতি ও অপচয় রোধ করছি।’
তিনি প্রশ্ন তোলে বলেন, ‘কে এই হামলাগুলোকে অর্থের জোগান দিচ্ছে এবং কে এগুলো সমন্বয় করছে? এটি অস্বাভাবিক, কারণ আমি আগে কখনো এমন কিছু দেখিনি।’
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে মাস্কের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিছু মানুষ আবার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা টেসলা গাড়ির গ্রাহকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। এমনকি একটি অনলাইন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টেসলার গাড়ি আছে এমন মালিকদের ঠিকানা প্রকাশ করে তাঁদের গাড়িতে রং স্প্রে করে দেওয়ার জন্য বিক্ষোভকারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি এসব হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং এগুলোকে ‘গৃহস্থালির সন্ত্রাস’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দোষীদের বিরুদ্ধে ফেডারেল অপরাধের মামলা দায়ের করা হতে পারে এবং আরও হামলার চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসব হামলা ও প্রতিবাদের মধ্যেও মাস্ক দাবি করেছেন, তাদের নীতিগুলোই সঠিক পথেই এগোচ্ছে। এই বিরোধিতার তীব্রতা প্রমাণ করে, তারা শক্তিশালী স্বার্থগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।
মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক দাবি করেছেন, তাঁর মালিকানাধীন কোম্পানি টেসলা ধ্বংস করতে এবং সরকারি দুর্নীতি উন্মোচন ঠেকাতে বামপন্থী কর্মীরা তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি সহ বিভিন্ন দেশে টেসলার গাড়ি ও ডিলারশিপের ওপর ধ্বংসযজ্ঞ ও অগ্নিসংযোগের ধারাবাহিকতায় মাস্কের কাছ থেকে এমন মন্তব্য এসেছে।
বর্তমানে ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বাজেট সংকোচন ও কর্মীসংখ্যা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। বিশেষ করে, হোয়াইট হাউসে একটি সরকারি দক্ষতা বিভাগ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইতিমধ্যেই তিনি ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন।
তবে সমালোচকদের মতে, মাস্ক অতি-সংকোচনমূলক নীতি চাপিয়ে দিচ্ছেন এবং এই কারণে তিনি বিভিন্ন মহলের বিরোধিতার সম্মুখীন হচ্ছেন।
সম্প্রতি মাস্কের মালিকানাধীন টেসলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আরও তীব্র হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে একটি টেসলা সার্ভিস সেন্টারে পেট্রল বোমার হামলা চালানো হয়। এতে অন্তত পাঁচটি গাড়ি পুড়ে গেছে।
গত সোমবার ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাস্ক এই হামলাগুলোকে ‘উন্মাদনা’ বলে অভিহিত করেন এবং এগুলোর পেছনে একটি সমন্বিত ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে দাবি করেন।
তিনি বলেন, ‘তারা মূলত আমাকে হত্যা করতে চায়। কারণ আমি তাদের জালিয়াতি বন্ধ করছি। তারা টেসলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। কারণ আমরা সরকারি দুর্নীতি ও অপচয় রোধ করছি।’
তিনি প্রশ্ন তোলে বলেন, ‘কে এই হামলাগুলোকে অর্থের জোগান দিচ্ছে এবং কে এগুলো সমন্বয় করছে? এটি অস্বাভাবিক, কারণ আমি আগে কখনো এমন কিছু দেখিনি।’
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে মাস্কের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিছু মানুষ আবার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা টেসলা গাড়ির গ্রাহকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। এমনকি একটি অনলাইন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টেসলার গাড়ি আছে এমন মালিকদের ঠিকানা প্রকাশ করে তাঁদের গাড়িতে রং স্প্রে করে দেওয়ার জন্য বিক্ষোভকারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি এসব হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং এগুলোকে ‘গৃহস্থালির সন্ত্রাস’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দোষীদের বিরুদ্ধে ফেডারেল অপরাধের মামলা দায়ের করা হতে পারে এবং আরও হামলার চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসব হামলা ও প্রতিবাদের মধ্যেও মাস্ক দাবি করেছেন, তাদের নীতিগুলোই সঠিক পথেই এগোচ্ছে। এই বিরোধিতার তীব্রতা প্রমাণ করে, তারা শক্তিশালী স্বার্থগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।
দক্ষিণ এশিয়ার দুই চির বৈরী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বলা চলে পূর্ণমাত্রায় সামরিক সংঘাত শুরু হয়েছে। ভারত পাকিস্তানের অন্তত ৯টি স্থানে হামলা চালানোর দাবি করেছে। বিপরীতে পাকিস্তানও দাবি করেছে, তারা ভারতের ৩টি রাফালসহ পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। তবে ভারতীয় পক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো তথ্য দেয়নি
২৫ মিনিট আগেভারত দাবি করেছে, তারা গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানে মাত্র ২৫ মিনিটে ভারত ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো পাকিস্তানের অভ্যন্তর ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীরে ৯টি ‘জঙ্গি’ ঘাঁটিতে আঘাত হানে। এতে ৭০ জন সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়।
৩৯ মিনিট আগেপাকিস্তানজুড়ে নয়টি স্থাপনায় হামলার অল্প কিছুক্ষণ পরই ভারত ঘোষণা করে, ‘ন্যায়বিচার সম্পন্ন হয়েছে।’ এপ্রিলের শেষ দিকে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় ভারতীয় পর্যটকদের ব্যাপক প্রাণহানির পর দেশটি পাকিস্তানকে দায়ী করে প্রতিশোধের পথ বেছে নেয়।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মতরিচ। পাশাপাশি তিনি হুমকি দিয়ে বলেছেন, গাজার ফিলিস্তিনি জনগণের ‘বিশাল একটি অংশকে তৃতীয় কোনো দেশে’ চলে যেতে বাধ্য করা হবে। ইসরায়েল গাজায় জাতিগত নির্মূলীকরণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এমন আশঙ্কার মধ্যেই তিনি
২ ঘণ্টা আগে