অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন হোয়াইট হাউস মঙ্গলবার জানিয়েছে, রাশিয়া ও ইউক্রেন পৃথক বৈঠকে কৃষ্ণসাগরে বলপ্রয়োগ বন্ধের বিষয়ে সম্মত হয়েছে। দুই পক্ষের সঙ্গে আলাদাভাবে এই আলোচনা সৌদি আরবে মার্কিন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
পৃথক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও ইউক্রেন একমত হয়েছে যে তারা নিরাপদ নৌপরিবহন নিশ্চিত করবে, বলপ্রয়োগ বন্ধ করবে এবং সামরিক কাজে বাণিজ্যিক জাহাজ ব্যবহারের অবসান ঘটাবে।
কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও নিশ্চিত করেছেন, রাশিয়া ও তাঁর দেশ কৃষ্ণসাগরে সামরিক বলপ্রয়োগ বন্ধ করতে সম্মত হয়েছে। তবে তিনি জানান, চুক্তিটি এখনো বিশদভাবে চূড়ান্ত হয়নি এবং এটি প্রাথমিক পদক্ষেপমাত্র।
তবে এই বিষয়ে এখন পর্যন্ত মস্কো কোনো মন্তব্য করেনি।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, চুক্তি মেনে চললে রাশিয়াকে কৃষিপণ্য ও সার রপ্তানিতে সহায়তা করা হবে, নৌ-বিমার খরচও কমানো হবে এবং বন্দর ও অর্থ প্রদানের ব্যবস্থায় প্রবেশাধিকার সহজতর করা হবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পরও কোনো যৌথ বিবৃতি আসেনি। রুশ গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ার ফেডারেশন কাউন্সিলের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা কমিটির প্রথম উপচেয়ারম্যান ভ্লাদিমির চিজভ বলেছেন, ইউক্রেনের অবস্থানের কারণে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়নি।
চিজভ আরও বলেছেন, তাঁরা ১২ ঘণ্টা ধরে আলোচনায় বসেছিলেন এবং যৌথ বিবৃতির বিষয়ে সম্মত হয়েছিলেন। তবে ইউক্রেনের অবস্থানের কারণে এটি চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল সোমবার রিয়াদের রিটজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকটি করেছেন রাশিয়ার ও মার্কিন কর্মকর্তারা। এক দিন আগেই সেখানে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছিলেন মার্কিন প্রতিনিধিরা।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দূত কিথ কেলোগের সঙ্গে তাঁর বৈঠক ‘ভালো ও কার্যকর’ ছিল।
মার্কিন হোয়াইট হাউস মঙ্গলবার জানিয়েছে, রাশিয়া ও ইউক্রেন পৃথক বৈঠকে কৃষ্ণসাগরে বলপ্রয়োগ বন্ধের বিষয়ে সম্মত হয়েছে। দুই পক্ষের সঙ্গে আলাদাভাবে এই আলোচনা সৌদি আরবে মার্কিন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
পৃথক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও ইউক্রেন একমত হয়েছে যে তারা নিরাপদ নৌপরিবহন নিশ্চিত করবে, বলপ্রয়োগ বন্ধ করবে এবং সামরিক কাজে বাণিজ্যিক জাহাজ ব্যবহারের অবসান ঘটাবে।
কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও নিশ্চিত করেছেন, রাশিয়া ও তাঁর দেশ কৃষ্ণসাগরে সামরিক বলপ্রয়োগ বন্ধ করতে সম্মত হয়েছে। তবে তিনি জানান, চুক্তিটি এখনো বিশদভাবে চূড়ান্ত হয়নি এবং এটি প্রাথমিক পদক্ষেপমাত্র।
তবে এই বিষয়ে এখন পর্যন্ত মস্কো কোনো মন্তব্য করেনি।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, চুক্তি মেনে চললে রাশিয়াকে কৃষিপণ্য ও সার রপ্তানিতে সহায়তা করা হবে, নৌ-বিমার খরচও কমানো হবে এবং বন্দর ও অর্থ প্রদানের ব্যবস্থায় প্রবেশাধিকার সহজতর করা হবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পরও কোনো যৌথ বিবৃতি আসেনি। রুশ গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ার ফেডারেশন কাউন্সিলের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা কমিটির প্রথম উপচেয়ারম্যান ভ্লাদিমির চিজভ বলেছেন, ইউক্রেনের অবস্থানের কারণে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়নি।
চিজভ আরও বলেছেন, তাঁরা ১২ ঘণ্টা ধরে আলোচনায় বসেছিলেন এবং যৌথ বিবৃতির বিষয়ে সম্মত হয়েছিলেন। তবে ইউক্রেনের অবস্থানের কারণে এটি চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল সোমবার রিয়াদের রিটজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকটি করেছেন রাশিয়ার ও মার্কিন কর্মকর্তারা। এক দিন আগেই সেখানে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছিলেন মার্কিন প্রতিনিধিরা।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দূত কিথ কেলোগের সঙ্গে তাঁর বৈঠক ‘ভালো ও কার্যকর’ ছিল।
তিন বছর ধরে চলমান এই যুদ্ধে এবার ইতি টানবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে, কুরস্কের বাসিন্দারা এখনো ভরসা করতে পারছেন না ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতিতে। কুরস্কের বাসিন্দা একাতেরিনা বলেন, ‘আমার মনে হয় না আমাদের অঞ্চলে...
৩৬ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার আরও অঞ্চল দখল করে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হামাস যদি বাকি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দিতে গড়িমসি করে তবে গাজা দখল করে নেওয়া হবে। লেবাননের...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা গাড়ির ওপর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছেন। কেবল গাড়ি নয়, গাড়ির খুচরা যন্ত্রপাতির ওপরও এই একই পরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হলো। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, এর মধ্যে দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কাকেই বাড়িয়ে তুললেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ ও নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় সামরিক হুমকি চীন। বিশেষ করে তাইওয়ানের ওপর বেইজিংয়ের ‘জবরদস্তিমূলক চাপ’ এবং ‘মার্কিন লক্ষ্যবস্তুগুলোর বিরুদ্ধে বিস্তৃত সাইবার অভিযানের’ মতো বিষয়গুলো উদ্বেগজনক। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে চীনের ক্রমবর্ধমান হু
১১ ঘণ্টা আগে