গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে হামাস দাবি করেছিল, ইসরায়েলকে অবশ্যই ফিলাডেলফিয়া করিডরসহ গাজা থেকে সব সেনা সরিয়ে নিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইসরায়েল সেই শর্তের সঙ্গে একমত হয়ে ফিলাডেলফিয়া করিডর থেকে সেনা সরাতে একমত হয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সোমবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছিলেন, তাঁর দেশের পক্ষ থেকে অবশ্যই গাজা-মিসর সীমান্তে ইসরায়েলি সেনা মোতায়েন রাখতে হবে। তবে নেতানিয়াহুর ঘোষণার এক দিন পরই হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে তাঁর দাবির ঠিক উল্টো অবস্থান জানানো হলো।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, ‘চুক্তিটিতে ফাঁকফোকরগুলো দূর করার জন্য আমরা কাজ শুরু করেছি...সব ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী অপসারণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এতে...প্রথম ধাপে...এবং এতে সেই করিডর (ফিলাডেলফিয়া) ও এর সংলগ্ন এলাকাগুলোও অন্তর্ভুক্ত। এই প্রস্তাবে ইসরায়েল সম্মত হয়েছে।’
তবে যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের ছয় সপ্তাহে ইসরায়েল ফিলাডেলফিয়া করিডরে সৈন্য রাখবে কি না—বিষয়টি জন কিরবি নিশ্চিত করেননি। যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের বিষয়টি উল্লিখিত আছে। তবে এই শর্ত এক দিন আগে নেতানিয়াহুর দাবি করা অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘গাজায় ইসরায়েলের চলমান উপস্থিতির সম্ভাবনা সম্পর্কে আমরা কী বিশ্বাস করি, তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব স্পষ্ট করে বলেছে—আমরা এর (উপস্থিতির) বিরোধিতা করছি।’ মিলার ফিলাডেলফিয়া করিডরের মতো জনবহুল এলাকা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করার জন্য চুক্তির বিষয়ে কেরির মন্তব্যও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে হামাস দাবি করেছিল, ইসরায়েলকে অবশ্যই ফিলাডেলফিয়া করিডরসহ গাজা থেকে সব সেনা সরিয়ে নিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইসরায়েল সেই শর্তের সঙ্গে একমত হয়ে ফিলাডেলফিয়া করিডর থেকে সেনা সরাতে একমত হয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সোমবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছিলেন, তাঁর দেশের পক্ষ থেকে অবশ্যই গাজা-মিসর সীমান্তে ইসরায়েলি সেনা মোতায়েন রাখতে হবে। তবে নেতানিয়াহুর ঘোষণার এক দিন পরই হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে তাঁর দাবির ঠিক উল্টো অবস্থান জানানো হলো।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, ‘চুক্তিটিতে ফাঁকফোকরগুলো দূর করার জন্য আমরা কাজ শুরু করেছি...সব ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী অপসারণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এতে...প্রথম ধাপে...এবং এতে সেই করিডর (ফিলাডেলফিয়া) ও এর সংলগ্ন এলাকাগুলোও অন্তর্ভুক্ত। এই প্রস্তাবে ইসরায়েল সম্মত হয়েছে।’
তবে যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের ছয় সপ্তাহে ইসরায়েল ফিলাডেলফিয়া করিডরে সৈন্য রাখবে কি না—বিষয়টি জন কিরবি নিশ্চিত করেননি। যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের বিষয়টি উল্লিখিত আছে। তবে এই শর্ত এক দিন আগে নেতানিয়াহুর দাবি করা অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘গাজায় ইসরায়েলের চলমান উপস্থিতির সম্ভাবনা সম্পর্কে আমরা কী বিশ্বাস করি, তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব স্পষ্ট করে বলেছে—আমরা এর (উপস্থিতির) বিরোধিতা করছি।’ মিলার ফিলাডেলফিয়া করিডরের মতো জনবহুল এলাকা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করার জন্য চুক্তির বিষয়ে কেরির মন্তব্যও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে