আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসনের বিষয়টি তিনি ভেবে দেখবেন। রিপাবলিকান-সমর্থিত বাজেট বিল নিয়ে একটি পুরোনো দ্বন্দ্ব আবারও চাঙা হওয়ার পর ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।
স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সময় সকালে সাংবাদিকেরা প্রেসিডেন্টকে প্রশ্ন করেন, তিনি কি মাস্ককে নির্বাসনের বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন? উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না। আমাদের বিষয়টি ভালো করে খতিয়ে দেখতে হবে।’ এই মন্তব্য আসে এমন এক সময়ে, যখন ইলন মাস্ক কংগ্রেসে বিবেচনাধীন একটি করছাড় ও ব্যয় বিলের সমালোচনা করে নতুন একটি রাজনৈতিক দল গঠনের হুমকি দেন।
ট্রাম্প বলেন, মাস্কের কোম্পানিগুলোর জন্য সরকার যেসব ভর্তুকি দেয়, তা পর্যালোচনার জন্য তিনি ডিওজিকে দায়িত্ব দিতে পারেন। ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের হয়তো ইলনের পেছনে ডিওজি লাগাতে হতে পারে। আপনারা জানেন, ডিওজি কী। ডিওজি হচ্ছে সেই দানব, যেটা ইলন মাস্ককে গিলে ফেলতে পারে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, মাস্ক ‘খুবই বিরক্ত’, কারণ, তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষেত্রে সরকারিভাবে দেওয়া ম্যান্ডেট হারিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, ‘তিনি হয়তো এরচেয়েও বড় কিছু হারাবেন।’
ট্রাম্প ও মাস্কের সম্পর্ক একসময় সহযোগিতা ও পারস্পরিক সমর্থনের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল। কিন্তু গত মে মাসের শেষদিকে বাজেট বিল নিয়ে মাস্ক ট্রাম্পের সমালোচনা শুরু করার পর থেকে সেই সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে।
গত মাসে মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তাঁর অনুসারীদের কাছে জানতে চান, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কি এখন এমন একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এসেছে, যারা দেশের ৮০ শতাংশ মধ্যপন্থীর প্রতিনিধিত্ব করবে?’
পরে এক অনুসারীর প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে মাস্ক ওই নতুন দলের সম্ভাব্য নাম দেন ‘আমেরিকা পার্টি’। নামটি তাঁর আগের রাজনৈতিক উদ্যোগ ‘আমেরিকা পিএসি’-এর অনুরূপ। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পসহ বিভিন্ন রিপাবলিকান প্রার্থীদের পক্ষে প্রায় ২৩৯ মিলিয়ন ডলার খরচ করেন।
বাজেট বিল নিয়ে তীব্র মতপার্থক্য ও মাস্কের নতুন দল গঠনের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে চাঞ্চল্য তৈরি করেছে। তবে ট্রাম্পের নির্বাসন-হুমকি এই দ্বন্দ্বকে আরও এক ধাপ সামনে এগিয়ে দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসনের বিষয়টি তিনি ভেবে দেখবেন। রিপাবলিকান-সমর্থিত বাজেট বিল নিয়ে একটি পুরোনো দ্বন্দ্ব আবারও চাঙা হওয়ার পর ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।
স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সময় সকালে সাংবাদিকেরা প্রেসিডেন্টকে প্রশ্ন করেন, তিনি কি মাস্ককে নির্বাসনের বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন? উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না। আমাদের বিষয়টি ভালো করে খতিয়ে দেখতে হবে।’ এই মন্তব্য আসে এমন এক সময়ে, যখন ইলন মাস্ক কংগ্রেসে বিবেচনাধীন একটি করছাড় ও ব্যয় বিলের সমালোচনা করে নতুন একটি রাজনৈতিক দল গঠনের হুমকি দেন।
ট্রাম্প বলেন, মাস্কের কোম্পানিগুলোর জন্য সরকার যেসব ভর্তুকি দেয়, তা পর্যালোচনার জন্য তিনি ডিওজিকে দায়িত্ব দিতে পারেন। ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের হয়তো ইলনের পেছনে ডিওজি লাগাতে হতে পারে। আপনারা জানেন, ডিওজি কী। ডিওজি হচ্ছে সেই দানব, যেটা ইলন মাস্ককে গিলে ফেলতে পারে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, মাস্ক ‘খুবই বিরক্ত’, কারণ, তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষেত্রে সরকারিভাবে দেওয়া ম্যান্ডেট হারিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, ‘তিনি হয়তো এরচেয়েও বড় কিছু হারাবেন।’
ট্রাম্প ও মাস্কের সম্পর্ক একসময় সহযোগিতা ও পারস্পরিক সমর্থনের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল। কিন্তু গত মে মাসের শেষদিকে বাজেট বিল নিয়ে মাস্ক ট্রাম্পের সমালোচনা শুরু করার পর থেকে সেই সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে।
গত মাসে মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তাঁর অনুসারীদের কাছে জানতে চান, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কি এখন এমন একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এসেছে, যারা দেশের ৮০ শতাংশ মধ্যপন্থীর প্রতিনিধিত্ব করবে?’
পরে এক অনুসারীর প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে মাস্ক ওই নতুন দলের সম্ভাব্য নাম দেন ‘আমেরিকা পার্টি’। নামটি তাঁর আগের রাজনৈতিক উদ্যোগ ‘আমেরিকা পিএসি’-এর অনুরূপ। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পসহ বিভিন্ন রিপাবলিকান প্রার্থীদের পক্ষে প্রায় ২৩৯ মিলিয়ন ডলার খরচ করেন।
বাজেট বিল নিয়ে তীব্র মতপার্থক্য ও মাস্কের নতুন দল গঠনের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে চাঞ্চল্য তৈরি করেছে। তবে ট্রাম্পের নির্বাসন-হুমকি এই দ্বন্দ্বকে আরও এক ধাপ সামনে এগিয়ে দিয়েছে।
আগামী ২৫-২৯ আগস্ট মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধিদের ভারত সফর বাতিল করা হয়েছে। এর ফলে প্রস্তাবিত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা আপাতত স্থগিত হয়ে গেল। পাশাপাশি মার্কিন শুল্ক থেকে ভারতের রেহাই পাওয়ার আশা ফিকে হয়ে গেছে। অতিরিক্ত এই শুল্ক আগামী ২৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।
৪ মিনিট আগেপাকিস্তান-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েনের মাঝেই দিল্লিতে বৈঠক করে ভারতের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে দ. কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চো হিউন বলেছেন, ‘আমরা যেকোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরোধী। ভারতের সঙ্গে আমাদের অবস্থান একই।’ গত এপ্রিলের পেহেলগাম
৪০ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সাধারণত রুশ ভাষায় কথা বলেন। সেটা দেশের বাইরে হোক বা দেশে। সেই চিরাচরিত প্রথা ভেঙে পুতিন স্থানীয় সময় গত শুক্রবার মার্কিন অঙ্গরাজ্য আলাস্কায় এক সামরিক ঘাঁটিতে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কিছু শব্দ ইংরেজিতে বলেছেন।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী শুক্রবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে নিয়ে বৈঠক করতে চান। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এমনটাই জানিয়েছে হোয়াইট হাউসের দুটি সূত্র। তবে তারা এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি।
১ ঘণ্টা আগে