যৌন হয়রানির অভিযোগ মাথায় নিয়ে দ্রুত পদত্যাগ করার দাবি উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোর বিরুদ্ধে। তবে তিনি এখনো সাফাই গেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে নিজ দলকে অন্তত পাশে পাচ্ছেন না তিনি।
নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্রেটিক দলের চেয়ারম্যান জে জ্যাকবস সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ও দল কুমোর পাশে নেই। নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বুধবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বক্তব্যের পুনরুল্লেখ করে তিনি অ্যান্ড্রু কুমোকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। শুধু তিনি নন, অঙ্গরাজ্যটির দুই সিনেটরসহ অঙ্গরাজ্য আইনসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যই কুমোর প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে জ্যাকবস বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই যে, গভর্নর নৈতিক ও বাস্তবিক—দুই অর্থেই প্রশাসন চালানোর যোগ্যতা হারিয়েছেন। এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে, তাঁর আওতাধীন কর্মক্ষেত্রটি বিষাক্ত হয়ে উঠেছে এবং সেখানে সত্যিকার অর্থেই যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে।’
নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার অধিকাংশ সদস্য এবং ডেমোক্রেটিক দলে কুমোর দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অধিকাংশই তাঁকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। অন্য বিকল্পের কথাও অবশ্য বলছেন তাঁরা। তাঁদের মতে, কুমো যদি পদত্যাগ করতে অস্বীকৃতি জানান, তবে তাঁর উচিত অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমসের ওই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু হবে, তার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।
প্রসঙ্গত, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, টানা পাঁচ মাস ধরে স্বাধীন তদন্তকারীদের মাধ্যমে যে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে, তাতে অ্যান্ড্রু কুমোর কাছ থেকে একাধিক নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগের পক্ষে পর্যাপ্ত প্রমাণও রয়েছে তাঁদের হাতে। যদিও কুমো এমন কোনো কিছু করেননি বলে দাবি করে আসছেন। এ বিষয়ে তিনি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যেখানে তিনি নিজের পারিবারিক শিক্ষা তাঁকে মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে শিখিয়েছে বলে দাবি করেন। আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে মার্কিন গণমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা। এমনকি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও ‘ঘটনা সত্য হলে’ গভর্নর কুমোকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তবে এত আহ্বানের পরও কুমো পদত্যাগ করবেন না বলেই মনে করছেন জে জ্যাকবস। তাঁর ভাষ্যমতে, অ্যান্ড্রু কুমোর সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। এতে তাঁর মনে হয়েছে, পদত্যাগ না করে কুমো বিষয়টি দীর্ঘসূত্রী করতে পারেন।
তবে কুমো পদত্যাগ করবেন কি করবেন না, সেদিকে তাকাতে রাজি নন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্য আইনসভার স্পিকার কার্ল হেস্টি। নিউইয়র্ক ডেইলিকে তিনি বলেছেন, এরই মধ্যে কুমোকে অভিশংসনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
যৌন হয়রানির অভিযোগ মাথায় নিয়ে দ্রুত পদত্যাগ করার দাবি উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোর বিরুদ্ধে। তবে তিনি এখনো সাফাই গেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে নিজ দলকে অন্তত পাশে পাচ্ছেন না তিনি।
নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্রেটিক দলের চেয়ারম্যান জে জ্যাকবস সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ও দল কুমোর পাশে নেই। নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বুধবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বক্তব্যের পুনরুল্লেখ করে তিনি অ্যান্ড্রু কুমোকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। শুধু তিনি নন, অঙ্গরাজ্যটির দুই সিনেটরসহ অঙ্গরাজ্য আইনসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যই কুমোর প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে জ্যাকবস বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই যে, গভর্নর নৈতিক ও বাস্তবিক—দুই অর্থেই প্রশাসন চালানোর যোগ্যতা হারিয়েছেন। এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে, তাঁর আওতাধীন কর্মক্ষেত্রটি বিষাক্ত হয়ে উঠেছে এবং সেখানে সত্যিকার অর্থেই যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে।’
নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার অধিকাংশ সদস্য এবং ডেমোক্রেটিক দলে কুমোর দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অধিকাংশই তাঁকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। অন্য বিকল্পের কথাও অবশ্য বলছেন তাঁরা। তাঁদের মতে, কুমো যদি পদত্যাগ করতে অস্বীকৃতি জানান, তবে তাঁর উচিত অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমসের ওই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু হবে, তার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।
প্রসঙ্গত, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, টানা পাঁচ মাস ধরে স্বাধীন তদন্তকারীদের মাধ্যমে যে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে, তাতে অ্যান্ড্রু কুমোর কাছ থেকে একাধিক নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগের পক্ষে পর্যাপ্ত প্রমাণও রয়েছে তাঁদের হাতে। যদিও কুমো এমন কোনো কিছু করেননি বলে দাবি করে আসছেন। এ বিষয়ে তিনি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যেখানে তিনি নিজের পারিবারিক শিক্ষা তাঁকে মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে শিখিয়েছে বলে দাবি করেন। আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে মার্কিন গণমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা। এমনকি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও ‘ঘটনা সত্য হলে’ গভর্নর কুমোকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তবে এত আহ্বানের পরও কুমো পদত্যাগ করবেন না বলেই মনে করছেন জে জ্যাকবস। তাঁর ভাষ্যমতে, অ্যান্ড্রু কুমোর সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। এতে তাঁর মনে হয়েছে, পদত্যাগ না করে কুমো বিষয়টি দীর্ঘসূত্রী করতে পারেন।
তবে কুমো পদত্যাগ করবেন কি করবেন না, সেদিকে তাকাতে রাজি নন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্য আইনসভার স্পিকার কার্ল হেস্টি। নিউইয়র্ক ডেইলিকে তিনি বলেছেন, এরই মধ্যে কুমোকে অভিশংসনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে