ডোনাল্ড ট্রাম্প জীবনে দ্বিতীয়বারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হয়েছেন। ম্যাগাজিনটি প্রতিবছরই বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও আলোচিত হিসেবে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে।
আজ বৃহস্পতিবার টাইম ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক স্যাম জ্যাকবস তাঁর পাঠকদের উদ্দেশে এক চিঠিতে বলেন, ‘ঐতিহাসিক পুনরুত্থান, রাজনৈতিক পুনর্বিন্যাস, আমেরিকার পুনর্গঠন করার জন্য এবং বিশ্বব্যাপী আমেরিকার ভূমিকা পরিবর্তন করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৪ সালের পারসন অব দ্য ইয়ার।’
এই সম্মাননা উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ট্রাম্প তাঁর পরিবারের সদস্যরাসহ নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের উদ্বোধনী ঘণ্টা বাজাবেন।
এর আগে ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন তখন প্রথমবারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ম্যাগাজিনের ঐতিহ্য অনুসারে, এই পুরস্কারটি দেওয়া হয় এমন একজন ব্যক্তিকে যিনি বছরজুড়ে সবচেয়ে প্রভাবশালী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হন।
গত কয়েক বছরে যাঁরা এই পুরস্কার পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পরিবেশবাদী গ্রেটা থুনবার্গ, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, মেটা সিইও মার্ক জাকারবার্গ, পোপ ফ্রান্সিস এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
টাইম ম্যাগাজিন জানায়, ২০২৪ সালে ট্রাম্প একটি ‘অবিশ্বাস্য রাজনৈতিক পুনরুত্থান’ ঘটিয়ে নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন। টাইমের ভাষায়, ‘ট্রাম্প তরুণ পুরুষ ভোটারদের সক্রিয় করে, মার্কিন নির্বাচনের ভোট ব্যবস্থাকে পুনর্গঠন করেছেন। তিনি প্রথমবারের মতো পপুলার ভোটে বিজয়ী হয়েছেন, পাশাপাশি প্রতিটি সুইং স্টেটকে রিপাবলিকানে পরিণত করেছেন।’
এবারের মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় বিভিন্নভাবে ঐতিহাসিক। যেমন— মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বৃদ্ধ (৭৮) প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ট্রাম্প। ৩৪টি জালিয়াতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েও হবেন মার্কিন ইতিহাসের ‘প্রথম প্রেসিডেন্ট’।
২০১৫ সালে যখন ট্রাম্প তাঁর প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা শুরু করেছিলেন, তখন তাঁকে টাইম ম্যাগাজিনের কভারে নির্বাচিত করা হয়নি। সে বছর টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল। যা নিয়ে ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তবে ২০১৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি বলেন, ‘টাইম ম্যাগাজিনের পারসন অফ দ্য ইয়ার হওয়া একটি বিরাট সম্মান।’
দ্বিতীয়বার টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ হওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনৈতিক প্রভাব ও সাফল্যের প্রতিফলন। যদিও তাঁর রাজনৈতিক পথ কণ্টকাকীর্ণ, তবে ২০২৪ সালে তাঁর ঐতিহাসিক পুনরুত্থান বিশ্ব রাজনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। এই সম্মাননা শুধু তাঁর অর্জনকেই নয়, বরং আমেরিকার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক গতিপথের ওপরও গভীর প্রভাব ফেলবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জীবনে দ্বিতীয়বারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হয়েছেন। ম্যাগাজিনটি প্রতিবছরই বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও আলোচিত হিসেবে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে।
আজ বৃহস্পতিবার টাইম ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক স্যাম জ্যাকবস তাঁর পাঠকদের উদ্দেশে এক চিঠিতে বলেন, ‘ঐতিহাসিক পুনরুত্থান, রাজনৈতিক পুনর্বিন্যাস, আমেরিকার পুনর্গঠন করার জন্য এবং বিশ্বব্যাপী আমেরিকার ভূমিকা পরিবর্তন করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৪ সালের পারসন অব দ্য ইয়ার।’
এই সম্মাননা উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ট্রাম্প তাঁর পরিবারের সদস্যরাসহ নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের উদ্বোধনী ঘণ্টা বাজাবেন।
এর আগে ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন তখন প্রথমবারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ম্যাগাজিনের ঐতিহ্য অনুসারে, এই পুরস্কারটি দেওয়া হয় এমন একজন ব্যক্তিকে যিনি বছরজুড়ে সবচেয়ে প্রভাবশালী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হন।
গত কয়েক বছরে যাঁরা এই পুরস্কার পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পরিবেশবাদী গ্রেটা থুনবার্গ, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, মেটা সিইও মার্ক জাকারবার্গ, পোপ ফ্রান্সিস এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
টাইম ম্যাগাজিন জানায়, ২০২৪ সালে ট্রাম্প একটি ‘অবিশ্বাস্য রাজনৈতিক পুনরুত্থান’ ঘটিয়ে নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন। টাইমের ভাষায়, ‘ট্রাম্প তরুণ পুরুষ ভোটারদের সক্রিয় করে, মার্কিন নির্বাচনের ভোট ব্যবস্থাকে পুনর্গঠন করেছেন। তিনি প্রথমবারের মতো পপুলার ভোটে বিজয়ী হয়েছেন, পাশাপাশি প্রতিটি সুইং স্টেটকে রিপাবলিকানে পরিণত করেছেন।’
এবারের মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় বিভিন্নভাবে ঐতিহাসিক। যেমন— মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বৃদ্ধ (৭৮) প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ট্রাম্প। ৩৪টি জালিয়াতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েও হবেন মার্কিন ইতিহাসের ‘প্রথম প্রেসিডেন্ট’।
২০১৫ সালে যখন ট্রাম্প তাঁর প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা শুরু করেছিলেন, তখন তাঁকে টাইম ম্যাগাজিনের কভারে নির্বাচিত করা হয়নি। সে বছর টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল। যা নিয়ে ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তবে ২০১৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি বলেন, ‘টাইম ম্যাগাজিনের পারসন অফ দ্য ইয়ার হওয়া একটি বিরাট সম্মান।’
দ্বিতীয়বার টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ হওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনৈতিক প্রভাব ও সাফল্যের প্রতিফলন। যদিও তাঁর রাজনৈতিক পথ কণ্টকাকীর্ণ, তবে ২০২৪ সালে তাঁর ঐতিহাসিক পুনরুত্থান বিশ্ব রাজনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। এই সম্মাননা শুধু তাঁর অর্জনকেই নয়, বরং আমেরিকার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক গতিপথের ওপরও গভীর প্রভাব ফেলবে।
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
৯ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
১০ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে