কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এফবিআই) অভিযান নিয়ে জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট যে তদন্ত চালাচ্ছে, তা বন্ধের দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের আইনজীবীরা বিচারকের কাছে বলেছেন, এমন কোনো তৃতীয় পক্ষের আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হোক, যিনি ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো থেকে পাওয়া নথি নিয়ে তদন্ত করতে পারেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের বাড়ি মার-এ-লাগোতে গত ৮ আগস্ট অভিযানে যায় এফবিআই। এ সময় তল্লাশি চালিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১১টি নথি উদ্ধার করে তারা। মার্কিন বিচার বিভাগ বলেছে, গুপ্তচরবৃত্তি আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এসব নথি জব্দ করা হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় স্থানীয় সময় সোমবার (২২ আগস্ট) আদালতে করা আবেদনে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বলা হয়, নিরপেক্ষ কোনো তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ ‘স্পেশাল মাস্টার’ নথির বিষয়ে তদন্ত করবে। সাধারণত দেশটিতে ফৌজদারি মামলায় ‘স্পেশাল মাস্টার’ আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।
সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস বলছে, তাঁরা ট্রাম্পের আইনজীবী নিয়োগসংক্রান্ত বিষয়টি অবগত। তবে এ নিয়ে কথা হবে আদালতে। আদালতের তল্লাশি পরোয়ানা নিয়েই মার-এ-লাগোতে অভিযান চালিয়েছে এফবিআই।
এফবিআই বলেছে, তিনটি আইনের ওপর ভিত্তি করে তল্লাশি পরোয়ানা জারি করা হয়। এফবিআইয়ের কর্মকর্তারা ট্রাম্পের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ২০টিরও বেশি বাক্স থেকে ৩০টিরও বেশি জিনিসপত্র জব্দ করেছেন। এর মধ্যে ফটো বাইন্ডার, হাতে লেখা নোট, ট্রাম্পের উপদেষ্টা ও বন্ধু রজার স্টোনের লেখা চিঠি এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যের তালিকা ছিল।
এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথে এক বিবৃতিতে বলেন, উদ্ধার হওয়া সবকিছু ‘শ্রেণিবদ্ধ’ এবং ‘নিরাপদে’ সংরক্ষণ করা হয়েছিল। এসব জিনিস জব্দ করার কিছু নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, মার্কিন প্রেসিডেন্টদের সব চিঠি, কাজ সংশ্লিষ্ট নথি ও ই-মেইল ন্যাশনাল আর্কাইভের কাছে হস্তান্তর করতে হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্প ক্ষমতা ছাড়ার সময় হোয়াইট হাউস থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কাগজপত্র ফ্লোরিডায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর এমন অভিযোগের তদন্ত করতেই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালান এফবিআই কর্মকর্তারা।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এফবিআই) অভিযান নিয়ে জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট যে তদন্ত চালাচ্ছে, তা বন্ধের দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের আইনজীবীরা বিচারকের কাছে বলেছেন, এমন কোনো তৃতীয় পক্ষের আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হোক, যিনি ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো থেকে পাওয়া নথি নিয়ে তদন্ত করতে পারেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের বাড়ি মার-এ-লাগোতে গত ৮ আগস্ট অভিযানে যায় এফবিআই। এ সময় তল্লাশি চালিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ ১১টি নথি উদ্ধার করে তারা। মার্কিন বিচার বিভাগ বলেছে, গুপ্তচরবৃত্তি আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এসব নথি জব্দ করা হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় স্থানীয় সময় সোমবার (২২ আগস্ট) আদালতে করা আবেদনে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বলা হয়, নিরপেক্ষ কোনো তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ ‘স্পেশাল মাস্টার’ নথির বিষয়ে তদন্ত করবে। সাধারণত দেশটিতে ফৌজদারি মামলায় ‘স্পেশাল মাস্টার’ আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।
সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস বলছে, তাঁরা ট্রাম্পের আইনজীবী নিয়োগসংক্রান্ত বিষয়টি অবগত। তবে এ নিয়ে কথা হবে আদালতে। আদালতের তল্লাশি পরোয়ানা নিয়েই মার-এ-লাগোতে অভিযান চালিয়েছে এফবিআই।
এফবিআই বলেছে, তিনটি আইনের ওপর ভিত্তি করে তল্লাশি পরোয়ানা জারি করা হয়। এফবিআইয়ের কর্মকর্তারা ট্রাম্পের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ২০টিরও বেশি বাক্স থেকে ৩০টিরও বেশি জিনিসপত্র জব্দ করেছেন। এর মধ্যে ফটো বাইন্ডার, হাতে লেখা নোট, ট্রাম্পের উপদেষ্টা ও বন্ধু রজার স্টোনের লেখা চিঠি এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যের তালিকা ছিল।
এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথে এক বিবৃতিতে বলেন, উদ্ধার হওয়া সবকিছু ‘শ্রেণিবদ্ধ’ এবং ‘নিরাপদে’ সংরক্ষণ করা হয়েছিল। এসব জিনিস জব্দ করার কিছু নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, মার্কিন প্রেসিডেন্টদের সব চিঠি, কাজ সংশ্লিষ্ট নথি ও ই-মেইল ন্যাশনাল আর্কাইভের কাছে হস্তান্তর করতে হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্প ক্ষমতা ছাড়ার সময় হোয়াইট হাউস থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কাগজপত্র ফ্লোরিডায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর এমন অভিযোগের তদন্ত করতেই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালান এফবিআই কর্মকর্তারা।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৬ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে