ইসরায়েলকে আরও ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। অনানুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসকে সেই তথ্য জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। নতুন এই সামরিক সহায়তা প্যাকেজে কামান, গোলাবারুদের পাশাপাশি থাকবে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারও। গতকাল শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস।
এক বছর বা তারও বেশি সময় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে নতুন এই প্যাকেজ ইসরায়েলকে সরবরাহ করা হবে। তবে হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগেই যতটুকু সম্ভব এই সহায়তা প্যাকেজ ইসরায়েলে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে বাইডেন প্রশাসন—এমনটাই বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।
২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর মেয়াদ শেষ করবেন। সেদিন নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিদায় নেওয়ার আগে ইসরায়েলকে বাইডেন প্রশাসনের দিয়ে যাওয়া এই বিশাল সামরিক সহায়তা যেন গাজায় এক বছরের বেশি সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়া দেশটিতে বিশাল উপহার।
অ্যাক্সিওসের প্রতিবেদন অনুসারে, এই প্যাকেজে থাকবে আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র এআইএম ১২০ সি-৮ এএমআরএএএম, হেলফায়ার এজিএম-১৪৪ ক্ষেপণাস্ত্র, ১৫৫ মিলিমিটার আর্টিলারি শেল, সাধারণ বোমাকে নির্ভুল লক্ষ্যমাত্রার বোমায় পরিণত করার জন্য বিশেষ কীট জেডিএএম, ৫০০ পাউন্ড বোমা, ড্রোনসহ আরও বহু অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র। তবে এসব সহায়তা ইসরায়েলের হাতে পৌঁছানোর আগে বাইডেন প্রশাসনের এই চুক্তি পাস হতে হবে মার্কিন কংগ্রেসে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই সহায়তা প্যাকেজের উদ্দেশ্য। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ইরান ও এর প্রক্সিদের হামলা থেকে নিজেদের রক্ষার অধিকার আছে ইসরায়েলের। আর তাই তেল আবিবের প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা সরবরাহ করবে ওয়াশিংটন।
ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীরা কয়েক মাস ধরে ইসরায়েলে অস্ত্র বিক্রি বা সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছে। তবে ব্যাপক প্রতিবাদ, আলোচনা-সমালোচনার মুখেও ইসরায়েলের প্রশ্নে অপরিবর্তিত রয়ে গেছে মার্কিন নীতি।
গত বছরের আগস্টেও ইসরায়েলকে ২ হাজার কোটি ডলারের সমর যান এবং অন্যান্য সরঞ্জাম দেওয়ার অনুমোদন হয় মার্কিন পার্লামেন্টে। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে নেতানিয়াহু প্রশাসনকে ৫০ হাজার টনের বেশি অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
তবে চলতি বছরই মানবাধিকার সংস্থাগুলোর চাপে ৫০০ পাউন্ডের বোমার একটি চালান আটকে রেখেছিল ডেমোক্র্যাটরা; যা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কিছুটা তিক্ততাও দেখা দিয়েছিল। ওয়াশিংটন যদি সঙ্গে না থাকে, তাহলে একাই যুদ্ধ চালিয়ে যাবে তেল আবিব—গণমাধ্যমে এমন কথাও একাধিকবার বলতে দেখা গেছে ইসরায়েলি নেতাদের।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে তেল আবিবে নজিরবিহীন হামলা চালায় গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারপর থেকেই গাজায় আগ্রাসন চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি প্রশাসন। ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই আগ্রাসনে প্রাণ হারিয়েছেন সাড়ে ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নাগরিক; আহত ছাড়িয়েছে লাখের ঘর।
ইসরায়েলকে আরও ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। অনানুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসকে সেই তথ্য জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। নতুন এই সামরিক সহায়তা প্যাকেজে কামান, গোলাবারুদের পাশাপাশি থাকবে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারও। গতকাল শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস।
এক বছর বা তারও বেশি সময় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে নতুন এই প্যাকেজ ইসরায়েলকে সরবরাহ করা হবে। তবে হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগেই যতটুকু সম্ভব এই সহায়তা প্যাকেজ ইসরায়েলে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে বাইডেন প্রশাসন—এমনটাই বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।
২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর মেয়াদ শেষ করবেন। সেদিন নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিদায় নেওয়ার আগে ইসরায়েলকে বাইডেন প্রশাসনের দিয়ে যাওয়া এই বিশাল সামরিক সহায়তা যেন গাজায় এক বছরের বেশি সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়া দেশটিতে বিশাল উপহার।
অ্যাক্সিওসের প্রতিবেদন অনুসারে, এই প্যাকেজে থাকবে আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র এআইএম ১২০ সি-৮ এএমআরএএএম, হেলফায়ার এজিএম-১৪৪ ক্ষেপণাস্ত্র, ১৫৫ মিলিমিটার আর্টিলারি শেল, সাধারণ বোমাকে নির্ভুল লক্ষ্যমাত্রার বোমায় পরিণত করার জন্য বিশেষ কীট জেডিএএম, ৫০০ পাউন্ড বোমা, ড্রোনসহ আরও বহু অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র। তবে এসব সহায়তা ইসরায়েলের হাতে পৌঁছানোর আগে বাইডেন প্রশাসনের এই চুক্তি পাস হতে হবে মার্কিন কংগ্রেসে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই সহায়তা প্যাকেজের উদ্দেশ্য। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ইরান ও এর প্রক্সিদের হামলা থেকে নিজেদের রক্ষার অধিকার আছে ইসরায়েলের। আর তাই তেল আবিবের প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা সরবরাহ করবে ওয়াশিংটন।
ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীরা কয়েক মাস ধরে ইসরায়েলে অস্ত্র বিক্রি বা সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছে। তবে ব্যাপক প্রতিবাদ, আলোচনা-সমালোচনার মুখেও ইসরায়েলের প্রশ্নে অপরিবর্তিত রয়ে গেছে মার্কিন নীতি।
গত বছরের আগস্টেও ইসরায়েলকে ২ হাজার কোটি ডলারের সমর যান এবং অন্যান্য সরঞ্জাম দেওয়ার অনুমোদন হয় মার্কিন পার্লামেন্টে। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে নেতানিয়াহু প্রশাসনকে ৫০ হাজার টনের বেশি অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
তবে চলতি বছরই মানবাধিকার সংস্থাগুলোর চাপে ৫০০ পাউন্ডের বোমার একটি চালান আটকে রেখেছিল ডেমোক্র্যাটরা; যা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কিছুটা তিক্ততাও দেখা দিয়েছিল। ওয়াশিংটন যদি সঙ্গে না থাকে, তাহলে একাই যুদ্ধ চালিয়ে যাবে তেল আবিব—গণমাধ্যমে এমন কথাও একাধিকবার বলতে দেখা গেছে ইসরায়েলি নেতাদের।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে তেল আবিবে নজিরবিহীন হামলা চালায় গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারপর থেকেই গাজায় আগ্রাসন চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি প্রশাসন। ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই আগ্রাসনে প্রাণ হারিয়েছেন সাড়ে ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নাগরিক; আহত ছাড়িয়েছে লাখের ঘর।
বিদেশে ভিক্ষাবৃত্তিসহ অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় প্রায় ৮ হাজার নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করছে পাকিস্তান। এদের মধ্যে ৫ হাজার ৬০০-এর বেশি নাগরিক ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সংঘবদ্ধ ভিক্ষুক চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, ওমান ও কাতার থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে রুবিও বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এখন আর নিরপেক্ষ নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। তারা ভুলভাবে দাবি করছে যে, তাদের এমন সীমাহীন ক্ষমতা আছে, যার মাধ্যমে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো তদন্ত ও বিচার চালাতে পারে। এই বিপজ্জনক দাবি ও ক্ষ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রকাশ্য দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে একদিনেই ৩৪ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলার খুইয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ারস ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, এটি মাস্কের জীবনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দৈনিক সম্পদ হারানোর ঘটনা।
৩ ঘণ্টা আগেসামাজিক মাধ্যমে একে অন্যকে আক্রমণ করে একের পর এক পোস্ট দিচ্ছেন। ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্ড়ে থাকা সব সরকারি চুক্তি বাতিলের হুমকিই দিয়ে বসেছেন ট্রাম্প। নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লিখেছেন, ‘মার্কিন অর্থ সাশ্রয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হতে পারে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানগুলো
৪ ঘণ্টা আগে