যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ। তাঁর প্রশাসনে এবারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর মার্কো রুবিও। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন সিনেট রুবিওকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগের মনোনয়ন অনুমোদন দেয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কো রুবিও চীনের কড়া সমালোচক এবং ইসরায়েলের দৃঢ় সমর্থক। সিনেটে তিনি ৯৯-০ ব্যবধানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগের ভোটে সমর্থন পান। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর মন্ত্রিসভার একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের নিয়োগ নিশ্চিত হলো।
মার্কো রুবিও দীর্ঘদিন ধরে সিনেটের পররাষ্ট্র এবং গোয়েন্দা কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার কারণে মনোনয়ন শুনানিতে তিনি খুব সহজেই সমর্থন লাভ করেন। রুবিও ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম মন্ত্রী, যিনি সিনেট থেকে অনুমোদন পেলেন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই ট্রাম্পের অন্যান্য মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়োগ নিয়ে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।
রুবিও তাঁর কঠোর পররাষ্ট্রনীতির জন্য পরিচিত। চীনের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান বিশেষভাবে দৃঢ়। তিনি বারবার যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের ওপর অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত নির্ভরশীলতা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন। ইসরায়েলের প্রতি তাঁর সমর্থনও অত্যন্ত জোরালো। কিউবা থেকে আসা অভিবাসী পরিবারের সন্তান রুবিও কিউবার কমিউনিস্ট সরকারের পাশাপাশি ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রশাসনের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে।
মনোনয়ন শুনানিতে রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের উচিত নিজেদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ করা।’ ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গে তিনি জানান, এই যুদ্ধ দ্রুত শেষ হওয়া উচিত এবং তা করার জন্য মস্কো ও কিয়েভ উভয়কেই কিছুটা ছাড় দিতে হবে। তিনি ইউক্রেনের সব দখলকৃত এলাকা পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য থেকে সরে আসার পরামর্শ দেন।
মার্কো রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম হিস্পানিক ব্যক্তি, যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন। তাঁর এই নিয়োগ নিয়ে দেশের লাতিন আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিশেষ উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পরপরই তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যদের মনোনয়ন ঘোষণা শুরু করেন। তাঁর সমর্থকেরা চেয়েছিল, সিনেট যেন দ্রুততার সঙ্গে মনোনীত প্রার্থীদের অনুমোদন দেয়। যদিও কিছু মনোনীত প্রার্থী তাদের অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা নিয়ে কঠিন প্রশ্নের মুখে পড়েছেন, এমনকি রিপাবলিকান সিনেটরদের কাছ থেকেও। তবে রুবিওর ক্ষেত্রে এমন কোনো বিতর্ক হয়নি, বরং তিনি ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ। তাঁর প্রশাসনে এবারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর মার্কো রুবিও। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন সিনেট রুবিওকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগের মনোনয়ন অনুমোদন দেয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কো রুবিও চীনের কড়া সমালোচক এবং ইসরায়েলের দৃঢ় সমর্থক। সিনেটে তিনি ৯৯-০ ব্যবধানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগের ভোটে সমর্থন পান। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর মন্ত্রিসভার একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের নিয়োগ নিশ্চিত হলো।
মার্কো রুবিও দীর্ঘদিন ধরে সিনেটের পররাষ্ট্র এবং গোয়েন্দা কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার কারণে মনোনয়ন শুনানিতে তিনি খুব সহজেই সমর্থন লাভ করেন। রুবিও ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম মন্ত্রী, যিনি সিনেট থেকে অনুমোদন পেলেন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই ট্রাম্পের অন্যান্য মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়োগ নিয়ে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।
রুবিও তাঁর কঠোর পররাষ্ট্রনীতির জন্য পরিচিত। চীনের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান বিশেষভাবে দৃঢ়। তিনি বারবার যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের ওপর অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত নির্ভরশীলতা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন। ইসরায়েলের প্রতি তাঁর সমর্থনও অত্যন্ত জোরালো। কিউবা থেকে আসা অভিবাসী পরিবারের সন্তান রুবিও কিউবার কমিউনিস্ট সরকারের পাশাপাশি ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর প্রশাসনের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে।
মনোনয়ন শুনানিতে রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের উচিত নিজেদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ করা।’ ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গে তিনি জানান, এই যুদ্ধ দ্রুত শেষ হওয়া উচিত এবং তা করার জন্য মস্কো ও কিয়েভ উভয়কেই কিছুটা ছাড় দিতে হবে। তিনি ইউক্রেনের সব দখলকৃত এলাকা পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য থেকে সরে আসার পরামর্শ দেন।
মার্কো রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম হিস্পানিক ব্যক্তি, যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন। তাঁর এই নিয়োগ নিয়ে দেশের লাতিন আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিশেষ উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পরপরই তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যদের মনোনয়ন ঘোষণা শুরু করেন। তাঁর সমর্থকেরা চেয়েছিল, সিনেট যেন দ্রুততার সঙ্গে মনোনীত প্রার্থীদের অনুমোদন দেয়। যদিও কিছু মনোনীত প্রার্থী তাদের অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা নিয়ে কঠিন প্রশ্নের মুখে পড়েছেন, এমনকি রিপাবলিকান সিনেটরদের কাছ থেকেও। তবে রুবিওর ক্ষেত্রে এমন কোনো বিতর্ক হয়নি, বরং তিনি ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন।
১৯৩৪ সালে প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্টের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র ‘গুড নেইবার পলিসি বা ভালো প্রতিবেশী নীতি’ গ্রহণ করে। এই নীতির আওতায় দেশটি লাতিন আমেরিকার রাষ্ট্রগুলোতে আর আগ্রাসন চালাবে না বা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের কমান্ডের নেতৃত্বে থাকা অ্যাডমিরাল এলভিন হোলসি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি চলতি বছরের শেষেই পদত্যাগ করবেন। তাঁর চাকরির জন্য নির্ধারিত বয়সসীমার দুই বছর আগেই পদ ছাড়ছেন তিনি। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, গাজা থেকে জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে সময় লাগতে পারে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়া এসব মরদেহ খুঁজে বের করা কঠিন। এদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—তারা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানের ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে আবারও বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, তাঁর ও পুতিনের মধ্যে দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ টেলিফোন আলাপের...
৫ ঘণ্টা আগে