ইরানের রাজধানী তেহরানে হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডের পর এবার গোষ্ঠীটির সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দায়েফকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) আজ বৃহস্পতিবার এ দাবি করেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বলেছে, গত ১৩ জুলাই ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার খান ইউনিস এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় মোহাম্মদ দায়েফ নিহত হন। ওই বিমান হামলায় হামাসের আরেক কমান্ডার রাফা সালামেহের নিহত হওয়ার খবর দিয়েছিল ইসরায়েল। তখন বলা হয়েছিল, মোহাম্মদ দায়েফ নিহত হয়েছেন কি না তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
এর আগে, গতকাল বুধবার ইরানের রাজধানী তেহরানে এক হামলায় ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। তার ঠিক এক দিন পর সংগঠনটির সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দায়েফের নিহত হওয়ার দাবি করল ইসরায়েল। দেশটি অবশ্য হানিয়ার মৃত্যুতে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেনি।
আল-ক্বাসাম ব্রিগেড প্রধান মোহাম্মদ দায়েফের শৈশব-কৈশোরের ব্যাপারে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায় না। এমনকি তাঁর পরিবার ও বাবা-মায়ের তথ্যও পাওয়া যায় না। ইসরায়েলি গোয়েন্দারা মনে করে, মোহাম্মদ দায়েফের আসল নাম মোহাম্মদ দিয়াব ইব্রাহিম আল-মাসরি। তাঁর পরিবারের অনেক সদস্যই ১৯৫০-এর দশকে ইসরায়েলবিরোধী ফেদাইন যোদ্ধা ছিলেন, যাঁরা বিভিন্ন অবৈধ ইসরায়েলি সেনাচৌকিতে আক্রমণ চালিয়েছিলেন।
মোহাম্মদ দায়েফের হামাস-সংশ্লিষ্টতার শুরু হয় তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম দিকে। তিনি যখন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব গাজায় পড়ালেখা করছিলেন, তখন তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। পরে তিনি সক্রিয়ভাবে হামাসে যোগ দেন।
এরপর, ১৯৯০–এর দশকের শুরুর দিকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের প্রধান ইয়াসির আরাফাত অসলো অ্যাকর্ডে স্বাক্ষর করলে মোহাম্মদ দায়েফসহ অন্যান্য হামাস নেতা ক্ষুব্ধ হন। কারণ, এই চুক্তির কারণেই অনেক ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ইসরায়েলের দখলে চলে যায়।
সেই ঘটনার পরপরই হামাসের শীর্ষ সমরকৌশলবিদদের দুজন ইয়াহিয়া আয়াশ ও আদনান আল-ঘৌল আল-ক্বাসাম ব্রিগেড গঠন করেন। তাঁদের পরামর্শে মোহাম্মদ দায়েফ আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে যোগ দেন। তার পর থেকে তিনি ইসরায়েলের অভ্যন্তরে বিভিন্ন হামলা পরিচালনা করেছেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডের পর এবার গোষ্ঠীটির সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দায়েফকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) আজ বৃহস্পতিবার এ দাবি করেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বলেছে, গত ১৩ জুলাই ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার খান ইউনিস এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় মোহাম্মদ দায়েফ নিহত হন। ওই বিমান হামলায় হামাসের আরেক কমান্ডার রাফা সালামেহের নিহত হওয়ার খবর দিয়েছিল ইসরায়েল। তখন বলা হয়েছিল, মোহাম্মদ দায়েফ নিহত হয়েছেন কি না তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
এর আগে, গতকাল বুধবার ইরানের রাজধানী তেহরানে এক হামলায় ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। তার ঠিক এক দিন পর সংগঠনটির সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দায়েফের নিহত হওয়ার দাবি করল ইসরায়েল। দেশটি অবশ্য হানিয়ার মৃত্যুতে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেনি।
আল-ক্বাসাম ব্রিগেড প্রধান মোহাম্মদ দায়েফের শৈশব-কৈশোরের ব্যাপারে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায় না। এমনকি তাঁর পরিবার ও বাবা-মায়ের তথ্যও পাওয়া যায় না। ইসরায়েলি গোয়েন্দারা মনে করে, মোহাম্মদ দায়েফের আসল নাম মোহাম্মদ দিয়াব ইব্রাহিম আল-মাসরি। তাঁর পরিবারের অনেক সদস্যই ১৯৫০-এর দশকে ইসরায়েলবিরোধী ফেদাইন যোদ্ধা ছিলেন, যাঁরা বিভিন্ন অবৈধ ইসরায়েলি সেনাচৌকিতে আক্রমণ চালিয়েছিলেন।
মোহাম্মদ দায়েফের হামাস-সংশ্লিষ্টতার শুরু হয় তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম দিকে। তিনি যখন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব গাজায় পড়ালেখা করছিলেন, তখন তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। পরে তিনি সক্রিয়ভাবে হামাসে যোগ দেন।
এরপর, ১৯৯০–এর দশকের শুরুর দিকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের প্রধান ইয়াসির আরাফাত অসলো অ্যাকর্ডে স্বাক্ষর করলে মোহাম্মদ দায়েফসহ অন্যান্য হামাস নেতা ক্ষুব্ধ হন। কারণ, এই চুক্তির কারণেই অনেক ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ইসরায়েলের দখলে চলে যায়।
সেই ঘটনার পরপরই হামাসের শীর্ষ সমরকৌশলবিদদের দুজন ইয়াহিয়া আয়াশ ও আদনান আল-ঘৌল আল-ক্বাসাম ব্রিগেড গঠন করেন। তাঁদের পরামর্শে মোহাম্মদ দায়েফ আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে যোগ দেন। তার পর থেকে তিনি ইসরায়েলের অভ্যন্তরে বিভিন্ন হামলা পরিচালনা করেছেন।
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
১২ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
১৩ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে