আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে অনাহার-অপুষ্টিতে অনেকেই মারা গেছে। এ অবস্থায় গাজায় ত্রাণসহায়তা নিয়ে প্রবেশের জন্য ৬ হাজারের বেশি ট্রাক অঞ্চলটির বাইরে অপেক্ষা করলেও ইসরায়েল সেগুলোকে ঢুকতে দিচ্ছে না।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলুর খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান গতকাল শনিবার সতর্ক করে বলেছেন, ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞার কারণে ৬ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক জর্ডান ও মিশরে আটকা পড়েছে এবং গাজায় পৌঁছাতে পারছে না।
ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, ‘ইউএনআরডব্লিউএর জর্ডান ও মিশরে ৬ হাজার ট্রাকের সমপরিমাণ ত্রাণ গাজায় প্রবেশের জন্য সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় আছে।’ আকাশ থেকে উড়োজাহাজে করে ত্রাণ ফেলার পরিকল্পনার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আকাশপথে ত্রাণ ফেলা (গাজার) গভীরতর অনাহারের চিত্র রাতারাতি বদলে দিতে পারবে না। এগুলো ব্যয়বহুর এবং অদক্ষ ও ক্ষুধার্ত বেসামরিক নাগরিকদের হত্যাও করতে পারে।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘সড়কপথে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া অনেক সহজ, কার্যকর, দ্রুত, সস্তা এবং নিরাপদ। এটি গাজার মানুষের জন্য আরও মর্যাদাপূর্ণ।’ লাজারিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজার ‘মানবসৃষ্ট ক্ষুধা’ সংকট মোকাবিলার একমাত্র উপায় হলো ‘রাজনৈতিক সদিচ্ছা।’
ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অবরোধ তুলে নিন, গেট খুলে দিন এবং নিরাপদ চলাচল ও অভাবী মানুষের কাছে সম্মানজনক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করুন।’ তিনি ত্রাণ চুরির অভিযোগও প্রত্যাখ্যান করেন। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, গাজায় বিতরণ করা মানবিক সহায়তার কোনো ‘পদ্ধতিগত’ অপব্যবহার হয়নি।
ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট বা ইউএসএআইডির এক গবেষণা ২০২৩ সালের অক্টোবর এবং ২০২৫ সালের মে’র মধ্যে ১৫৬টি হারানো বা চুরি হওয়া ত্রাণ মামলার পরীক্ষা করে দেখেছে এবং ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের মার্কিন-সরবরাহকৃত ত্রাণ থেকে উপকৃত হওয়ার কোনো প্রমাণ পায়নি।
এদিকে, যুদ্ধবিরতির আন্তর্জাতিক আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নৃশংস আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। এই হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলায় ছিটমহলটি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং খাদ্যের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
দখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে অনাহার-অপুষ্টিতে অনেকেই মারা গেছে। এ অবস্থায় গাজায় ত্রাণসহায়তা নিয়ে প্রবেশের জন্য ৬ হাজারের বেশি ট্রাক অঞ্চলটির বাইরে অপেক্ষা করলেও ইসরায়েল সেগুলোকে ঢুকতে দিচ্ছে না।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলুর খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান গতকাল শনিবার সতর্ক করে বলেছেন, ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞার কারণে ৬ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক জর্ডান ও মিশরে আটকা পড়েছে এবং গাজায় পৌঁছাতে পারছে না।
ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, ‘ইউএনআরডব্লিউএর জর্ডান ও মিশরে ৬ হাজার ট্রাকের সমপরিমাণ ত্রাণ গাজায় প্রবেশের জন্য সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় আছে।’ আকাশ থেকে উড়োজাহাজে করে ত্রাণ ফেলার পরিকল্পনার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আকাশপথে ত্রাণ ফেলা (গাজার) গভীরতর অনাহারের চিত্র রাতারাতি বদলে দিতে পারবে না। এগুলো ব্যয়বহুর এবং অদক্ষ ও ক্ষুধার্ত বেসামরিক নাগরিকদের হত্যাও করতে পারে।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘সড়কপথে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া অনেক সহজ, কার্যকর, দ্রুত, সস্তা এবং নিরাপদ। এটি গাজার মানুষের জন্য আরও মর্যাদাপূর্ণ।’ লাজারিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজার ‘মানবসৃষ্ট ক্ষুধা’ সংকট মোকাবিলার একমাত্র উপায় হলো ‘রাজনৈতিক সদিচ্ছা।’
ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অবরোধ তুলে নিন, গেট খুলে দিন এবং নিরাপদ চলাচল ও অভাবী মানুষের কাছে সম্মানজনক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করুন।’ তিনি ত্রাণ চুরির অভিযোগও প্রত্যাখ্যান করেন। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, গাজায় বিতরণ করা মানবিক সহায়তার কোনো ‘পদ্ধতিগত’ অপব্যবহার হয়নি।
ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট বা ইউএসএআইডির এক গবেষণা ২০২৩ সালের অক্টোবর এবং ২০২৫ সালের মে’র মধ্যে ১৫৬টি হারানো বা চুরি হওয়া ত্রাণ মামলার পরীক্ষা করে দেখেছে এবং ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের মার্কিন-সরবরাহকৃত ত্রাণ থেকে উপকৃত হওয়ার কোনো প্রমাণ পায়নি।
এদিকে, যুদ্ধবিরতির আন্তর্জাতিক আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নৃশংস আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। এই হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলায় ছিটমহলটি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং খাদ্যের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা স্বনির্ভর হলে ভরণপোষণ বা অ্যালিমনি না দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণ করে মন্তব্য করেছে, স্থায়ী ভরণপোষণ বা পার্মানেন্ট অ্যালিমনি মূলত সামাজিক ন্যায়বিচারের একটি ব্যবস্থা। আর্থিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের মধ্যে আর্থিক সমতা আনার বা বিত্তশালী হওয়ার হাতিয়ার..
৮ মিনিট আগে১৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন ভারতীয় বন কর্মকর্তা (আইএফএস) পারভিন কাসওয়ান। ভিডিওতে দেখা যায়, রাজস্থানের মাউন্ট আবুর কাছে একটি চিতা (লেপার্ড) খাবারের খোঁজে আবর্জনার স্তূপে ঘাঁটাঘাঁটি করছে।
১৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমেই পুরোনো আমলের রাজা–বাদশাহদের মতো আচরণ করছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এমন অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৯ মিনিট আগেসৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন এক প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে, যেখানে দেশটির ওপর আক্রমণ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ বলে গণ্য হবে। এ চুক্তিটি অনেকটা গত মাসে কাতারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের করা এক চুক্তির মতো। যেখানে ঘোষিত হয়েছে, উপসাগরীয় দেশটির ওপর যেকোনো আক্রমণই আমেরিকার ‘শান্তি ও
২ ঘণ্টা আগে