লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহসহ মধ্যপ্রাচ্যে ইরান সমর্থিত যেসব গোষ্ঠী আছে, সেগুলোর প্রতি তেহরানের সমর্থন বজায় থাকবে। এমনটাই জানিয়েছেন ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর কাছে লেখা এক চিঠিতে মাসুদ জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ‘শক্তিমত্তার সঙ্গে এই সহযোগিতা বজায় রাখবে।’
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজের বরাত দিয়ে সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাসুদ পেজেশকিয়ান সেই চিঠিতে লিখেছেন, ‘ইরান অবৈধ ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এই অঞ্চলের জনগণের প্রতিরোধকে সর্বদা সমর্থন করেছে। এ ধরনে প্রতিরোধকে সমর্থন করা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের মৌলিক নীতির মধ্যে নিহিত...এবং আগামী দিনে তা শক্তিমত্তা নিয়েই অব্যাহত থাকবে।’
গত মে মাসে ইরানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মাসুদ পেজেশকিয়ান। নাসরুল্লাহর কাছে লেখা চিঠিতে ইরানের এই নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে, এই অঞ্চলে প্রতিরোধ আন্দোলন (হিজবুল্লাহ) ফিলিস্তিনের নিপীড়িত জনগণ ও এই অঞ্চলের অন্যান্য জাতির বিরুদ্ধে ইহুদিবাদী শাসনের (ইসরায়েলের) যে উগ্রতা ও অপরাধমূলক নীতি তা অব্যাহত রাখতে বাধা দেবে।’
লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহর অন্যতম আর্থিক ও সামরিক সহায়তাদানকারী দেশ হলো ইরান। গোষ্ঠীটি ইরান সমর্থিত মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর জোট ‘প্রতিরোধ অক্ষের’ অংশীদার। যার ইসরায়েল ও মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি ও হেজেমনির বিরোধিতা করে। এই প্রতিরোধ অক্ষের অন্যান্য অংশীদার হলো গাজার হামাস, ইয়েমেন হুতি এবং সিরিয়া ও ইরাকের আরও কয়েকটি গোষ্ঠী।
এদিকে, হাসান নাসরুল্লাহ গত শনিবার মাসুদ পেজেশকিয়ান ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁকে অভিনন্দন জানান। তবে ইরানের নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী প্রেসিডেন্ট হলেও তাঁর ক্ষমতা আসলে সীমিত। দেশটির সর্বময় ক্ষমতা আয়াতুল্লাহর হাতে। সেই হিসাবে ইরানের সর্বময় ক্ষমতা আসলে বর্তমান আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির হাতে। তিনি ১৯৮৯ সাল থেকে ইরানের আয়াতুল্লাহর পদ অধিকার করে আছেন।
লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহসহ মধ্যপ্রাচ্যে ইরান সমর্থিত যেসব গোষ্ঠী আছে, সেগুলোর প্রতি তেহরানের সমর্থন বজায় থাকবে। এমনটাই জানিয়েছেন ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর কাছে লেখা এক চিঠিতে মাসুদ জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ‘শক্তিমত্তার সঙ্গে এই সহযোগিতা বজায় রাখবে।’
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজের বরাত দিয়ে সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাসুদ পেজেশকিয়ান সেই চিঠিতে লিখেছেন, ‘ইরান অবৈধ ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এই অঞ্চলের জনগণের প্রতিরোধকে সর্বদা সমর্থন করেছে। এ ধরনে প্রতিরোধকে সমর্থন করা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের মৌলিক নীতির মধ্যে নিহিত...এবং আগামী দিনে তা শক্তিমত্তা নিয়েই অব্যাহত থাকবে।’
গত মে মাসে ইরানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মাসুদ পেজেশকিয়ান। নাসরুল্লাহর কাছে লেখা চিঠিতে ইরানের এই নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে, এই অঞ্চলে প্রতিরোধ আন্দোলন (হিজবুল্লাহ) ফিলিস্তিনের নিপীড়িত জনগণ ও এই অঞ্চলের অন্যান্য জাতির বিরুদ্ধে ইহুদিবাদী শাসনের (ইসরায়েলের) যে উগ্রতা ও অপরাধমূলক নীতি তা অব্যাহত রাখতে বাধা দেবে।’
লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহর অন্যতম আর্থিক ও সামরিক সহায়তাদানকারী দেশ হলো ইরান। গোষ্ঠীটি ইরান সমর্থিত মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর জোট ‘প্রতিরোধ অক্ষের’ অংশীদার। যার ইসরায়েল ও মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি ও হেজেমনির বিরোধিতা করে। এই প্রতিরোধ অক্ষের অন্যান্য অংশীদার হলো গাজার হামাস, ইয়েমেন হুতি এবং সিরিয়া ও ইরাকের আরও কয়েকটি গোষ্ঠী।
এদিকে, হাসান নাসরুল্লাহ গত শনিবার মাসুদ পেজেশকিয়ান ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁকে অভিনন্দন জানান। তবে ইরানের নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী প্রেসিডেন্ট হলেও তাঁর ক্ষমতা আসলে সীমিত। দেশটির সর্বময় ক্ষমতা আয়াতুল্লাহর হাতে। সেই হিসাবে ইরানের সর্বময় ক্ষমতা আসলে বর্তমান আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির হাতে। তিনি ১৯৮৯ সাল থেকে ইরানের আয়াতুল্লাহর পদ অধিকার করে আছেন।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে