গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত হয়েছে ৪৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই শিশু ও নারী। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে গতকাল শুক্রবার। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে যুদ্ধের প্রথম ছয় মাসের মধ্যে নিহত ৩৪ হাজার ৫০০-এর বেশি মানুষের মধ্যে ৮ হাজার ১১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য যাচাই করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই নারী ও শিশু, যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট একজনের বয়স ছিল মাত্র এক দিন।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতদের মধ্যে ৪৪ শতাংশই শিশু। ৫-৯ বছর বয়সী শিশু সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছে। নিহতের তালিকায় এর পরই আছে ১০-১৪ বছর বয়সী এবং ৪ বছর বা তার কম বয়সী শিশু। সবচেয়ে কম বয়সী নিহত একজন একদিনের শিশু এবং সবচেয়ে বেশি বয়সী নিহত একজন ৯৭ বছরের নারী।
ওএইচসিএইচআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৮৮ শতাংশ ক্ষেত্রে ইসরায়েলের একটি হামলায় হামলায় পাঁচ বা তার চেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। বিষয়টি ইঙ্গিত দেয় যে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জনবহুল এলাকায় ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি সরকারের (গাজায়) মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দিয়েছে, বেসামরিক অবকাঠামো ধ্বংস ও ব্যাপকভাবে মানুষকে স্থানচ্যুত করা অব্যাহত রেখেছে।’ এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর এসব কর্মকাণ্ড নজিরবিহীন মাত্রায় হত্যাকাণ্ড, মৃত্যু, ক্ষুধা, অসুস্থতা ও রোগব্যাধি সৃষ্টি করেছে অঞ্চলটিতে।’
গাজা কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া এই যুদ্ধে অঞ্চলটিতে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৪৩ হাজার ৪৬৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ লাখ ২ হাজার ৫৬১ জন আহত হয়েছেন।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত হয়েছে ৪৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই শিশু ও নারী। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে গতকাল শুক্রবার। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে যুদ্ধের প্রথম ছয় মাসের মধ্যে নিহত ৩৪ হাজার ৫০০-এর বেশি মানুষের মধ্যে ৮ হাজার ১১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য যাচাই করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই নারী ও শিশু, যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট একজনের বয়স ছিল মাত্র এক দিন।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতদের মধ্যে ৪৪ শতাংশই শিশু। ৫-৯ বছর বয়সী শিশু সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছে। নিহতের তালিকায় এর পরই আছে ১০-১৪ বছর বয়সী এবং ৪ বছর বা তার কম বয়সী শিশু। সবচেয়ে কম বয়সী নিহত একজন একদিনের শিশু এবং সবচেয়ে বেশি বয়সী নিহত একজন ৯৭ বছরের নারী।
ওএইচসিএইচআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৮৮ শতাংশ ক্ষেত্রে ইসরায়েলের একটি হামলায় হামলায় পাঁচ বা তার চেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। বিষয়টি ইঙ্গিত দেয় যে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জনবহুল এলাকায় ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি সরকারের (গাজায়) মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দিয়েছে, বেসামরিক অবকাঠামো ধ্বংস ও ব্যাপকভাবে মানুষকে স্থানচ্যুত করা অব্যাহত রেখেছে।’ এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর এসব কর্মকাণ্ড নজিরবিহীন মাত্রায় হত্যাকাণ্ড, মৃত্যু, ক্ষুধা, অসুস্থতা ও রোগব্যাধি সৃষ্টি করেছে অঞ্চলটিতে।’
গাজা কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া এই যুদ্ধে অঞ্চলটিতে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৪৩ হাজার ৪৬৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ লাখ ২ হাজার ৫৬১ জন আহত হয়েছেন।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
১৯ মিনিট আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে