যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় আল-শিফার পর এবার ইন্দোনেশীয় হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
ফিলিস্তিনের সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি বাহিনীর কাছ থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পেয়েছে গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেই বার্তায় চিকিৎসা সেবা বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলেছে, আইডিএফের এই হুমকিতে আল-শিফা হাসপাতালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটার আশঙ্কার মধ্যে পড়েছে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে অবস্থান করা রোগী, চিকিৎসক ও আশ্রয়প্রার্থীরা। ধ্বংসযজ্ঞ ও হতাহতের ঘটনা সেখানেও ঘটতে পারে বলে আতঙ্কিত তারা।
গত কয়েকদিনে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। গত সোমবার সন্ধ্যায় ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল থেকে খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে অন্তত ২০০ জন আহত এবং অসুস্থ রোগীকে সরিয়ে নেওয়া হয়। ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল এখন ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি ট্যাংক।
হাসপাতাল সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াফা নিউজ বলেছে, রেড ক্রসের (আইসিআরসি) সঙ্গে সমন্বয় করে রোগীদের স্থানান্তর করা হচ্ছে। এখনো ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে প্রায় ৫০০ রোগী রয়েছে। নাসের হাসপাতাল এবং গাজার দক্ষিণের অন্যান্য হাসপাতালে তাদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য আইসিআরসির সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে।
গত সোমবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলার ফলে ১২ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং কয়েক ডজন আহত হয়েছেন। হাসপাতালটিকে ‘গণকবরে’ পরিণত করতে চায় বলে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে অভিযুক্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলে, গাজা সিটি এবং উত্তর গাজা অঞ্চলে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালটিই একমাত্র আংশিকভাবে কাজ করছে। গাজা সিটিতে অন্যান্য হাসপাতালগুলোর সঙ্গে সর্ববৃহৎ চিকিৎসাকেন্দ্র আল-শিফা হাসপাতালও অকার্যকর হয়ে পড়েছে। হাসপাতালটি বর্তমানে আইডিএফের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে অবরুদ্ধ টানা হামলা চালিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ হাজার ১০০ জন।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১২৮ জনে। নিহতদের প্রায় সবাই গাজার অধিবাসী। পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন অল্প কয়েকজন। নিহতদের মধ্যে শিশু ৫ হাজার ৮৪০ জন ও নারী ৩ হাজার ৯২০ জন।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় আল-শিফার পর এবার ইন্দোনেশীয় হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
ফিলিস্তিনের সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি বাহিনীর কাছ থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পেয়েছে গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেই বার্তায় চিকিৎসা সেবা বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলেছে, আইডিএফের এই হুমকিতে আল-শিফা হাসপাতালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটার আশঙ্কার মধ্যে পড়েছে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে অবস্থান করা রোগী, চিকিৎসক ও আশ্রয়প্রার্থীরা। ধ্বংসযজ্ঞ ও হতাহতের ঘটনা সেখানেও ঘটতে পারে বলে আতঙ্কিত তারা।
গত কয়েকদিনে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। গত সোমবার সন্ধ্যায় ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল থেকে খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে অন্তত ২০০ জন আহত এবং অসুস্থ রোগীকে সরিয়ে নেওয়া হয়। ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল এখন ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি ট্যাংক।
হাসপাতাল সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াফা নিউজ বলেছে, রেড ক্রসের (আইসিআরসি) সঙ্গে সমন্বয় করে রোগীদের স্থানান্তর করা হচ্ছে। এখনো ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে প্রায় ৫০০ রোগী রয়েছে। নাসের হাসপাতাল এবং গাজার দক্ষিণের অন্যান্য হাসপাতালে তাদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য আইসিআরসির সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে।
গত সোমবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলার ফলে ১২ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং কয়েক ডজন আহত হয়েছেন। হাসপাতালটিকে ‘গণকবরে’ পরিণত করতে চায় বলে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে অভিযুক্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলে, গাজা সিটি এবং উত্তর গাজা অঞ্চলে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালটিই একমাত্র আংশিকভাবে কাজ করছে। গাজা সিটিতে অন্যান্য হাসপাতালগুলোর সঙ্গে সর্ববৃহৎ চিকিৎসাকেন্দ্র আল-শিফা হাসপাতালও অকার্যকর হয়ে পড়েছে। হাসপাতালটি বর্তমানে আইডিএফের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে অবরুদ্ধ টানা হামলা চালিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ হাজার ১০০ জন।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১২৮ জনে। নিহতদের প্রায় সবাই গাজার অধিবাসী। পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন অল্প কয়েকজন। নিহতদের মধ্যে শিশু ৫ হাজার ৮৪০ জন ও নারী ৩ হাজার ৯২০ জন।
ইরাকের পূর্বাঞ্চলীয় কুত শহরের একটি হাইপারমার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছেন। শহরের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এবং দুটি পুলিশ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার দিবাগত রাকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের কায়াকফিউ টাউনশিপে জান্তাবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ চৌকির দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। এই ঘাঁটিকে ঘিরে সংঘর্ষ এরই মধ্যে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এই চৌকিটি মিয়ানমারের সামরিক নৌঘাঁটি দান্যাওয়াদ্দির মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গতকাল বুধবার বলেছেন, তাঁর দেশ যেকোনো নতুন সামরিক আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান যে জবাব দিয়েছে, তার চেয়েও বড় আঘাত হানতে সক্ষম তাঁর দেশ। এ সময় তিনি ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঁধা কুকুর’ বা পালিত কুকুর
৩ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।
৪ ঘণ্টা আগে