অনলাইন ডেস্ক
প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান। এমনটাই মনে করতেন ব্রিটেনের প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রেউভেন রিভলিন জানিয়েছেন এ তথ্য। তিনি আরও জানান, আন্তর্জাতিক কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া রানি এলিজাবেথ কখনোই বাকিংহাম প্যালেসে ইসরায়েলিদের প্রবেশ করতে দিতেন না।
রানির সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক অনেক সময়ই জটিল ছিল বলে মনে করা হয়। ৭০ বছরের শাসনকালে তিনি ১২০টিরও বেশি দেশ সফর করলেও কখনো ইসরায়েলে যাননি। ২০১৪ থেকে ২০২১ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করা ইসরায়েলের দশম প্রেসিডেন্ট রিভলিন বলেন, ‘ইসরায়েলের সঙ্গে রানির সম্পর্ক একটু জটিল ছিল।’
গত রোববার (১২ এপ্রিল) লন্ডনে হাইফার টেকনিওন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে এমন তথ্য দেন রিভলিন।
পরে তাঁকে এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলে তিনি তথ্যগুলো আবারও নিশ্চিত করেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই কথাগুলো আমারই এবং আমি ঠিকই বলেছি।’
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু হয়। এরপর ‘কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েল’ গ্রুপের অনারারি প্রেসিডেন্ট স্টুয়ার্ট পোলাক দাবি করেন, ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দপ্তর রাজপরিবারকে ইসরায়েল সফরে যেতে বাধা দিত। কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েল যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টির সঙ্গে সম্পর্কিত একটি পার্লামেন্টারি গ্রুপ, যারা মূলত যুক্তরাজ্য ও ইসরায়েলের মধ্যে ব্যবসায়িক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার পাশাপাশি ব্রিটেনের কনজারভেটিভ পার্টি ও ইসরায়েলের রক্ষণশীল রাজনৈতিক দল লিকুদ পার্টির মধ্যে সম্পর্ক মজবুত করার লক্ষ্যে কাজ করে।
রানির ইসরায়েল সফর না করার পক্ষে কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েলের এমন ব্যাখ্যাকে অযৌক্তিক মনে করেন অনেকেই। ২০১২ সালে ইসরায়েলের মূলধারার সংবাদপত্র হারেৎজর সাবেক সম্পাদক ডেভিড ল্যান্ডাউ এ নিয়ে এক নিবন্ধে লিখেছিলেন, ‘রানি এলিজাবেথ একজন দৃঢ় ব্যক্তিত্বের নারী। তিনি কারও হাতের পুতুল নন যে তাঁকে বাধা দিলেই মেনে নেবেন। তাঁর যদি ইচ্ছা থাকত, তাহলে নিজে বা রাজপরিবারের কাউকে ইসরায়েল সফরে তিনি অবশ্যই পাঠাতে পারতেন।’
অনেকের ধারণা, ১৯৪০-এর দশকে তৎকালীন ফিলিস্তিনে ‘ব্রিটিশ ম্যান্ডেট’ শাসনের বিরুদ্ধে ইহুদি জায়নবাদী গোষ্ঠীগুলোর সশস্ত্র সহিংসতার কারণে রানির মনে ইসরায়েল সম্পর্কে বিরূপ মনোভাব তৈরি হয়েছে।
১৯৮৪ সালে জর্ডান সফর করেন রানি এলিজাবেথ। যুক্তরাজ্যের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, ওই সফরে পশ্চিম তীরের ওপর দিয়ে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান উড়ে যেতে দেখে রানি নাকি বলেছিলেন, ‘কী ভয়ানক!’ জর্ডানের রানি নূরও তাঁর কথায় সায় দিয়ে বলেছিলেন, ‘সত্যিই ভয়ানক ব্যাপার এটি।’ পরে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অবৈধ বসতি চিহ্নিত করা একটি মানচিত্র দেখে রানি এলিজাবেথ মন্তব্য করেছিলেন, ‘কী বিষণ্ন একটা মানচিত্র এটি!’
রিভলিনের এই মন্তব্য ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রয়াত রানির একটি মিম ছড়িয়ে পড়ে। যাতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনের ঐতিহ্যবাহী স্কার্ফ কিফায়া পরেছেন তিনি।
২০১৮ সালে রানি এলিজাবেথের নাতি প্রিন্স উইলিয়াম ইসরায়েলের স্বাধীনতার ৭০ বছর উপলক্ষে প্রথমবার দেশটি সফর করেন। এর আগে ব্রিটিশ রাজপরিবারের কোনো সদস্য ইসরায়েল সফর করেননি।
ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রিভলিন, রানি এলিজাবেথের ছেলে রাজা চার্লসকে নিয়েও কিছু তথ্য দিয়েছেন। সেখানে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে ব্রিটিশ রাজপরিবারের অবস্থান সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন তিনি। ২০২০ সালে রাজা চার্লস ইসরায়েল ও দখলকৃত পশ্চিম তীর সফর করেন। ওই সফরে তিনি নাকি ‘ফিলিস্তিন একদিন স্বাধীন হবে’ এমন আশা ব্যক্ত করেছিলেন। রাজা চার্লস বলেছিলেন, ‘ভবিষ্যতে সব ফিলিস্তিনি স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার ও সমতা পাবে, এটাই আমি চাই।’
রাজা চার্লস ইসরায়েল নিয়ে নানা সময়ে বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে মধ্যপ্রাচ্য সফর শেষে এক বন্ধুকে লেখা চিঠি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। ওই চিঠিতে তিনি লেখেন, কোরআনের কিছু অংশ পড়ে তিনি ইসলামের কিছু দিককে সম্মান করতে শিখেছেন এবং ইসরায়েল বিষয়ে আরবদের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে শুরু করেছেন।
রাজা লিখেছিলেন, ‘জানতামই না যে, তারা একে আমেরিকার উপনিবেশ হিসেবে দেখে। আরব ও ইহুদিরা আসলে একই সেমিটিক জাতিগোষ্ঠী, কিন্তু ইউরোপ থেকে—বিশেষ করে পোল্যান্ড থেকে—বিদেশি ইহুদিদের আগমনের ফলে সমস্যাগুলোর সৃষ্টি হয়েছে।’
সবচেয়ে বিতর্কিত ছিল একটি মন্তব্য, যেখানে তিনি লেখেন, ‘কোনো একজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের কি সাহস হবে আমেরিকার ইহুদি লবির বিরুদ্ধাচরণ করার?’
২০১৭ সালের জুলাইয়ে রাজা চার্লস বলেন, ‘ব্রিটেন একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ইসরায়েলের পাশাপাশি টেকসই ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র চায়। এ লক্ষ্যে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানে পৌঁছাতে ব্রিটেন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে ব্রিটেনের দীর্ঘদিনের সরকারি অবস্থান।’
প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান। এমনটাই মনে করতেন ব্রিটেনের প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রেউভেন রিভলিন জানিয়েছেন এ তথ্য। তিনি আরও জানান, আন্তর্জাতিক কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া রানি এলিজাবেথ কখনোই বাকিংহাম প্যালেসে ইসরায়েলিদের প্রবেশ করতে দিতেন না।
রানির সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক অনেক সময়ই জটিল ছিল বলে মনে করা হয়। ৭০ বছরের শাসনকালে তিনি ১২০টিরও বেশি দেশ সফর করলেও কখনো ইসরায়েলে যাননি। ২০১৪ থেকে ২০২১ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করা ইসরায়েলের দশম প্রেসিডেন্ট রিভলিন বলেন, ‘ইসরায়েলের সঙ্গে রানির সম্পর্ক একটু জটিল ছিল।’
গত রোববার (১২ এপ্রিল) লন্ডনে হাইফার টেকনিওন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে এমন তথ্য দেন রিভলিন।
পরে তাঁকে এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলে তিনি তথ্যগুলো আবারও নিশ্চিত করেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই কথাগুলো আমারই এবং আমি ঠিকই বলেছি।’
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু হয়। এরপর ‘কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েল’ গ্রুপের অনারারি প্রেসিডেন্ট স্টুয়ার্ট পোলাক দাবি করেন, ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দপ্তর রাজপরিবারকে ইসরায়েল সফরে যেতে বাধা দিত। কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েল যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টির সঙ্গে সম্পর্কিত একটি পার্লামেন্টারি গ্রুপ, যারা মূলত যুক্তরাজ্য ও ইসরায়েলের মধ্যে ব্যবসায়িক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার পাশাপাশি ব্রিটেনের কনজারভেটিভ পার্টি ও ইসরায়েলের রক্ষণশীল রাজনৈতিক দল লিকুদ পার্টির মধ্যে সম্পর্ক মজবুত করার লক্ষ্যে কাজ করে।
রানির ইসরায়েল সফর না করার পক্ষে কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইসরায়েলের এমন ব্যাখ্যাকে অযৌক্তিক মনে করেন অনেকেই। ২০১২ সালে ইসরায়েলের মূলধারার সংবাদপত্র হারেৎজর সাবেক সম্পাদক ডেভিড ল্যান্ডাউ এ নিয়ে এক নিবন্ধে লিখেছিলেন, ‘রানি এলিজাবেথ একজন দৃঢ় ব্যক্তিত্বের নারী। তিনি কারও হাতের পুতুল নন যে তাঁকে বাধা দিলেই মেনে নেবেন। তাঁর যদি ইচ্ছা থাকত, তাহলে নিজে বা রাজপরিবারের কাউকে ইসরায়েল সফরে তিনি অবশ্যই পাঠাতে পারতেন।’
অনেকের ধারণা, ১৯৪০-এর দশকে তৎকালীন ফিলিস্তিনে ‘ব্রিটিশ ম্যান্ডেট’ শাসনের বিরুদ্ধে ইহুদি জায়নবাদী গোষ্ঠীগুলোর সশস্ত্র সহিংসতার কারণে রানির মনে ইসরায়েল সম্পর্কে বিরূপ মনোভাব তৈরি হয়েছে।
১৯৮৪ সালে জর্ডান সফর করেন রানি এলিজাবেথ। যুক্তরাজ্যের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, ওই সফরে পশ্চিম তীরের ওপর দিয়ে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান উড়ে যেতে দেখে রানি নাকি বলেছিলেন, ‘কী ভয়ানক!’ জর্ডানের রানি নূরও তাঁর কথায় সায় দিয়ে বলেছিলেন, ‘সত্যিই ভয়ানক ব্যাপার এটি।’ পরে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অবৈধ বসতি চিহ্নিত করা একটি মানচিত্র দেখে রানি এলিজাবেথ মন্তব্য করেছিলেন, ‘কী বিষণ্ন একটা মানচিত্র এটি!’
রিভলিনের এই মন্তব্য ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রয়াত রানির একটি মিম ছড়িয়ে পড়ে। যাতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনের ঐতিহ্যবাহী স্কার্ফ কিফায়া পরেছেন তিনি।
২০১৮ সালে রানি এলিজাবেথের নাতি প্রিন্স উইলিয়াম ইসরায়েলের স্বাধীনতার ৭০ বছর উপলক্ষে প্রথমবার দেশটি সফর করেন। এর আগে ব্রিটিশ রাজপরিবারের কোনো সদস্য ইসরায়েল সফর করেননি।
ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রিভলিন, রানি এলিজাবেথের ছেলে রাজা চার্লসকে নিয়েও কিছু তথ্য দিয়েছেন। সেখানে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে ব্রিটিশ রাজপরিবারের অবস্থান সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন তিনি। ২০২০ সালে রাজা চার্লস ইসরায়েল ও দখলকৃত পশ্চিম তীর সফর করেন। ওই সফরে তিনি নাকি ‘ফিলিস্তিন একদিন স্বাধীন হবে’ এমন আশা ব্যক্ত করেছিলেন। রাজা চার্লস বলেছিলেন, ‘ভবিষ্যতে সব ফিলিস্তিনি স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার ও সমতা পাবে, এটাই আমি চাই।’
রাজা চার্লস ইসরায়েল নিয়ে নানা সময়ে বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে মধ্যপ্রাচ্য সফর শেষে এক বন্ধুকে লেখা চিঠি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। ওই চিঠিতে তিনি লেখেন, কোরআনের কিছু অংশ পড়ে তিনি ইসলামের কিছু দিককে সম্মান করতে শিখেছেন এবং ইসরায়েল বিষয়ে আরবদের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে শুরু করেছেন।
রাজা লিখেছিলেন, ‘জানতামই না যে, তারা একে আমেরিকার উপনিবেশ হিসেবে দেখে। আরব ও ইহুদিরা আসলে একই সেমিটিক জাতিগোষ্ঠী, কিন্তু ইউরোপ থেকে—বিশেষ করে পোল্যান্ড থেকে—বিদেশি ইহুদিদের আগমনের ফলে সমস্যাগুলোর সৃষ্টি হয়েছে।’
সবচেয়ে বিতর্কিত ছিল একটি মন্তব্য, যেখানে তিনি লেখেন, ‘কোনো একজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের কি সাহস হবে আমেরিকার ইহুদি লবির বিরুদ্ধাচরণ করার?’
২০১৭ সালের জুলাইয়ে রাজা চার্লস বলেন, ‘ব্রিটেন একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ইসরায়েলের পাশাপাশি টেকসই ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র চায়। এ লক্ষ্যে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানে পৌঁছাতে ব্রিটেন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যুতে ব্রিটেনের দীর্ঘদিনের সরকারি অবস্থান।’
নৌকাটির বেশির ভাগ যাত্রীই রাজধানী হ্যানয় থেকে আসা ভিয়েতনামী পরিবারের বলে জানা গেছে। উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, ভারী বৃষ্টিপাত উদ্ধার অভিযানকে বাধাগ্রস্ত করছে। তবে, এখন পর্যন্ত ১১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ সংগঠনটির সদস্যপদ বা সমর্থন এখন একটি ফৌজদারি অপরাধ। সন্ত্রাসবাদ আইন, ২০০০-এর অধীনে এ জন্য ১৪ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগেভারত ও বাংলাদেশের আপত্তি উপেক্ষা করে আঞ্চলিক অভিন্ন নদ ব্রহ্মপুত্রের উজানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে চীন। আজ শনিবার তিব্বতের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত এই নদে বিশাল জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং। বার্তা সংস্থা এএফপি এসব তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের ব্যস্ত একটি নাইট ক্লাবের বাইরে অপেক্ষারত মানুষের ভিড়ের ওপর গাড়ি উঠে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। শহরের ফায়ার ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, শনিবার (১৯ জুলাই) স্থানীয় সময় রাত দুইটার দিকে সান্তা মনিকা শহরের প্রশস্ত সড়কের পাশে
১১ ঘণ্টা আগে