গাজায় চলমান ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো বক্তব্য দিয়েছেন লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহ। সেই বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন সৌদি যুবরাজ আবদুলরাহমান বিন মুসাইদ। তিনি বলেছেন, প্রতিরোধ অক্ষ যে একটি ডাহা মিথ্যা, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। হিজবুল্লাহর হাতে যে এক লাখ ক্ষেপণাস্ত্র আছে, তাতে ফিলিস্তিনের কোনো লাভ হবে না।
যুবরাজ বলেন, তথাকথিত প্রতিরোধ অক্ষ বহু বছর ধরেই ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে কাজ করে আসছে। এই অঞ্চলে ইরানের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এটিই একমাত্র উপায়। হাসান নাসরুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড শুধু ফিলিস্তিনেরই অভিযান এবং এই অভিযানের খবরে বিস্মিত হয়েছে প্রতিরোধ অক্ষ। সে সঙ্গে বক্তব্যে তিনি যা যা বলেছেন, তাতে সবার মুখোশ উন্মোচিত হয়ে গেছে।
আবদুলরাহমান বিন মুসাইদ আরও বলেন, ‘উচ্চ স্বরে স্লোগান এবং জ্বালাময়ী বক্তব্যে যে বিভ্রম তৈরি হয়েছিল, তার সবই এখন মুছে যাওয়া উচিত। নাসরুল্লাহ তাঁর নিজের বক্তব্যই ততক্ষণ বিশ্বাস করেননি, যতক্ষণ না তিনি বলেছেন যে গাজার যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য সব চেষ্টাই করতে হবে। আপনি (হাসান নাসরুল্লাহ) যা করেন না তা বলেন কেন? এটা খুবই জঘন্য যে আপনি যা করেন না, সেটাই বলেন।’
দ্য জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবরে ইসরায়েল ও হামাসের সংঘাত শুরুর গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো প্রকাশ্য বক্তব্য দিয়েছেন হাসান নাসরুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কার মধ্যেই এ বক্তব্য দেন তিনি।
বক্তব্যে হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, লেবানন সীমান্ত ও অন্যান্য অঞ্চলে সংঘাত ছড়িয়ে পড়বে কি না—তা নির্ভর করছে দুটি বিষয়ের ওপর। প্রথমটি হচ্ছে, গাজার ঘটনার গতিপথ এবং তার বিকাশ এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে, লেবাননে ইসরায়েলের কার্যক্রম। লেবানন সীমান্তে সংঘাতের মাত্রা বাড়ার আশঙ্কার পেছনে বাস্তব কারণ আছে।
তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছে একাধিক স্থানে। এই অভিযানে প্রবেশ করায় আমরা ইরাকি ও ইয়েমেনি সেনাবাহিনীকে অভিবাদন জানাই। মানবিক, নৈতিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে জায়নবাদীদের বিরুদ্ধে লড়ার মতো এমন বৈধ ও ন্যায়সংগত যুদ্ধ আর হতেই পারে না।’
হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, ‘৭ অক্টোবরের হামলাটি ফিলিস্তিনিদের পরিকল্পিত ছিল বলেই তা কার্যকর হয়েছে। আমাদের সামনে দুটি লক্ষ্য রয়েছে—মানবিক কারণে যুদ্ধ বন্ধ করা এবং গাজা ও হামাসের বিজয় নিশ্চিত করা। লেবানন সীমান্তে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কার পেছনেও বাস্তব কারণ আছে।
তিনি সে সময় আরও বলেন, লেবাননে গত ৮ অক্টোবর থেকেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চলছে। এই সংঘাত শুরুর একটি কারণ হচ্ছে, ইসরায়েলে বন্দী অবস্থায় থাকা বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনি, যারা সেখানকার কারাগারে দীর্ঘ সময় ধরেই বন্দী। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, টেম্পল মাউন্টেনের পরিস্থিতি। তৃতীয় কারণ হলো গাজা অবরোধ করা এবং চতুর্থ কারণ হচ্ছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের চরমপন্থী সরকারের হুমকি, নিত্যদিনকার হত্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞ।
গাজায় চলমান ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো বক্তব্য দিয়েছেন লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহ। সেই বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন সৌদি যুবরাজ আবদুলরাহমান বিন মুসাইদ। তিনি বলেছেন, প্রতিরোধ অক্ষ যে একটি ডাহা মিথ্যা, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। হিজবুল্লাহর হাতে যে এক লাখ ক্ষেপণাস্ত্র আছে, তাতে ফিলিস্তিনের কোনো লাভ হবে না।
যুবরাজ বলেন, তথাকথিত প্রতিরোধ অক্ষ বহু বছর ধরেই ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে কাজ করে আসছে। এই অঞ্চলে ইরানের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এটিই একমাত্র উপায়। হাসান নাসরুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড শুধু ফিলিস্তিনেরই অভিযান এবং এই অভিযানের খবরে বিস্মিত হয়েছে প্রতিরোধ অক্ষ। সে সঙ্গে বক্তব্যে তিনি যা যা বলেছেন, তাতে সবার মুখোশ উন্মোচিত হয়ে গেছে।
আবদুলরাহমান বিন মুসাইদ আরও বলেন, ‘উচ্চ স্বরে স্লোগান এবং জ্বালাময়ী বক্তব্যে যে বিভ্রম তৈরি হয়েছিল, তার সবই এখন মুছে যাওয়া উচিত। নাসরুল্লাহ তাঁর নিজের বক্তব্যই ততক্ষণ বিশ্বাস করেননি, যতক্ষণ না তিনি বলেছেন যে গাজার যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য সব চেষ্টাই করতে হবে। আপনি (হাসান নাসরুল্লাহ) যা করেন না তা বলেন কেন? এটা খুবই জঘন্য যে আপনি যা করেন না, সেটাই বলেন।’
দ্য জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবরে ইসরায়েল ও হামাসের সংঘাত শুরুর গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো প্রকাশ্য বক্তব্য দিয়েছেন হাসান নাসরুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কার মধ্যেই এ বক্তব্য দেন তিনি।
বক্তব্যে হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, লেবানন সীমান্ত ও অন্যান্য অঞ্চলে সংঘাত ছড়িয়ে পড়বে কি না—তা নির্ভর করছে দুটি বিষয়ের ওপর। প্রথমটি হচ্ছে, গাজার ঘটনার গতিপথ এবং তার বিকাশ এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে, লেবাননে ইসরায়েলের কার্যক্রম। লেবানন সীমান্তে সংঘাতের মাত্রা বাড়ার আশঙ্কার পেছনে বাস্তব কারণ আছে।
তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছে একাধিক স্থানে। এই অভিযানে প্রবেশ করায় আমরা ইরাকি ও ইয়েমেনি সেনাবাহিনীকে অভিবাদন জানাই। মানবিক, নৈতিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে জায়নবাদীদের বিরুদ্ধে লড়ার মতো এমন বৈধ ও ন্যায়সংগত যুদ্ধ আর হতেই পারে না।’
হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, ‘৭ অক্টোবরের হামলাটি ফিলিস্তিনিদের পরিকল্পিত ছিল বলেই তা কার্যকর হয়েছে। আমাদের সামনে দুটি লক্ষ্য রয়েছে—মানবিক কারণে যুদ্ধ বন্ধ করা এবং গাজা ও হামাসের বিজয় নিশ্চিত করা। লেবানন সীমান্তে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কার পেছনেও বাস্তব কারণ আছে।
তিনি সে সময় আরও বলেন, লেবাননে গত ৮ অক্টোবর থেকেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চলছে। এই সংঘাত শুরুর একটি কারণ হচ্ছে, ইসরায়েলে বন্দী অবস্থায় থাকা বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনি, যারা সেখানকার কারাগারে দীর্ঘ সময় ধরেই বন্দী। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, টেম্পল মাউন্টেনের পরিস্থিতি। তৃতীয় কারণ হলো গাজা অবরোধ করা এবং চতুর্থ কারণ হচ্ছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের চরমপন্থী সরকারের হুমকি, নিত্যদিনকার হত্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞ।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে