ইসরায়েলে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। পাশাপাশি সরকারকে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন বিদেশি চ্যানেল বন্ধের ক্ষমতা দিয়ে একটি আইনও পাস হয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেটে। গতকাল সোমবার এই আইন পাস হয়। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেট গতকাল সোমবার আল-জাজিরাসহ অন্যান্য বিদেশি চ্যানেল বন্ধের লক্ষ্যে আইনটি পাস করে। এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ৭১টি এবং বিপক্ষে ভোট পড়ে মাত্র ১০টি। এ নিয়ে এই আইনের তৃতীয় খসড়া পাস হলো। এর আগে প্রথম খসড়া পাস হয় ১২ ফেব্রুয়ারি।
এই আইনের অধীনে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় যদি মনে করে, কোনো সম্প্রচার রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য প্রকৃত হুমকি হয়ে উঠতে পারে—সে ক্ষেত্রে দেশের যোগাযোগমন্ত্রী দেশটিতে কাজ করা বিদেশি সংবাদ নেটওয়ার্কগুলো বন্ধ করার এবং তাদের সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করার অধিকার সংরক্ষণ করবেন।
নেসেটে আইনটি পাস হওয়ার পরপরই ইসরায়েলের যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারহি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, কাতারি সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরা চ্যানেল ‘আগামী দিনগুলোতে’ যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া, বিল পাস হওয়ার পর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও ‘অবিলম্বে আল জাজিরা বন্ধের লক্ষ্যে কাজ শুরু করার’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র আল জাজিরা বন্ধ করার বিল পাসকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছে। এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কারিন জ্যঁ-পিয়েরে বলেন, ‘আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি এবং এটি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের সাংবাদিকদের সমালোচনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজকে সমর্থন করে এবং এর মধ্যে যাঁরা গাজায় সংঘাতের রিপোর্ট করছেন তাঁরাও অন্তর্ভুক্ত।’
উল্লেখ্য, ইসরায়েলে আল জাজিরার একটি ব্যুরো অফিস আছে এবং সেখানে কাজ করার জন্য একদল সাংবাদিক ও ক্রু আছেন। সেই অফিসের সাংবাদিকেরা গাজা যুদ্ধের খবরাখবর সংগ্রহ করছেন।
ইসরায়েলে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। পাশাপাশি সরকারকে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন বিদেশি চ্যানেল বন্ধের ক্ষমতা দিয়ে একটি আইনও পাস হয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট নেসেটে। গতকাল সোমবার এই আইন পাস হয়। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেট গতকাল সোমবার আল-জাজিরাসহ অন্যান্য বিদেশি চ্যানেল বন্ধের লক্ষ্যে আইনটি পাস করে। এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ৭১টি এবং বিপক্ষে ভোট পড়ে মাত্র ১০টি। এ নিয়ে এই আইনের তৃতীয় খসড়া পাস হলো। এর আগে প্রথম খসড়া পাস হয় ১২ ফেব্রুয়ারি।
এই আইনের অধীনে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় যদি মনে করে, কোনো সম্প্রচার রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য প্রকৃত হুমকি হয়ে উঠতে পারে—সে ক্ষেত্রে দেশের যোগাযোগমন্ত্রী দেশটিতে কাজ করা বিদেশি সংবাদ নেটওয়ার্কগুলো বন্ধ করার এবং তাদের সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করার অধিকার সংরক্ষণ করবেন।
নেসেটে আইনটি পাস হওয়ার পরপরই ইসরায়েলের যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারহি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, কাতারি সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরা চ্যানেল ‘আগামী দিনগুলোতে’ যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া, বিল পাস হওয়ার পর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও ‘অবিলম্বে আল জাজিরা বন্ধের লক্ষ্যে কাজ শুরু করার’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র আল জাজিরা বন্ধ করার বিল পাসকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছে। এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কারিন জ্যঁ-পিয়েরে বলেন, ‘আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি এবং এটি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের সাংবাদিকদের সমালোচনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজকে সমর্থন করে এবং এর মধ্যে যাঁরা গাজায় সংঘাতের রিপোর্ট করছেন তাঁরাও অন্তর্ভুক্ত।’
উল্লেখ্য, ইসরায়েলে আল জাজিরার একটি ব্যুরো অফিস আছে এবং সেখানে কাজ করার জন্য একদল সাংবাদিক ও ক্রু আছেন। সেই অফিসের সাংবাদিকেরা গাজা যুদ্ধের খবরাখবর সংগ্রহ করছেন।
এবার নির্বাচনী সমাবেশে গুলিবিদ্ধ হলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মিগুয়েল উরিবে তুরবাই। পরপর তিনবার গুলি করা হয় তাঁকে। এর মধ্যে দুটি বুলেটই তাঁর মাথায় লেগেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। আর অন্যটি লেগেছে হাঁটুতে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনায় ১৫ বছর বয়সী এক
২০ মিনিট আগেট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে দুদিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বিশৃঙ্খলা দমনে এই গার্ডদের মোতায়েন করা
২ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একটি আবাসিক ভবনে বোমা হামলার পর এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়াদের খুঁজে বের করতে প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছে। অনেক মরদেহ উদ্ধার হতে পারে বলে আশঙ্কা তাদের। এদিকে গাজার সিভিল ডিফেন্স এই হামলাকে ‘পূর্ণাঙ্গ গণহত্যা’ বলে অভিহিত
৩ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১৭ ঘণ্টা আগে