হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাড়ে ৫ হাজারই শিশু। এসব শিশুর প্রতি সংহতি জানিয়েই কি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক বিশেষ রুমাল বা কেফিয়াহ পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দিলেন পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর ছেলে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়র?
কেফিয়াহ পরা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রের এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) গত ২৪ নভেম্বর হালাল নেশন নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে তার এমন একটি ছবি শেয়ার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাত ৮তা পর্যন্ত ২২ লাখের বেশি বার দেখা হয়েছে ছবি। রিয়েক্ট পড়েছে ৬৫ হাজারের বেশি। এটি রিপোস্ট হয়েছে ৬ হাজার বারের বেশি।
ছবিটির উৎস যাচাইয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে ইনস্টাগ্রামে ক্রিস জুনিয়র সেভেন (crisjnr7) নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটিতে গত ৭ নভেম্বর পোস্ট করা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রের ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ছবিটিতে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রকে ফিলিস্তিনি কেফিয়াহ ও আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে থাম্বস আপ পোজ দিতে দেখা যায়। ছবিটিতে রিয়েক্ট পড়েছে ২১ হাজারের বেশি।
ছবিটির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, সৌদি আরবে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। অ্যাকাউন্টটিতে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের কেফিয়াহ ও জোব্বা পরে আরেক কিশোরের সঙ্গে জার্সি হাতেও ছবি তুলতে দেখা যায়। তবে অ্যাকাউন্টটি ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের নিজের কি না তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
অপরদিকে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে কি না তা নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। অ্যাকাউন্টটি খোলার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ৯ লাখ ফলোয়ার হয়ে যায়। যদিও মিনি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ২০১০ ইউজার অ্যাকাউন্টটি বর্তমানে আর সক্রিয় নেই।
তবে তার নামে খোলা একটি ইনস্টাগ্রাম ফ্যান অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৬ মার্চ পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র নিজেই তার অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করে দিয়েছে এবং বিষয়টি তার স্ন্যাপচ্যাট অ্যাকাউন্টে নিশ্চিত করেছে। পোস্টটিতে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের ওই ম্যাসেজের একটি স্ক্রিনশটও জুড়ে দেওয়া হয়।
ফিলিস্তিন–ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে কখনো বিবৃতি দেননি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। তিনি ফিলিস্তিনের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন বা ফিলিস্তিনের জন্য ১৫ লাখ ইউরো অনুদান দিয়েছেন বলে এর আগে কিছু খবর, ছবি ও ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তীতে সেগুলো ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।
কোনো পক্ষ নিয়ে বিবৃতি না দিলেও রোনালদো এর আগে ফিলিস্তিনি রুমাল কাঁধে জড়িয়েছেন। ফিলিস্তিনের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক হিসেবে তিনি সেটি করেছেন। এ ছাড়া অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান জিব্রিল রজবের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন তিনি।
একাধিক ইসরায়েলি মন্ত্রীর সঙ্গেও রোনালদোর ছবি রয়েছে। ইসরায়েলের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজকে তাঁর একটি জার্সিও উপহার দিয়েছেন রোনালদো।
হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাড়ে ৫ হাজারই শিশু। এসব শিশুর প্রতি সংহতি জানিয়েই কি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক বিশেষ রুমাল বা কেফিয়াহ পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দিলেন পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর ছেলে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়র?
কেফিয়াহ পরা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রের এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) গত ২৪ নভেম্বর হালাল নেশন নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে তার এমন একটি ছবি শেয়ার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাত ৮তা পর্যন্ত ২২ লাখের বেশি বার দেখা হয়েছে ছবি। রিয়েক্ট পড়েছে ৬৫ হাজারের বেশি। এটি রিপোস্ট হয়েছে ৬ হাজার বারের বেশি।
ছবিটির উৎস যাচাইয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে ইনস্টাগ্রামে ক্রিস জুনিয়র সেভেন (crisjnr7) নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটিতে গত ৭ নভেম্বর পোস্ট করা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রের ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ছবিটিতে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো জুনিয়রকে ফিলিস্তিনি কেফিয়াহ ও আরবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে থাম্বস আপ পোজ দিতে দেখা যায়। ছবিটিতে রিয়েক্ট পড়েছে ২১ হাজারের বেশি।
ছবিটির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, সৌদি আরবে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। অ্যাকাউন্টটিতে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের কেফিয়াহ ও জোব্বা পরে আরেক কিশোরের সঙ্গে জার্সি হাতেও ছবি তুলতে দেখা যায়। তবে অ্যাকাউন্টটি ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের নিজের কি না তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
অপরদিকে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে কি না তা নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। অ্যাকাউন্টটি খোলার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ৯ লাখ ফলোয়ার হয়ে যায়। যদিও মিনি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ২০১০ ইউজার অ্যাকাউন্টটি বর্তমানে আর সক্রিয় নেই।
তবে তার নামে খোলা একটি ইনস্টাগ্রাম ফ্যান অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৬ মার্চ পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র নিজেই তার অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করে দিয়েছে এবং বিষয়টি তার স্ন্যাপচ্যাট অ্যাকাউন্টে নিশ্চিত করেছে। পোস্টটিতে ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়রের ওই ম্যাসেজের একটি স্ক্রিনশটও জুড়ে দেওয়া হয়।
ফিলিস্তিন–ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে কখনো বিবৃতি দেননি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। তিনি ফিলিস্তিনের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন বা ফিলিস্তিনের জন্য ১৫ লাখ ইউরো অনুদান দিয়েছেন বলে এর আগে কিছু খবর, ছবি ও ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তীতে সেগুলো ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।
কোনো পক্ষ নিয়ে বিবৃতি না দিলেও রোনালদো এর আগে ফিলিস্তিনি রুমাল কাঁধে জড়িয়েছেন। ফিলিস্তিনের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক হিসেবে তিনি সেটি করেছেন। এ ছাড়া অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান জিব্রিল রজবের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন তিনি।
একাধিক ইসরায়েলি মন্ত্রীর সঙ্গেও রোনালদোর ছবি রয়েছে। ইসরায়েলের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজকে তাঁর একটি জার্সিও উপহার দিয়েছেন রোনালদো।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১২ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৫ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে