অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর নির্বিচার হামলা অব্যাহত রয়েছে। এসব হামলায় প্রতিনিয়তই প্রাণ হারাচ্ছে গাজাবাসী, হচ্ছে গুরুতর আহত। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত) ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৮ হাজার ৬০০। আহত হয়েছে ২৩ হাজারেরও বেশি। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৪৮৫ এবং পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৫। এ ছাড়া গাজায় আহতের সংখ্যা ২১ হাজারেও বেশি এবং পশ্চিম তীরে আহত ২ হাজার ৫০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিগত দুই দিন ধরে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী গাজার হাসপাতালগুলোর আশপাশে ক্রমাগত বোমা বর্ষণ করছে। এই অনবরত বোমা হামলায় হাসপাতালগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে উত্তর গাজার নাসের হাসপাতাল ও তুর্কি হাসপাতাল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কেবল হাসপাতাল নয়, ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর স্থাপনাও। ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্টের একটি গুদাম ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর নির্বিচার হামলা অব্যাহত রয়েছে। এসব হামলায় প্রতিনিয়তই প্রাণ হারাচ্ছে গাজাবাসী, হচ্ছে গুরুতর আহত। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত) ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৮ হাজার ৬০০। আহত হয়েছে ২৩ হাজারেরও বেশি। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৪৮৫ এবং পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৫। এ ছাড়া গাজায় আহতের সংখ্যা ২১ হাজারেও বেশি এবং পশ্চিম তীরে আহত ২ হাজার ৫০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিগত দুই দিন ধরে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী গাজার হাসপাতালগুলোর আশপাশে ক্রমাগত বোমা বর্ষণ করছে। এই অনবরত বোমা হামলায় হাসপাতালগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে উত্তর গাজার নাসের হাসপাতাল ও তুর্কি হাসপাতাল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কেবল হাসপাতাল নয়, ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর স্থাপনাও। ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্টের একটি গুদাম ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে