আয়তনে আধা বর্গকিলোমিটারের চেয়েও ছোট ফিলিস্তিনের জেনিন শরণার্থীশিবির। গাদাগাদি করে সেখানে অন্তত ১৪ হাজার বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি বসবাস করে। রোববার রাত থেকেই সেখানে ড্রোন ও মিসাইলসহ একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ভবনগুলো। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই হামলায় অন্তত ১০ জন প্রাণ হারিয়েছে, আহত হয়েছে আরও শতাধিক। শিবির ছেড়ে পালিয়েছে কয়েক হাজার শরণার্থী।
বলা হচ্ছে, বিগত ২০ বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনের মাটিতে এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের ইসরায়েলি হামলা। কিন্তু এই হামলার নেপথ্যে আসলে কী?
এ বিষয়ে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী বিগত বছরগুলোতে সাধারণত পশ্চিম তীরেই ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালিয়ে এসেছে। এসব হামলায় প্রায়ই ফিলিস্তিনি শিশু, কিশোর কিংবা তরুণেরা মারা গেছে, আহত হয়েছে।
তবে গত ২১ জুন হঠাৎ করেই জেনিন শরণার্থীশিবিরের কাছাকাছি এলাকায় একটি ড্রোন হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এতে কয়েকজনের প্রাণহানি ঘটে এবং এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে ফিলিস্তিনিরা। পরে জেনিন শিবির থেকে পাল্টা আক্রমণে বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সৈন্যও আহত হন এবং উন্নতমানের বিস্ফোরকের আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেনাদের কয়েকটি যান। এ ঘটনায় কিছুটা অবাক হয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী।
এর পর থেকেই জেনিন শিবির ঘেরাও করে রাখে ইসরায়েলের বাহিনী। তারা এই শিবিরে একটি বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করার প্রস্তুতি নিতে থাকে। অবশেষে গত রোববার রাত থেকে এই অভিযান শুরু হয়।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীর দখল এবং সেখানে একের পর এক হামলা পরিচালনা করায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা যোদ্ধারা নিরাপদে অবস্থানের জন্য জেনিন শিবিরকে বেছে নিয়েছিলেন। জেনিন ব্রিগেড নামে একটি দলে কয়েক শ যোদ্ধা এক হন। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের ইসলামিক জিহাদ, ফাতাহ ও হামাসের অসংখ্য যোদ্ধা জেনিনে শিবিরে সক্রিয় ছিলেন। এ অবস্থায় গাজা শহরের মতো এখন জেনিন শিবিরও ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত দুই বছর ধরে পশ্চিম তীরে ‘ব্রেক দ্য ওয়েভ’ নামে ইসরায়েল যেসব হামলা করেছে, তার প্রধান লক্ষ্য ছিল সেখানে নতুন কোনো অস্ত্রধারী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিলে তা ধ্বংস করে দেওয়া।
এবার জেনিনে হামলার পর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, সেখানে তারা একটি অস্ত্র উৎপাদন ও রক্ষণাগার গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া ওই শিবির থেকে উন্নতমানের রকেট লঞ্চারও জব্দ করা হয়েছে।
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেনিন শিবিরে আমাদের অভিযানের উদ্দেশ্য হল স্থানটিকে নিরাপদ আশ্রয় ভাবার মানসিকতা ভেঙে দেওয়া। জায়গাটি ধীরে ধীরে বিষ পোকাদের আস্তানা হয়ে উঠেছে।’
আয়তনে আধা বর্গকিলোমিটারের চেয়েও ছোট ফিলিস্তিনের জেনিন শরণার্থীশিবির। গাদাগাদি করে সেখানে অন্তত ১৪ হাজার বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি বসবাস করে। রোববার রাত থেকেই সেখানে ড্রোন ও মিসাইলসহ একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ভবনগুলো। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই হামলায় অন্তত ১০ জন প্রাণ হারিয়েছে, আহত হয়েছে আরও শতাধিক। শিবির ছেড়ে পালিয়েছে কয়েক হাজার শরণার্থী।
বলা হচ্ছে, বিগত ২০ বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনের মাটিতে এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের ইসরায়েলি হামলা। কিন্তু এই হামলার নেপথ্যে আসলে কী?
এ বিষয়ে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী বিগত বছরগুলোতে সাধারণত পশ্চিম তীরেই ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালিয়ে এসেছে। এসব হামলায় প্রায়ই ফিলিস্তিনি শিশু, কিশোর কিংবা তরুণেরা মারা গেছে, আহত হয়েছে।
তবে গত ২১ জুন হঠাৎ করেই জেনিন শরণার্থীশিবিরের কাছাকাছি এলাকায় একটি ড্রোন হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এতে কয়েকজনের প্রাণহানি ঘটে এবং এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে ফিলিস্তিনিরা। পরে জেনিন শিবির থেকে পাল্টা আক্রমণে বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সৈন্যও আহত হন এবং উন্নতমানের বিস্ফোরকের আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেনাদের কয়েকটি যান। এ ঘটনায় কিছুটা অবাক হয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী।
এর পর থেকেই জেনিন শিবির ঘেরাও করে রাখে ইসরায়েলের বাহিনী। তারা এই শিবিরে একটি বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করার প্রস্তুতি নিতে থাকে। অবশেষে গত রোববার রাত থেকে এই অভিযান শুরু হয়।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীর দখল এবং সেখানে একের পর এক হামলা পরিচালনা করায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা যোদ্ধারা নিরাপদে অবস্থানের জন্য জেনিন শিবিরকে বেছে নিয়েছিলেন। জেনিন ব্রিগেড নামে একটি দলে কয়েক শ যোদ্ধা এক হন। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের ইসলামিক জিহাদ, ফাতাহ ও হামাসের অসংখ্য যোদ্ধা জেনিনে শিবিরে সক্রিয় ছিলেন। এ অবস্থায় গাজা শহরের মতো এখন জেনিন শিবিরও ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত দুই বছর ধরে পশ্চিম তীরে ‘ব্রেক দ্য ওয়েভ’ নামে ইসরায়েল যেসব হামলা করেছে, তার প্রধান লক্ষ্য ছিল সেখানে নতুন কোনো অস্ত্রধারী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিলে তা ধ্বংস করে দেওয়া।
এবার জেনিনে হামলার পর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, সেখানে তারা একটি অস্ত্র উৎপাদন ও রক্ষণাগার গুঁড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া ওই শিবির থেকে উন্নতমানের রকেট লঞ্চারও জব্দ করা হয়েছে।
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেনিন শিবিরে আমাদের অভিযানের উদ্দেশ্য হল স্থানটিকে নিরাপদ আশ্রয় ভাবার মানসিকতা ভেঙে দেওয়া। জায়গাটি ধীরে ধীরে বিষ পোকাদের আস্তানা হয়ে উঠেছে।’
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে