গাজায় আটক ইসরায়েলি জিম্মিরা কতজন জীবিত আছে, তা নিশ্চিত নয় হামাস। ইসরায়েলের হামলা ও ক্ষুধার কারণে জিম্মিদের জীবিত থাকার বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সশস্ত্র গোষ্ঠীটির এক নেতা।
বাসেম নাইম নামে হামাসের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘বন্দীদের মধ্যে কতজন জীবিত বা মৃত এবং হামলা বা ক্ষুধার কারণে নিহত হয়েছে, তা আমরা সঠিকভাবে জানি না।’
হামাস ও ইসরায়েলের পাঁচ মাস ধরে চলা যুদ্ধে ফিলিস্তিনি অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন দলের কাছে ইসরায়েলি জিম্মি আটক আছে বলে জানান তিনি।
গাজার সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাইম বলেন, কতজন জিম্মি বেঁচে আছেন তা নিশ্চিত করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। জিম্মিদের নাম, সংখ্যা ও তাঁরা জীবিত আছেন কি না, সে সম্পর্কে আমাদের খোঁজ নিতে হবে।’
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য কায়রোতে চলমান আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে জিম্মির বিষয়টি। কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরা গতকাল সোমবার বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে যুক্তরাষ্ট্র ও হামাস প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুসারে, হামাস জীবিত জিম্মির তালিকা না দেওয়ায় ইসরায়েল সরকার কায়রো আলোচনায় প্রতিনিধিদল পাঠাতে অস্বীকার করেছে।
তবে নাইম বলছেন, আলোচনার সময় হস্তান্তরিত কোনো নথি বা প্রস্তাবে বন্দীদের অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালানোর সময় প্রায় ২৫০ জনকে গাজায় জিম্মি করে নিয়ে যায় হামাস বাহিনী। ইসরায়েলি সরকার বলছে, গাজায় এখনো ১৩০ জন বন্দী রয়েছে এবং এর মধ্যে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) ইসরায়েলি সামরিক অভিযান চালানোর সময় আরও সাত জিম্মির মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় হামাস। তবে এএফপি এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
গত ডিসেম্বরে হুমকি ভেবে ভুল করে ইসরায়েলি সেনারা তিন জিম্মিকে গুলি করে হত্যা করে। ইসরায়েল সরকারের হিসাব অনুসারে, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ১ হাজার ১৬০ জনের মৃত্যু হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় গাজায় বোমা হামলা ও স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের অভিযানে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার ৫৩৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যার বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
গাজায় আটক ইসরায়েলি জিম্মিরা কতজন জীবিত আছে, তা নিশ্চিত নয় হামাস। ইসরায়েলের হামলা ও ক্ষুধার কারণে জিম্মিদের জীবিত থাকার বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সশস্ত্র গোষ্ঠীটির এক নেতা।
বাসেম নাইম নামে হামাসের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘বন্দীদের মধ্যে কতজন জীবিত বা মৃত এবং হামলা বা ক্ষুধার কারণে নিহত হয়েছে, তা আমরা সঠিকভাবে জানি না।’
হামাস ও ইসরায়েলের পাঁচ মাস ধরে চলা যুদ্ধে ফিলিস্তিনি অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন দলের কাছে ইসরায়েলি জিম্মি আটক আছে বলে জানান তিনি।
গাজার সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাইম বলেন, কতজন জিম্মি বেঁচে আছেন তা নিশ্চিত করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। জিম্মিদের নাম, সংখ্যা ও তাঁরা জীবিত আছেন কি না, সে সম্পর্কে আমাদের খোঁজ নিতে হবে।’
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য কায়রোতে চলমান আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে জিম্মির বিষয়টি। কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরা গতকাল সোমবার বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে যুক্তরাষ্ট্র ও হামাস প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুসারে, হামাস জীবিত জিম্মির তালিকা না দেওয়ায় ইসরায়েল সরকার কায়রো আলোচনায় প্রতিনিধিদল পাঠাতে অস্বীকার করেছে।
তবে নাইম বলছেন, আলোচনার সময় হস্তান্তরিত কোনো নথি বা প্রস্তাবে বন্দীদের অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালানোর সময় প্রায় ২৫০ জনকে গাজায় জিম্মি করে নিয়ে যায় হামাস বাহিনী। ইসরায়েলি সরকার বলছে, গাজায় এখনো ১৩০ জন বন্দী রয়েছে এবং এর মধ্যে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) ইসরায়েলি সামরিক অভিযান চালানোর সময় আরও সাত জিম্মির মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় হামাস। তবে এএফপি এ তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি।
গত ডিসেম্বরে হুমকি ভেবে ভুল করে ইসরায়েলি সেনারা তিন জিম্মিকে গুলি করে হত্যা করে। ইসরায়েল সরকারের হিসাব অনুসারে, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ১ হাজার ১৬০ জনের মৃত্যু হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় গাজায় বোমা হামলা ও স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের অভিযানে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার ৫৩৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যার বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
১০ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
১১ ঘণ্টা আগে