অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী হত্যাযজ্ঞের পাশাপাশি চালাচ্ছে অবরোধও। আর এতে অঞ্চলটিতে অনাহারের কারণে প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ছে। গাজা প্রশাসনের জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, ইসরায়েলের টানা অবরোধের কারণে গাজায় অনাহারে থেকে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৭ জন এবং এখন পর্যন্ত অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলা নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৫২ হাজার জনে।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের বরাত দিয়ে লন্ডন থেকে প্রকাশিত মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের অবরোধে মৃতের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। টানা অবরোধের কারণে এখন পর্যন্ত অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৭ জন ফিলিস্তিনি। তারা জানিয়েছে, ইসরায়েলি অবরোধই এসব মৃত্যুর জন্য দায়ী।
গাজার জনসংযোগ বিভাগ সতর্ক করে জানিয়েছে, এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, ইসরায়েল এখনো গাজার সব সীমান্ত বন্ধ রেখেছে, ফলে সেখানে খাবার, শিশুখাদ্য, পুষ্টিকর উপাদান এমনকি প্রয়োজনীয় ওষুধও প্রবেশ করতে পারছে না। এ অবস্থায় টানা ৬৩ দিন পার করছে গাজাবাসী।
গাজার আল-রানতিসি শিশু হাসপাতালের একটি সূত্র তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলুকে জানিয়েছে, অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। খাদ্য ও ওষুধ প্রবেশে বাধা দিয়ে ইসরায়েল যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে খাবারকে ব্যবহার করছে। এর ফলে গাজার ২৪ লাখের বেশি মানুষ অবরুদ্ধ অবস্থায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন।
মারা যাওয়া ৫৭ জনের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু, বৃদ্ধ ও দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় ভোগা মানুষ। গাজার মিডিয়া অফিস ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতার সমালোচনা করেছে। তারা দ্রুত সব সীমান্ত খুলে দিয়ে মানবিক সহায়তা ঢোকানোর আহ্বান জানিয়েছে। তা না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।
এর আগে, ফিলিস্তিনি ও জাতিসংঘ কর্মকর্তারাও গাজায় চলমান গভীর মানবিক সংকট নিয়ে বারবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। মার্চ মাসের শুরু থেকে ইসরায়েল গাজার সব প্রবেশপথ সম্পূর্ণ বন্ধ করে রেখেছে। গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের চালানো ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এই হামলার দায়ে গত নভেম্বরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। তাদের বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া গাজায় চালানো যুদ্ধের দায়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও গণহত্যার অভিযোগ চলছে।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী হত্যাযজ্ঞের পাশাপাশি চালাচ্ছে অবরোধও। আর এতে অঞ্চলটিতে অনাহারের কারণে প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ছে। গাজা প্রশাসনের জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, ইসরায়েলের টানা অবরোধের কারণে গাজায় অনাহারে থেকে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৭ জন এবং এখন পর্যন্ত অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলা নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৫২ হাজার জনে।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের বরাত দিয়ে লন্ডন থেকে প্রকাশিত মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের অবরোধে মৃতের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। টানা অবরোধের কারণে এখন পর্যন্ত অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৭ জন ফিলিস্তিনি। তারা জানিয়েছে, ইসরায়েলি অবরোধই এসব মৃত্যুর জন্য দায়ী।
গাজার জনসংযোগ বিভাগ সতর্ক করে জানিয়েছে, এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, ইসরায়েল এখনো গাজার সব সীমান্ত বন্ধ রেখেছে, ফলে সেখানে খাবার, শিশুখাদ্য, পুষ্টিকর উপাদান এমনকি প্রয়োজনীয় ওষুধও প্রবেশ করতে পারছে না। এ অবস্থায় টানা ৬৩ দিন পার করছে গাজাবাসী।
গাজার আল-রানতিসি শিশু হাসপাতালের একটি সূত্র তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলুকে জানিয়েছে, অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। খাদ্য ও ওষুধ প্রবেশে বাধা দিয়ে ইসরায়েল যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে খাবারকে ব্যবহার করছে। এর ফলে গাজার ২৪ লাখের বেশি মানুষ অবরুদ্ধ অবস্থায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন।
মারা যাওয়া ৫৭ জনের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু, বৃদ্ধ ও দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় ভোগা মানুষ। গাজার মিডিয়া অফিস ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতার সমালোচনা করেছে। তারা দ্রুত সব সীমান্ত খুলে দিয়ে মানবিক সহায়তা ঢোকানোর আহ্বান জানিয়েছে। তা না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।
এর আগে, ফিলিস্তিনি ও জাতিসংঘ কর্মকর্তারাও গাজায় চলমান গভীর মানবিক সংকট নিয়ে বারবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। মার্চ মাসের শুরু থেকে ইসরায়েল গাজার সব প্রবেশপথ সম্পূর্ণ বন্ধ করে রেখেছে। গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের চালানো ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৫২ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এই হামলার দায়ে গত নভেম্বরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। তাদের বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া গাজায় চালানো যুদ্ধের দায়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও গণহত্যার অভিযোগ চলছে।
ইসরায়েলের ধারাবাহিক অবরোধ এবং শিশুখাদ্য, পুষ্টিকর উপাদান ও মানবিক সহায়তা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার ফলে গাজায় পাঁচ বছরের কম বয়সী সাড়ে তিন হাজারের বেশি শিশুর মৃত্যু হতে যাচ্ছে। এ ছাড়াও প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার শিশু ‘মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে’ বলে জানিয়েছে অবরুদ্ধ গাজা প্রশাসন।
৯ মিনিট আগেপেহেলগাম হামলার জেরে ভারতের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে ‘আগ্রাসী’ আখ্যা দিয়ে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) তুলতে চায় পাকিস্তান। এ বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিরাপত্তা পরিষদকে ‘ব্রিফ করার’ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩১ মিনিট আগেইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) জানায়, তারা দূরপাল্লার অ্যারো-৩ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার সাহায্যে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রতিহত করার চেষ্টা করে। এ ছাড়া দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের উন্নত থাড (THAAD) অ্যান্টি-মিসাইল সিস্টেমও রয়েছে। কিন্তু এত সব প্রতিরক্ষাব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া
১ ঘণ্টা আগেআজ রোববার ইরানের ধর্মীয় নগরী মাশহাদে আরেকটি বড় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে। এ ছাড়া দেশটির কুম শহরেও বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে