আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছেন, গাজায় ‘সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ’ চলছে এবং এর পরপরই তিনি ইসরায়েলকে নির্দেশ দেন, ‘এক বিন্দু খাবারও যেন গাজায় ঢুকতে বাধা না পায়।’ ব্রিটেন সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট গতকাল সোমবার এই বক্তব্য দেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প এই বক্তব্যের মাধ্যমে মূলত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধিতা করলেন। নেতানিয়াহু ট্রাম্পের এই বক্তব্যের কিছুক্ষণ আগেই বলেছিলেন, গাজায় দুর্ভিক্ষ চলছে—এ দাবি ‘পুরোপুরি মিথ্যা।’
ইসরায়েল যাই বলুক না কেন, গাজায় মানবিক সংকট এড়াতে ট্রাম্প যেন হস্তক্ষেপ করেন—এই বিষয়ে তাঁর ওপর চাপ বাড়ছে। জাতিসংঘ ও বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থার মতে, গত কয়েক সপ্তাহে কয়েক প্রায় দেড় শ ফিলিস্তিনি অনাহারে মারা গেছেন। যার মূল কারণ—ইসরায়েল কর্তৃক গাজায় প্রায় সম্পূর্ণভাবে ত্রাণ প্রবেশে বাধা।
ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, গাজার সংকটের জন্য ‘অনেকটাই দায়ী’ ইসরায়েল। নেতানিয়াহু যেখানে দাবি করেছেন, ‘গাজায় কোনো দুর্ভিক্ষ নেই’, সেখানে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না। কিন্তু টেলিভিশনে যা দেখছি, তা থেকে তো তেমন মনে হয় না। ওসব শিশুদের দেখে মনে হচ্ছে তারা খুব ক্ষুধার্ত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অনেককে বাঁচাতে পারি। ওই সব শিশুদের...ওটা সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ। আমি তা নিজের চোখে দেখছি, ওটা সাজানো নয়। তাই আমরা আরও বেশি সক্রিয় হব।’
নেতানিয়াহুর সঙ্গে আবার কথা হলে কী বলবেন—এমন প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা টাকা দিচ্ছি, খাবারও দিচ্ছি। কিন্তু আমরা তো এখানে বসে আছি...আমি চাই, নিশ্চিত করা হোক যেন তারা সেই খাবার পায়। যেন এক বিন্দুও বাদ না যায়।’
তিনি হামাসেরও সমালোচনা করেন, জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, ‘এই গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করা খুব কঠিন।’ তবে ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি ইসরায়েল সরকারকে তাদের কৌশল পাল্টাতে বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে বলেছি, বিবিকেও (নেতানিয়াহু) বলেছি, এখন হয়তো একটু অন্যভাবে করতে হবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছেন, গাজায় ‘সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ’ চলছে এবং এর পরপরই তিনি ইসরায়েলকে নির্দেশ দেন, ‘এক বিন্দু খাবারও যেন গাজায় ঢুকতে বাধা না পায়।’ ব্রিটেন সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট গতকাল সোমবার এই বক্তব্য দেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প এই বক্তব্যের মাধ্যমে মূলত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধিতা করলেন। নেতানিয়াহু ট্রাম্পের এই বক্তব্যের কিছুক্ষণ আগেই বলেছিলেন, গাজায় দুর্ভিক্ষ চলছে—এ দাবি ‘পুরোপুরি মিথ্যা।’
ইসরায়েল যাই বলুক না কেন, গাজায় মানবিক সংকট এড়াতে ট্রাম্প যেন হস্তক্ষেপ করেন—এই বিষয়ে তাঁর ওপর চাপ বাড়ছে। জাতিসংঘ ও বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থার মতে, গত কয়েক সপ্তাহে কয়েক প্রায় দেড় শ ফিলিস্তিনি অনাহারে মারা গেছেন। যার মূল কারণ—ইসরায়েল কর্তৃক গাজায় প্রায় সম্পূর্ণভাবে ত্রাণ প্রবেশে বাধা।
ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, গাজার সংকটের জন্য ‘অনেকটাই দায়ী’ ইসরায়েল। নেতানিয়াহু যেখানে দাবি করেছেন, ‘গাজায় কোনো দুর্ভিক্ষ নেই’, সেখানে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি জানি না। কিন্তু টেলিভিশনে যা দেখছি, তা থেকে তো তেমন মনে হয় না। ওসব শিশুদের দেখে মনে হচ্ছে তারা খুব ক্ষুধার্ত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অনেককে বাঁচাতে পারি। ওই সব শিশুদের...ওটা সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ। আমি তা নিজের চোখে দেখছি, ওটা সাজানো নয়। তাই আমরা আরও বেশি সক্রিয় হব।’
নেতানিয়াহুর সঙ্গে আবার কথা হলে কী বলবেন—এমন প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা টাকা দিচ্ছি, খাবারও দিচ্ছি। কিন্তু আমরা তো এখানে বসে আছি...আমি চাই, নিশ্চিত করা হোক যেন তারা সেই খাবার পায়। যেন এক বিন্দুও বাদ না যায়।’
তিনি হামাসেরও সমালোচনা করেন, জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, ‘এই গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করা খুব কঠিন।’ তবে ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি ইসরায়েল সরকারকে তাদের কৌশল পাল্টাতে বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে বলেছি, বিবিকেও (নেতানিয়াহু) বলেছি, এখন হয়তো একটু অন্যভাবে করতে হবে।’
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা স্বনির্ভর হলে ভরণপোষণ বা অ্যালিমনি না দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণ করে মন্তব্য করেছে, স্থায়ী ভরণপোষণ বা পার্মানেন্ট অ্যালিমনি মূলত সামাজিক ন্যায়বিচারের একটি ব্যবস্থা। আর্থিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের মধ্যে আর্থিক সমতা আনার বা বিত্তশালী হওয়ার হাতিয়ার..
১২ মিনিট আগে১৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন ভারতীয় বন কর্মকর্তা (আইএফএস) পারভিন কাসওয়ান। ভিডিওতে দেখা যায়, রাজস্থানের মাউন্ট আবুর কাছে একটি চিতা (লেপার্ড) খাবারের খোঁজে আবর্জনার স্তূপে ঘাঁটাঘাঁটি করছে।
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমেই পুরোনো আমলের রাজা–বাদশাহদের মতো আচরণ করছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এমন অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪৩ মিনিট আগেসৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন এক প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে, যেখানে দেশটির ওপর আক্রমণ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ বলে গণ্য হবে। এ চুক্তিটি অনেকটা গত মাসে কাতারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের করা এক চুক্তির মতো। যেখানে ঘোষিত হয়েছে, উপসাগরীয় দেশটির ওপর যেকোনো আক্রমণই আমেরিকার ‘শান্তি ও
২ ঘণ্টা আগে