৩.৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে জনপ্রিয় মোবাইল গেম ‘পোকেমন গো’ কিনে নিচ্ছে সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
প্রায় এক দশক আগে বাজারে এলেও ‘পোকেমন গো’ এখনো বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি আয় করা মোবাইল গেমগুলোর মধ্যে রয়েছে। প্রতি মাসে প্রায় ৩ কোটি খেলোয়াড় এই গেমটি খেলেন। এই গেমে খেলোয়াড়দের বাস্তব জগতে হাঁটতে হয় এবং ‘অগমেন্টেড রিয়্যালিটি’ (এআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ফোনের স্ক্রিনে পোকেমন চরিত্রগুলো দেখা যায়।
বুধবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, এই চুক্তি সৌদি আরবের গেমিং শিল্পে বিশাল বিনিয়োগের আরেকটি ধাপ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটি এই খাতে বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
চুক্তির অধীনে ‘পোকেমন গো’ এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিয়ান্টিকের অন্যান্য জনপ্রিয় গেম—মনস্টার হান্টার নাও এবং পিকমিন ব্লুমও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
পোকেমন গো টিমের প্রধান এড উ এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন—এই অধিগ্রহণ গেমটির ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, ‘পোকেমন গো আমার জন্য শুধু একটা গেম নয়, এটা আমার জীবনের কাজ। গেমটি আগেও পরিবর্তনের মধ্যে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তবে আমরা যেভাবে এটি তৈরি করি ও বিকাশ ঘটাই, সেটি অপরিবর্তিত থাকবে। আশা করি, আমরা খেলোয়াড়দের জন্য আরও ভালো অভিজ্ঞতা দিতে পারব।’
সৌদি আরবের বিনিয়োগ তহবিল ইতিমধ্যে গেমিং দুনিয়ার বড় বড় প্রতিষ্ঠান নিন্টেন্ডো, ইলেকট্রনিক আর্টস এবং টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভে বিনিয়োগ করেছে।
এ ছাড়াও সৌদি আরব ই-স্পোর্টস জগতে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলছে। দেশটি ২০২৩ সালের ই-স্পোর্টস ওয়ার্ল্ড কাপের আয়োজন করেছিল, যেখানে ৬ কোটি ডলারের বেশি প্রাইজ মানি ছিল। ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক ই-স্পোর্টস গেমসেরও আয়োজক দেশ হবে সৌদি আরব।
সৌদি আরবের বিনিয়োগ তহবিলের অধীনে শত শত বিলিয়ন ডলারের সম্পদ রয়েছে। দেশটির তেলসম্পদের ওপর ভিত্তি করে এই সম্পদ গড়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই তহবিল গলফ, বক্সিং, ফুটবলসহ বিভিন্ন ক্রীড়াক্ষেত্রে বিশাল বিনিয়োগ করছে।
২০২১ সালে ৩০ কোটি পাউন্ডে নিউক্যাসল ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব কেনার মাধ্যমে সৌদি আরব আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে নিজের প্রভাব আরও বাড়িয়েছে।
এই বিনিয়োগ তহবিলের প্রধান এখন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
৩.৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে জনপ্রিয় মোবাইল গেম ‘পোকেমন গো’ কিনে নিচ্ছে সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
প্রায় এক দশক আগে বাজারে এলেও ‘পোকেমন গো’ এখনো বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি আয় করা মোবাইল গেমগুলোর মধ্যে রয়েছে। প্রতি মাসে প্রায় ৩ কোটি খেলোয়াড় এই গেমটি খেলেন। এই গেমে খেলোয়াড়দের বাস্তব জগতে হাঁটতে হয় এবং ‘অগমেন্টেড রিয়্যালিটি’ (এআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ফোনের স্ক্রিনে পোকেমন চরিত্রগুলো দেখা যায়।
বুধবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, এই চুক্তি সৌদি আরবের গেমিং শিল্পে বিশাল বিনিয়োগের আরেকটি ধাপ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটি এই খাতে বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
চুক্তির অধীনে ‘পোকেমন গো’ এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিয়ান্টিকের অন্যান্য জনপ্রিয় গেম—মনস্টার হান্টার নাও এবং পিকমিন ব্লুমও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
পোকেমন গো টিমের প্রধান এড উ এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন—এই অধিগ্রহণ গেমটির ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, ‘পোকেমন গো আমার জন্য শুধু একটা গেম নয়, এটা আমার জীবনের কাজ। গেমটি আগেও পরিবর্তনের মধ্যে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তবে আমরা যেভাবে এটি তৈরি করি ও বিকাশ ঘটাই, সেটি অপরিবর্তিত থাকবে। আশা করি, আমরা খেলোয়াড়দের জন্য আরও ভালো অভিজ্ঞতা দিতে পারব।’
সৌদি আরবের বিনিয়োগ তহবিল ইতিমধ্যে গেমিং দুনিয়ার বড় বড় প্রতিষ্ঠান নিন্টেন্ডো, ইলেকট্রনিক আর্টস এবং টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভে বিনিয়োগ করেছে।
এ ছাড়াও সৌদি আরব ই-স্পোর্টস জগতে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলছে। দেশটি ২০২৩ সালের ই-স্পোর্টস ওয়ার্ল্ড কাপের আয়োজন করেছিল, যেখানে ৬ কোটি ডলারের বেশি প্রাইজ মানি ছিল। ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক ই-স্পোর্টস গেমসেরও আয়োজক দেশ হবে সৌদি আরব।
সৌদি আরবের বিনিয়োগ তহবিলের অধীনে শত শত বিলিয়ন ডলারের সম্পদ রয়েছে। দেশটির তেলসম্পদের ওপর ভিত্তি করে এই সম্পদ গড়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই তহবিল গলফ, বক্সিং, ফুটবলসহ বিভিন্ন ক্রীড়াক্ষেত্রে বিশাল বিনিয়োগ করছে।
২০২১ সালে ৩০ কোটি পাউন্ডে নিউক্যাসল ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব কেনার মাধ্যমে সৌদি আরব আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে নিজের প্রভাব আরও বাড়িয়েছে।
এই বিনিয়োগ তহবিলের প্রধান এখন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
ইরাকের পূর্বাঞ্চলীয় কুত শহরের একটি হাইপারমার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছেন। শহরের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এবং দুটি পুলিশ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার দিবাগত রাকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের কায়াকফিউ টাউনশিপে জান্তাবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ চৌকির দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। এই ঘাঁটিকে ঘিরে সংঘর্ষ এরই মধ্যে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এই চৌকিটি মিয়ানমারের সামরিক নৌঘাঁটি দান্যাওয়াদ্দির মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
২ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গতকাল বুধবার বলেছেন, তাঁর দেশ যেকোনো নতুন সামরিক আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান যে জবাব দিয়েছে, তার চেয়েও বড় আঘাত হানতে সক্ষম তাঁর দেশ। এ সময় তিনি ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঁধা কুকুর’ বা পালিত কুকুর
৩ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।
৪ ঘণ্টা আগে