অনলাইন ডেস্ক
ইয়েমেনের সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে লোহিতসাগরের তীরে অবস্থিত হোদেইদা বন্দর হুতি গোষ্ঠীর কাছ থেকে পুনর্দখলের লক্ষ্যে বিশাল সামরিক অভিযান শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই অভিযানের জন্য সরকার ৮০ হাজার সেনা প্রস্তুত করছে। গতকাল শুক্রবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সৌদি আরবে অবস্থিত গালফ রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান ড. আব্দুল আজিজ সাগর জানান, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইয়েমেন সরকার প্রায় ৮০ হাজার সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই অভিযান ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান হতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমি যতটুকু জানি, ইয়েমেন সরকার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৮০ হাজার সৈন্য প্রস্তুত করছে হোদেইদা দখলে নেওয়ার জন্য।’
এই ৮০ হাজার সেনা ইয়েমেনের হুতি-বিরোধী সামরিক বাহিনীর এক বিশাল অংশ। এটি শুধু কয়েক বছর ধরে চলা যুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযান হিসেবেই বিবেচিত হবে না, বরং হুতিদের দখলে থাকা রাজধানী সানার দিকে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রও প্রস্তুত করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। হুতিরা ২০১৪ সাল থেকে সানার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হুতিদের ওপর সাম্প্রতিক মার্কিন বিমান হামলাগুলো হোদেইদায় আসন্ন অভিযানের পথ প্রস্তুত করতে সাহায্য করেছে। এসব হামলায় হুতিদের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা নিহত হয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। হোদেইদা ইয়েমেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। যুদ্ধ শুরুর আগে এটি খাদ্য আমদানির প্রধান কেন্দ্র ছিল।
ড. সাগর বলেন, গত সপ্তাহে সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) প্রধান জেনারেল মাইকেল এরিক কুরিলার সঙ্গে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল সগির হামুদ আহমেদ আজিজের বৈঠক হয়েছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে জেনারেল কুরিলা ইসরায়েল, জর্ডান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব সফর করেন।
তিনি বলেন, ইয়েমেন সরকারের সেনাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিমান থেকে আকাশ পর্যবেক্ষণ ও ড্রোন নজরদারির সহায়তা দেবে। ড. সাগর বলেন, ‘আমার মনে হয়, এখন হয়তো হুতিদের নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। তাদের রাজনৈতিক সমঝোতার অনেক সুযোগ দেওয়া হয়েছে—তারা চাইলে এমন একটি সরকারের অংশ হতে পারত, যা ইয়েমেনকে এই দুর্দশা থেকে বাঁচাতে পারত।’
তবে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, হোদেইদা পুনর্দখলের এই অভিযান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে পারে।
ইয়েমেনের সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে লোহিতসাগরের তীরে অবস্থিত হোদেইদা বন্দর হুতি গোষ্ঠীর কাছ থেকে পুনর্দখলের লক্ষ্যে বিশাল সামরিক অভিযান শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই অভিযানের জন্য সরকার ৮০ হাজার সেনা প্রস্তুত করছে। গতকাল শুক্রবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সৌদি আরবে অবস্থিত গালফ রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান ড. আব্দুল আজিজ সাগর জানান, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইয়েমেন সরকার প্রায় ৮০ হাজার সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই অভিযান ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান হতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমি যতটুকু জানি, ইয়েমেন সরকার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৮০ হাজার সৈন্য প্রস্তুত করছে হোদেইদা দখলে নেওয়ার জন্য।’
এই ৮০ হাজার সেনা ইয়েমেনের হুতি-বিরোধী সামরিক বাহিনীর এক বিশাল অংশ। এটি শুধু কয়েক বছর ধরে চলা যুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযান হিসেবেই বিবেচিত হবে না, বরং হুতিদের দখলে থাকা রাজধানী সানার দিকে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রও প্রস্তুত করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। হুতিরা ২০১৪ সাল থেকে সানার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হুতিদের ওপর সাম্প্রতিক মার্কিন বিমান হামলাগুলো হোদেইদায় আসন্ন অভিযানের পথ প্রস্তুত করতে সাহায্য করেছে। এসব হামলায় হুতিদের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা নিহত হয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। হোদেইদা ইয়েমেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। যুদ্ধ শুরুর আগে এটি খাদ্য আমদানির প্রধান কেন্দ্র ছিল।
ড. সাগর বলেন, গত সপ্তাহে সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) প্রধান জেনারেল মাইকেল এরিক কুরিলার সঙ্গে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল সগির হামুদ আহমেদ আজিজের বৈঠক হয়েছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে জেনারেল কুরিলা ইসরায়েল, জর্ডান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব সফর করেন।
তিনি বলেন, ইয়েমেন সরকারের সেনাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিমান থেকে আকাশ পর্যবেক্ষণ ও ড্রোন নজরদারির সহায়তা দেবে। ড. সাগর বলেন, ‘আমার মনে হয়, এখন হয়তো হুতিদের নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। তাদের রাজনৈতিক সমঝোতার অনেক সুযোগ দেওয়া হয়েছে—তারা চাইলে এমন একটি সরকারের অংশ হতে পারত, যা ইয়েমেনকে এই দুর্দশা থেকে বাঁচাতে পারত।’
তবে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, হোদেইদা পুনর্দখলের এই অভিযান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে পারে।
ইংল্যান্ডের এসেক্সের হ্যাভারিং-অ্যাট-বাওয়ার গ্রামে কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি বাজপাখির ত্রাসে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একটি প্রাইমারি স্কুল। ইতিমধ্যে স্কুলটির মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
১০ ঘণ্টা আগেনেদারল্যান্ডসের একটি জাদুঘরে প্রদর্শিত হচ্ছে একটি বিরল উনিশ শতকের কনডম। এর একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এতে খোদাই করা রয়েছে তিনজন ধর্মযাজকের সঙ্গে একজন নানের সঙ্গম মুহূর্তের নগ্ন ছবি।
১১ ঘণ্টা আগেক্রিমিয়ার কের্চ সেতুতে আবারও সাহসী হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। দেশটির নিরাপত্তা সংস্থা (এসবিইউ) জানিয়েছে, কয়েক মাসের গোপন পরিকল্পনার পর এই হামলা চালানো হয়। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার ভোর ৪টা ৪৪ মিনিটে পানির নিচে স্থাপন করা বিস্ফোরক দিয়ে সেতুটির কাঠামোগত স্তম্ভ ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে