অনলাইন ডেস্ক
ইরানের পর এবার সিরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরব। দেশটি এবার সিরিয়ায় তাদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আলোচনা করেছে। স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম আল-এখবারিয়া টিভির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আল-এখবারিয়া বলেছে, দুই দেশের মধ্যে দূতাবাসকেন্দ্রিক পরিষেবা সহজ করা এবং পুনরায় দূতাবাস চালু করার ব্যাপারে সৌদি ও সিরিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এ মাসের শুরুতে চীনের মধ্যস্থতায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব। এরপর সিরিয়ার সঙ্গেও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বুধবার সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান ও সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান পরস্পর টেলিফোনে কথা বলেছেন। তাঁরা খুব শিগগিরই দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন বলে সম্মত হয়েছেন।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রিন্স ফয়সাল বলেছিলেন, আরব দেশগুলোর মধ্যে ঐকমত্য বাড়ছে। এই সময়ে সিরিয়ার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন থাকা কোনো কাজের কথা নয়। মানবিক দিক বিবেচনা করে হলেও দামেস্কের সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন। এরপর গত ৮ মার্চ তিনি আবারও বলেছেন, সিরিয়া সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হলে আরব লীগ ফের আসতে পারে। এ জন্য খুব শিগগিরই আলোচনা প্রয়োজন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পর্ক ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। এখন দেশ দুটি আবার তাদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলের দ্বিতীয়ার্ধে ঈদ উল ফিতরের পরে নিজেদের দূতাবাস পুনরায় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশের সরকার। দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি আঞ্চলিক সূত্র রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রায় ১১ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে শরণার্থী হিসেবে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৬০ লাখ মানুষ।
গৃহযুদ্ধের শুরুতে সৌদি আরব, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও তার বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্র সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সমর্থন দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট আসাদ অবশ্য ইরান ও রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে বেশির ভাগ বিদ্রোহী পরাস্ত করেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ার সঙ্গে সৌদির কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের পদক্ষেপকে ভালো চোখে দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘অন্যান্য দেশকে আসাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্তরাষ্ট্র উৎসাহিত করবে না। কারণ আসাদ সরকার সেখানে এক দশকের বেশি সময় ধরে বর্বরতা চালাচ্ছে। এই সংকটের রাজনৈতিক সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
ইরানের পর এবার সিরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরব। দেশটি এবার সিরিয়ায় তাদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আলোচনা করেছে। স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম আল-এখবারিয়া টিভির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আল-এখবারিয়া বলেছে, দুই দেশের মধ্যে দূতাবাসকেন্দ্রিক পরিষেবা সহজ করা এবং পুনরায় দূতাবাস চালু করার ব্যাপারে সৌদি ও সিরিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
এ মাসের শুরুতে চীনের মধ্যস্থতায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ও দূতাবাস পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব। এরপর সিরিয়ার সঙ্গেও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বুধবার সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান ও সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান পরস্পর টেলিফোনে কথা বলেছেন। তাঁরা খুব শিগগিরই দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন বলে সম্মত হয়েছেন।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রিন্স ফয়সাল বলেছিলেন, আরব দেশগুলোর মধ্যে ঐকমত্য বাড়ছে। এই সময়ে সিরিয়ার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন থাকা কোনো কাজের কথা নয়। মানবিক দিক বিবেচনা করে হলেও দামেস্কের সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন। এরপর গত ৮ মার্চ তিনি আবারও বলেছেন, সিরিয়া সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হলে আরব লীগ ফের আসতে পারে। এ জন্য খুব শিগগিরই আলোচনা প্রয়োজন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পর্ক ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে সৌদি আরব ও সিরিয়া। এখন দেশ দুটি আবার তাদের দূতাবাস পুনরায় চালু করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলের দ্বিতীয়ার্ধে ঈদ উল ফিতরের পরে নিজেদের দূতাবাস পুনরায় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশের সরকার। দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি আঞ্চলিক সূত্র রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রায় ১১ বছর ধরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদবিরোধী বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা এই গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে শরণার্থী হিসেবে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৬০ লাখ মানুষ।
গৃহযুদ্ধের শুরুতে সৌদি আরব, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও তার বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্র সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সমর্থন দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট আসাদ অবশ্য ইরান ও রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে বেশির ভাগ বিদ্রোহী পরাস্ত করেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ার সঙ্গে সৌদির কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের পদক্ষেপকে ভালো চোখে দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘অন্যান্য দেশকে আসাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্তরাষ্ট্র উৎসাহিত করবে না। কারণ আসাদ সরকার সেখানে এক দশকের বেশি সময় ধরে বর্বরতা চালাচ্ছে। এই সংকটের রাজনৈতিক সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
কিছুদিন পরপরই পুলিশের তল্লাশিতে আতঙ্কিত অবস্থা পার করছে দিল্লির নিম্নবিত্তদের এলাকাগুলোর মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, ‘কয়েক দিন পরপর পুলিশ আসে, একই নথি পরীক্ষা করে।’ বস্তিতে বসবাসকারী অধিকাংশ নারী গৃহপরিচারিকা হিসেবে বিভিন্ন বাসাবাড়িতে কাজ করেন আর পুরুষেরা আবর্জনা সংগ্রহের কাজ করেন।
২৪ মিনিট আগেশেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান প্রায় ৮ গুণ কমিয়ে দিয়েছে ভারত। বর্তমানে শুধু মেডিকেল ট্যুরিস্টদের ভিসা দিচ্ছে দেশটি। এতে দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে সম্পর্কেও প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন ভারতীয় কূটনীতিকেরা।
৪২ মিনিট আগেব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ইউক্রেন এবং কমনওয়েলথ প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেলাতাকিয়ার জাবলে শহরের কাছে নিরাপত্তাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় সশস্ত্র একদল মানুষ। দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। শহরটি ক্ষমতাচ্যুত আসাদ সরকারের মদদপুষ্ট আলভি মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ‘ডেরা’ হিসেবে পরিচিত। প্রশাসনের অভিযোগের তির তাদের দিকেই। বলা হচ্ছে, এ হামলার জন্য দায়ী আলভি গোষ্ঠীই।
৩ ঘণ্টা আগে