সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম কোনো আরব রাষ্ট্র সফর করলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছান। এই সফরকে মার্কিন মিত্র আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা। এই সফর এমন এক সময়ে হলো, যখন সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর ১১ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ডব্লিউএএমের বরাত দিয়ে বলা হয়, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে উভয় নেতাই দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
ডব্লিউএএম জানিয়েছে, বাশার আল আসাদ আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, ‘সিরিয়া আরব অঞ্চলের নিরাপত্তার একটি মৌলিক স্তম্ভ এবং সিরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করতে আগ্রহী।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডব্লিউএএমের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, আসাদ ও শেখ মোহাম্মদ উভয়েই নিজ নিজ দেশের পতাকার সামনের পাশে উষ্ণ সৌহার্দ্য বিনিময় করছেন এবং দাঁড়িয়ে হাসছেন। একই সঙ্গে কথা বলার সময় ইঙ্গিতপূর্ণ দৃষ্টি বিনিময় করছেন। এ ছাড়া বাশার শুক্রবার দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল-মাকতুমের সঙ্গেও দেখা করেছেন।
তবে বাশার আল আসাদের আরব আমিরাত সফরের তীব্র সমালোচনা করেছে ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে ‘গভীর হতাশাজনক এবং ঝামেলাপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, ‘এটি আসাদকে বৈধতা দেওয়ার একটি আপাত প্রচেষ্টা।’
গৃহযুদ্ধ শুরুর পর সিরিয়ার বাইরে আসাদ কেবল ইরান ও রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন। বাশারের এই মিত্র দুই দেশই তাকে সিরিয়ার ক্ষমতায় টিকে থাকতে সহায়তা করেছে বলে মন্তব্য বিশ্লেষকদের।
উল্লেখ্য, সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর দিকে আরব আমিরাত বিদ্রোহীদেরই সমর্থন দিয়েছিল।
সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম কোনো আরব রাষ্ট্র সফর করলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছান। এই সফরকে মার্কিন মিত্র আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা। এই সফর এমন এক সময়ে হলো, যখন সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর ১১ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ডব্লিউএএমের বরাত দিয়ে বলা হয়, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকে উভয় নেতাই দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
ডব্লিউএএম জানিয়েছে, বাশার আল আসাদ আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, ‘সিরিয়া আরব অঞ্চলের নিরাপত্তার একটি মৌলিক স্তম্ভ এবং সিরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করতে আগ্রহী।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডব্লিউএএমের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, আসাদ ও শেখ মোহাম্মদ উভয়েই নিজ নিজ দেশের পতাকার সামনের পাশে উষ্ণ সৌহার্দ্য বিনিময় করছেন এবং দাঁড়িয়ে হাসছেন। একই সঙ্গে কথা বলার সময় ইঙ্গিতপূর্ণ দৃষ্টি বিনিময় করছেন। এ ছাড়া বাশার শুক্রবার দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল-মাকতুমের সঙ্গেও দেখা করেছেন।
তবে বাশার আল আসাদের আরব আমিরাত সফরের তীব্র সমালোচনা করেছে ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে ‘গভীর হতাশাজনক এবং ঝামেলাপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, ‘এটি আসাদকে বৈধতা দেওয়ার একটি আপাত প্রচেষ্টা।’
গৃহযুদ্ধ শুরুর পর সিরিয়ার বাইরে আসাদ কেবল ইরান ও রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন। বাশারের এই মিত্র দুই দেশই তাকে সিরিয়ার ক্ষমতায় টিকে থাকতে সহায়তা করেছে বলে মন্তব্য বিশ্লেষকদের।
উল্লেখ্য, সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর দিকে আরব আমিরাত বিদ্রোহীদেরই সমর্থন দিয়েছিল।
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেগাজার বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা বন্ধ করে হামাসকে অবিলম্বে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড (সেন্টকম)। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সেন্টকমের প্রধান কমান্ডার ব্র্যাড কুপার বলেন, হামাস যেন দেরি না করে গাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো ও সহিংসতা বন্ধ করে।
৫ ঘণ্টা আগেআসাদের সরকার ২০১২ সালের দিকে কুতাইফা এলাকায় মরদেহ দাফন শুরু করে। সেখানে সেনা, বন্দী ও কারাগারে নিহত ব্যক্তিদের লাশ ফেলা হতো। ২০১৪ সালে এক মানবাধিকারকর্মী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ওই গণকবরের অস্তিত্ব প্রকাশ করেন। রয়টার্সের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পরে ওই স্থান পুরোপুরি খালি করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সেনা (আইডিএফ) গাজা থেকে সরে যাওয়ার পর সেখানে আবারও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মরিয়া হয়ে উঠেছে হামাস। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা গাজার বিভিন্ন ‘গোত্র’ বা পারিবারিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর কঠোর অভিযান চালাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে