টানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা ৭৩৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটককে মুক্তি দেবে।
দ্য রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চুক্তির মূল বিষয়গুলো হলো—
ছয় সপ্তাহের প্রথম যুদ্ধবিরতির পর্যায়ে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা শহরের কেন্দ্র থেকে সরে আসবে। ফিলিস্তিনিদের উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। এ সময়, গাজায় প্রতিদিন ৬০০ ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে পারবে। যার মধ্যে ৫০টি জ্বালানি বহনকারী এবং ৩০০টি উত্তর গাজায় ত্রাণ সরবরাহ করবে।
হামাস ৩৩ জিম্মিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে নারী (সেনা ও বেসামরিক), শিশু এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ থাকবে। প্রথমে নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সীদের মুক্তি দেবে, পরে ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেবে হামাস।
হামাস প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনজন করে ছয় সপ্তাহের মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি দেবে। ৩৩ জিম্মির বাকি অংশ মুক্তি দেবে চুক্তির শেষের দিকে। প্রথমে জীবিতদের মুক্তি দেওয়া হবে, তারপর জিম্মিদের মরদেহগুলো পাঠানো হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েল প্রতিটি বেসামরিক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। পাশাপাশি প্রতি ইসরায়েলি নারী সেনাদের বিপরীতে ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে।
প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েল সব নারী এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর আটক ১৯ বছরের কম বয়সী ফিলিস্তিনি শিশুকে মুক্তি দেবে। ফিলিস্তিনি মুক্তির সংখ্যা জিম্মিদের মুক্তির ওপর নির্ভর করবে। ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষ ও শিশু মিলিয়ে ৯৯০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ জন মুক্তি পাবে।
চুক্তির প্রথম পর্যায়ের ১৬ তম দিনে চুক্তির দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। এ সময় বাকি জিম্মিদের মুক্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের আশা করা হচ্ছে।
চুক্তির তৃতীয় পর্যায়ে জিম্মিদের মরদেহ ফেরত পাঠানো এবং মিশর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজা পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকায় হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন সেনা ও বেসামরিক মানুষ হত্যা এবং ২৫০ জনকে বন্দী করে। এর পর থেকেই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ২৩ লাখ। অন্যদিকে জিম্মিদের অনেককেই মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গাজায় হামাসের কাছে এখনো ৯৮ জন জিম্মি জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় রয়েছেন।
টানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা ৭৩৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটককে মুক্তি দেবে।
দ্য রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চুক্তির মূল বিষয়গুলো হলো—
ছয় সপ্তাহের প্রথম যুদ্ধবিরতির পর্যায়ে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা শহরের কেন্দ্র থেকে সরে আসবে। ফিলিস্তিনিদের উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। এ সময়, গাজায় প্রতিদিন ৬০০ ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে পারবে। যার মধ্যে ৫০টি জ্বালানি বহনকারী এবং ৩০০টি উত্তর গাজায় ত্রাণ সরবরাহ করবে।
হামাস ৩৩ জিম্মিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে নারী (সেনা ও বেসামরিক), শিশু এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ থাকবে। প্রথমে নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সীদের মুক্তি দেবে, পরে ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেবে হামাস।
হামাস প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনজন করে ছয় সপ্তাহের মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি দেবে। ৩৩ জিম্মির বাকি অংশ মুক্তি দেবে চুক্তির শেষের দিকে। প্রথমে জীবিতদের মুক্তি দেওয়া হবে, তারপর জিম্মিদের মরদেহগুলো পাঠানো হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েল প্রতিটি বেসামরিক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। পাশাপাশি প্রতি ইসরায়েলি নারী সেনাদের বিপরীতে ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে।
প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েল সব নারী এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর আটক ১৯ বছরের কম বয়সী ফিলিস্তিনি শিশুকে মুক্তি দেবে। ফিলিস্তিনি মুক্তির সংখ্যা জিম্মিদের মুক্তির ওপর নির্ভর করবে। ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষ ও শিশু মিলিয়ে ৯৯০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ জন মুক্তি পাবে।
চুক্তির প্রথম পর্যায়ের ১৬ তম দিনে চুক্তির দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। এ সময় বাকি জিম্মিদের মুক্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের আশা করা হচ্ছে।
চুক্তির তৃতীয় পর্যায়ে জিম্মিদের মরদেহ ফেরত পাঠানো এবং মিশর, কাতার ও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজা পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকায় হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন সেনা ও বেসামরিক মানুষ হত্যা এবং ২৫০ জনকে বন্দী করে। এর পর থেকেই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ২৩ লাখ। অন্যদিকে জিম্মিদের অনেককেই মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গাজায় হামাসের কাছে এখনো ৯৮ জন জিম্মি জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় রয়েছেন।
পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা অনথিভুক্ত আফগান নাগরিকদের দেশত্যাগে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর বহু আফগান দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
১৫ ঘণ্টা আগে