গাজায় উপত্যকায় দৈনিক দুই ট্রাক জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মন্ত্রিসভার দীর্ঘ এক বৈঠকে সেই অনুমতি দেওয়ার ন্যায্যতা ব্যাখ্যা করতে হয়েছে তাকে। ইসরায়েলি সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে তথ্যটি জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেতানিয়াহু ব্যাখ্যা করেন যে, এমন কোনো পদক্ষেপ না নিলে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল তার সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার আন্তর্জাতিক বৈধতা হারিয়ে ফেলত। সে সঙ্গে, ইসরায়েলকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত করার ক্ষেত্রও প্রসারিত হতো।
ভয়ংকর মানবিক সংকট, রোগের ক্রমবর্ধমান বিস্তার এবং বেসামরিক মানুষদের মধ্যে জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত অনাহারের শঙ্কার মধ্যে গাজায় জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু। কিন্তু এই অনুমতি দেওয়ার কারণে ইসরায়েলের অতি ডানপন্থী জোটের সদস্যরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিলেন। গাজায় জ্বালানি প্রবেশের বিরোধিতাকারীরা দাবি করেছিল যে, মানবিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার পরিবর্তে এই জ্বালানি দিয়ে হামাস আবারও নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করবে। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে সিদ্ধান্তের ন্যায্যতা ব্যাখ্যা করতে বাধ্য হন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় পানি ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা চালু রাখার জন্য ইসরায়েল দৈনিক দুই ট্রাক জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা বলেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ অনুরোধে প্রতি দুই দিনে ১ লাখ ৪০ হাজার লিটার (৩৭ হাজার গ্যালন) জ্বালানি গাজায় প্রবেশ করবে। ইসরায়েলি বাহিনী তার মধ্যেই অঞ্চলটিতে তাঁদের বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার পর বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা তিজাচি হানেগবি বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ যাতে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারে সে জন্য এই জ্বালানি ব্যবহার করা হবে। তিন বলেছিলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি মহামারির বিস্তার ঠেকাতে হবে। আমাদের এমন মহামারির দরকার নেই যা বেসামরিক বা আমাদের যোদ্ধাদের ক্ষতি করবে। যদি মহামারি হয়, লড়াই বন্ধ হয়ে যাবে।
গত ৭ অক্টোবর থেকেই ফিলিস্তিনের গাজায় অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা দেড় মাস ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ১২ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না স্কুল, মসজিদ এমনকি হাসপাতালের মতো স্থাপনাও। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনেছে বেশ কয়েকটি দেশ ও মানবাধিকার সংস্থা।
গাজায় উপত্যকায় দৈনিক দুই ট্রাক জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মন্ত্রিসভার দীর্ঘ এক বৈঠকে সেই অনুমতি দেওয়ার ন্যায্যতা ব্যাখ্যা করতে হয়েছে তাকে। ইসরায়েলি সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে তথ্যটি জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেতানিয়াহু ব্যাখ্যা করেন যে, এমন কোনো পদক্ষেপ না নিলে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল তার সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার আন্তর্জাতিক বৈধতা হারিয়ে ফেলত। সে সঙ্গে, ইসরায়েলকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত করার ক্ষেত্রও প্রসারিত হতো।
ভয়ংকর মানবিক সংকট, রোগের ক্রমবর্ধমান বিস্তার এবং বেসামরিক মানুষদের মধ্যে জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত অনাহারের শঙ্কার মধ্যে গাজায় জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু। কিন্তু এই অনুমতি দেওয়ার কারণে ইসরায়েলের অতি ডানপন্থী জোটের সদস্যরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিলেন। গাজায় জ্বালানি প্রবেশের বিরোধিতাকারীরা দাবি করেছিল যে, মানবিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার পরিবর্তে এই জ্বালানি দিয়ে হামাস আবারও নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করবে। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে সিদ্ধান্তের ন্যায্যতা ব্যাখ্যা করতে বাধ্য হন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় পানি ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা চালু রাখার জন্য ইসরায়েল দৈনিক দুই ট্রাক জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা বলেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ অনুরোধে প্রতি দুই দিনে ১ লাখ ৪০ হাজার লিটার (৩৭ হাজার গ্যালন) জ্বালানি গাজায় প্রবেশ করবে। ইসরায়েলি বাহিনী তার মধ্যেই অঞ্চলটিতে তাঁদের বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার পর বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা তিজাচি হানেগবি বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ যাতে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারে সে জন্য এই জ্বালানি ব্যবহার করা হবে। তিন বলেছিলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি মহামারির বিস্তার ঠেকাতে হবে। আমাদের এমন মহামারির দরকার নেই যা বেসামরিক বা আমাদের যোদ্ধাদের ক্ষতি করবে। যদি মহামারি হয়, লড়াই বন্ধ হয়ে যাবে।
গত ৭ অক্টোবর থেকেই ফিলিস্তিনের গাজায় অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা দেড় মাস ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ১২ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না স্কুল, মসজিদ এমনকি হাসপাতালের মতো স্থাপনাও। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনেছে বেশ কয়েকটি দেশ ও মানবাধিকার সংস্থা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ১০-১২ দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাশিয়া শান্তিচুক্তিতে না এলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার স্কটল্যান্ডে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
৩ মিনিট আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর দমনমূলক নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) বিরুদ্ধে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এক প্রতিবেদনে বলেছে...
১৯ মিনিট আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি অবরোধের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। সংকট এতটাই তীব্র যে, এরই মধ্যে অঞ্চলটিতে আর কোনো খাবারই পাওয়া যাচ্ছে। ফলে, স্থানীয়রা এক দুর্ভিক্ষময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে অঞ্চলটি না খেতে পেয়ে মারা গেছে আরও অন্তত ১৪ জন। আর
১ ঘণ্টা আগেচীনের রাজধানী বেইজিং ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে টানা ভারী বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে আরও কয়েকজন। এরই মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার বাসিন্দাকে। চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিসিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে