২০ বছরেরও বেশি সময় যুক্তরাষ্ট্রে কারাভোগের পর মেডেলিন কার্টেলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ফাবিও ওচোয়া ভাসকেজ ফিরে গেছেন কলম্বিয়ায়। ৬৭ বছর বয়সী ওচোয়া সোমবার বোগোটায় পৌঁছান এবং তাঁকে একজন মুক্ত ব্যক্তি হিসেবে স্বাগত জানানো হয়।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, ফাবিও ওচোয়া ছিলেন ইতিহাসের অন্যতম মাদক সম্রাট সম্রাট পাবলো এসকোবারের ডান হাত এবং কুখ্যাত মেডেলিন কার্টেলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
মেডেলিন কার্টেল ১৯৮০-এর দশকে কোকেন বাণিজ্যে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং কলম্বিয়ার সরকারের সঙ্গে সংঘাতে জড়ায়। ১৯৯৩ সালে পাবলো এসকোবার নিহত হওয়ার পর এই কার্টেলের প্রভাব কমতে থাকে।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে কলম্বিয়ায় গ্রেপ্তার হন ওচোয়া। পরে আরও ৩০ জন সন্দেহভাজনের সঙ্গে তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ করা হয়।
২০০৩ সালে মার্কিন আদালত ওচোয়াকে ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের কারাদণ্ড দেন। কারণ তাঁর নেতৃত্বে ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মেডেলিন কার্টেল মাসে গড়ে প্রায় ৩০ টন কোকেন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছে।
এর আগে, ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে তিনি কলম্বিয়ায় একটি কারাদণ্ড ভোগ করেন। সে সময় কলম্বিয়ার কারাগারে প্রতিদান কর্মসূচির আওতায় সামান্য অপরাধের জন্য দায় স্বীকার করে কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
মার্কিন সরকার ওচোয়াকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার পর কলম্বিয়ার অভিবাসন সংস্থা নিশ্চিত করেছে, তিনি আর কোনো মামলায় অভিযুক্ত নন। ফলে তাঁকে তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বোগোটার বিমানবন্দরে গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়ের মধ্যে ওচোয়া তাঁর পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলিত হন এবং তাঁর মেয়েকে জড়িয়ে ধরেন।
মেডেলিন কার্টেল একসময় যুক্তরাষ্ট্রের কোকেন বাজারের ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করত। এটি ছিল ক্যালি কার্টেলের সঙ্গে ১৯৮০-এর দশকের অন্যতম শক্তিশালী এবং ভয়ংকর মাদক নেটওয়ার্ক। তাদের সহিংসতা, বোমা হামলা এবং হত্যাকাণ্ডের কারণে মাদক অপরাধীদের প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিল কলম্বিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৭ সালে এটি আবার শুরু হয়।
২০ বছরেরও বেশি সময় যুক্তরাষ্ট্রে কারাভোগের পর মেডেলিন কার্টেলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ফাবিও ওচোয়া ভাসকেজ ফিরে গেছেন কলম্বিয়ায়। ৬৭ বছর বয়সী ওচোয়া সোমবার বোগোটায় পৌঁছান এবং তাঁকে একজন মুক্ত ব্যক্তি হিসেবে স্বাগত জানানো হয়।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, ফাবিও ওচোয়া ছিলেন ইতিহাসের অন্যতম মাদক সম্রাট সম্রাট পাবলো এসকোবারের ডান হাত এবং কুখ্যাত মেডেলিন কার্টেলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
মেডেলিন কার্টেল ১৯৮০-এর দশকে কোকেন বাণিজ্যে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং কলম্বিয়ার সরকারের সঙ্গে সংঘাতে জড়ায়। ১৯৯৩ সালে পাবলো এসকোবার নিহত হওয়ার পর এই কার্টেলের প্রভাব কমতে থাকে।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে কলম্বিয়ায় গ্রেপ্তার হন ওচোয়া। পরে আরও ৩০ জন সন্দেহভাজনের সঙ্গে তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ করা হয়।
২০০৩ সালে মার্কিন আদালত ওচোয়াকে ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের কারাদণ্ড দেন। কারণ তাঁর নেতৃত্বে ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মেডেলিন কার্টেল মাসে গড়ে প্রায় ৩০ টন কোকেন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছে।
এর আগে, ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে তিনি কলম্বিয়ায় একটি কারাদণ্ড ভোগ করেন। সে সময় কলম্বিয়ার কারাগারে প্রতিদান কর্মসূচির আওতায় সামান্য অপরাধের জন্য দায় স্বীকার করে কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
মার্কিন সরকার ওচোয়াকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার পর কলম্বিয়ার অভিবাসন সংস্থা নিশ্চিত করেছে, তিনি আর কোনো মামলায় অভিযুক্ত নন। ফলে তাঁকে তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বোগোটার বিমানবন্দরে গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়ের মধ্যে ওচোয়া তাঁর পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলিত হন এবং তাঁর মেয়েকে জড়িয়ে ধরেন।
মেডেলিন কার্টেল একসময় যুক্তরাষ্ট্রের কোকেন বাজারের ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করত। এটি ছিল ক্যালি কার্টেলের সঙ্গে ১৯৮০-এর দশকের অন্যতম শক্তিশালী এবং ভয়ংকর মাদক নেটওয়ার্ক। তাদের সহিংসতা, বোমা হামলা এবং হত্যাকাণ্ডের কারণে মাদক অপরাধীদের প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিল কলম্বিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৭ সালে এটি আবার শুরু হয়।
দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ দেশ মালদ্বীপের সরকার দেশটিতে ইসরায়েলি নাগরিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। এই বিষয়ে একটি আইনও পাশ করেছে মালদ্বীপ সরকার। আজ মঙ্গলবার ফিলিস্তিনি নাগরিকদের সঙ্গে ‘দৃঢ় সংহতি’ জানিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে মালদ্বীপ সরকার। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩০ মিনিট আগেদক্ষিণ ভারতের কেরালার রাজধানী থিরুভানান্থাপুরামের ব্যস্ততম বিমানবন্দর থিরুভানান্থাপুরাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। গতকাল সোমবার হঠাৎ করেই সেখানে উড়োজাহাজের ওঠানামা বন্ধ হয়ে যায়। দুর্ঘটনা বা খারাপ আবহাওয়ার কারণে নয়, হিন্দু মন্দিরের এক শোভাযাত্রার কারণে কয়েক ঘণ্টার জন্য ফ্লাইট বন্ধ থাকে। ঐতিহ্যবাহী এই
৩৭ মিনিট আগেসম্প্রতি নিকট প্রতিবেশী দেশ ভিয়েতনাম সফর করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য নিয়ে নোংরা ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে বিপদে ফেলার জন্যই সি ভিয়েতনাম সফর করেছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেছেন, এখন আমাদের গায়ে কেউ টোকা দেওয়ার সাহস পাবে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন দেশটিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র মজুত থাকার বিষয়টি। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র বেলারুশের জন্য ‘অ্যাবসলিউট সিকিউরিটি’ বা ‘পরম নিরাপত্তা’
২ ঘণ্টা আগে