অনলাইন ডেস্ক
ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে জোরালো সমর্থন জানাবে কলম্বিয়া। দেশটি দ্রুতই এই বিষয়ে বিবৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারত সরকারের বিশেষ দূত ও বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা শশী থারুর। এর আগে, কলম্বিয়া ৭ মে ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ অভিযানের পর পাকিস্তানে প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছিল।
কংগ্রেসের এমপি শশী থারুর একটি সর্বদলীয় প্রতিনিধি দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এই দলটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থান তুলে ধরার কাজ করছে। বর্তমানে দলটি লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায় অবস্থান করছে।
কলম্বিয়ার নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর শশী থারুর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তাঁর অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা পোস্টে বলেছেন, ‘তারা (কলম্বিয়া) তাদের আগের হতাশাজনক বিবৃতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে এবং আমাদের অবস্থানকে জোরালো সমর্থন জানিয়ে একটি বিবৃতি দেবে।’ এর এক দিন আগে, তিনি কলম্বিয়ার অবস্থানে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ভারত এতে হতাশ।
যুক্তরাষ্ট্রে দায়িত্ব পালন করা ভারতের সাবেক সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতা তারানজিৎ সিং সান্ধু বলেছেন, প্রতিনিধি দলের বিস্তারিত ব্যাখ্যা কলম্বিয়ার অবস্থান পরিবর্তনে সহায়তা করেছে। সান্ধু ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে (কলম্বিয়ার) ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং আমাদের নেতা ও পুরো দল সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো তাদের কাছে তুলে ধরেছে, যা হয়তো তারা কিছুটা উপেক্ষা করে থাকতে পারে। অন্য অনেক কারণ ছাড়াও কলম্বিয়ার গুরুত্ব এই যে, তারা শিগগিরই নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হবে।’
কলম্বিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোসা ইওলান্দা ভিলাভিসেনসিও বলেছেন, ‘আমরা খুবই আত্মবিশ্বাসী যে, আজ আমরা যে ব্যাখ্যা এবং কাশ্মীর পরিস্থিতি, সংঘাত ও কী ঘটেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছি তার মাধ্যমে আমরা আলোচনা চালিয়ে যেতে পারব।’
থারুরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি পানামা ও গায়ানা সফরের পর বৃহস্পতিবার কলম্বিয়ায় পৌঁছায়। রাজধানী বোগোটায় অবস্থানকালে প্রতিনিধি দলটি কংগ্রেসের সদস্য, মন্ত্রী এবং থিংক ট্যাংক ও গণমাধ্যমের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। প্রতিনিধি দলে রয়েছেন—সরফরাজ আহমদ (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা), জিএম হরিশ বালয়োগী (তেলুগু দেশম পার্টি), শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠী (বিজেপি), ভুবনেশ্বর কলিতা (বিজেপি), মিলিন্দ দেওরা (শিবসেনা), তেজস্বী সূর্য (বিজেপি) এবং যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত তারানজিৎ সিং সান্ধু।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেদের অবস্থা তুলে ধরার জন্য ভারত ৩৩টি দেশে সাতটি বহুদলীয় প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে। হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে যায়। ৭ মে ভোরে ভারত পাকিস্তানে এবং পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে সুনির্দিষ্ট হামলা চালায়। এর পর ৮,৯ এবং ১০ মে পাকিস্তান ভারতীয় সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়। উভয় পক্ষের মধ্যে ১০ মে আলোচনার পর সামরিক অভিযান বন্ধ করার সমঝোতার মাধ্যমে এই সংঘাত শেষ হয়।
ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে জোরালো সমর্থন জানাবে কলম্বিয়া। দেশটি দ্রুতই এই বিষয়ে বিবৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারত সরকারের বিশেষ দূত ও বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা শশী থারুর। এর আগে, কলম্বিয়া ৭ মে ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ অভিযানের পর পাকিস্তানে প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছিল।
কংগ্রেসের এমপি শশী থারুর একটি সর্বদলীয় প্রতিনিধি দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এই দলটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থান তুলে ধরার কাজ করছে। বর্তমানে দলটি লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায় অবস্থান করছে।
কলম্বিয়ার নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর শশী থারুর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তাঁর অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা পোস্টে বলেছেন, ‘তারা (কলম্বিয়া) তাদের আগের হতাশাজনক বিবৃতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে এবং আমাদের অবস্থানকে জোরালো সমর্থন জানিয়ে একটি বিবৃতি দেবে।’ এর এক দিন আগে, তিনি কলম্বিয়ার অবস্থানে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ভারত এতে হতাশ।
যুক্তরাষ্ট্রে দায়িত্ব পালন করা ভারতের সাবেক সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতা তারানজিৎ সিং সান্ধু বলেছেন, প্রতিনিধি দলের বিস্তারিত ব্যাখ্যা কলম্বিয়ার অবস্থান পরিবর্তনে সহায়তা করেছে। সান্ধু ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে (কলম্বিয়ার) ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং আমাদের নেতা ও পুরো দল সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো তাদের কাছে তুলে ধরেছে, যা হয়তো তারা কিছুটা উপেক্ষা করে থাকতে পারে। অন্য অনেক কারণ ছাড়াও কলম্বিয়ার গুরুত্ব এই যে, তারা শিগগিরই নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হবে।’
কলম্বিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোসা ইওলান্দা ভিলাভিসেনসিও বলেছেন, ‘আমরা খুবই আত্মবিশ্বাসী যে, আজ আমরা যে ব্যাখ্যা এবং কাশ্মীর পরিস্থিতি, সংঘাত ও কী ঘটেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছি তার মাধ্যমে আমরা আলোচনা চালিয়ে যেতে পারব।’
থারুরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি পানামা ও গায়ানা সফরের পর বৃহস্পতিবার কলম্বিয়ায় পৌঁছায়। রাজধানী বোগোটায় অবস্থানকালে প্রতিনিধি দলটি কংগ্রেসের সদস্য, মন্ত্রী এবং থিংক ট্যাংক ও গণমাধ্যমের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। প্রতিনিধি দলে রয়েছেন—সরফরাজ আহমদ (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা), জিএম হরিশ বালয়োগী (তেলুগু দেশম পার্টি), শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠী (বিজেপি), ভুবনেশ্বর কলিতা (বিজেপি), মিলিন্দ দেওরা (শিবসেনা), তেজস্বী সূর্য (বিজেপি) এবং যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত তারানজিৎ সিং সান্ধু।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেদের অবস্থা তুলে ধরার জন্য ভারত ৩৩টি দেশে সাতটি বহুদলীয় প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে। হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে যায়। ৭ মে ভোরে ভারত পাকিস্তানে এবং পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে সুনির্দিষ্ট হামলা চালায়। এর পর ৮,৯ এবং ১০ মে পাকিস্তান ভারতীয় সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়। উভয় পক্ষের মধ্যে ১০ মে আলোচনার পর সামরিক অভিযান বন্ধ করার সমঝোতার মাধ্যমে এই সংঘাত শেষ হয়।
ইরাকের পূর্বাঞ্চলীয় কুত শহরের একটি হাইপারমার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছেন। শহরের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এবং দুটি পুলিশ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার দিবাগত রাকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের কায়াকফিউ টাউনশিপে জান্তাবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ চৌকির দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। এই ঘাঁটিকে ঘিরে সংঘর্ষ এরই মধ্যে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এই চৌকিটি মিয়ানমারের সামরিক নৌঘাঁটি দান্যাওয়াদ্দির মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
২ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গতকাল বুধবার বলেছেন, তাঁর দেশ যেকোনো নতুন সামরিক আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান যে জবাব দিয়েছে, তার চেয়েও বড় আঘাত হানতে সক্ষম তাঁর দেশ। এ সময় তিনি ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঁধা কুকুর’ বা পালিত কুকুর
৩ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।
৪ ঘণ্টা আগে