এক দশক ধরে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর আসনটি ধরে রেখেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে আম আদমি পার্টির (আপ) ভরাডুবিও নিশ্চিত হয়ে গেল। আপের মনীশ সিসোরিয়ার পর এবার হার মানলেন কেজরিওয়াল। তবে আপের মান রক্ষা করলেন অতিশী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
২০১৩ সালে কংগ্রেসের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতকে পরাজিত করে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এক যুগ পর একই কেন্দ্রে হারের মুখ দেখলেন তিনি। বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মার কাছে তিন হাজার ভোটে হেরেছেন টানা দুই মেয়াদে দিল্লির ক্ষমতায় থাকা অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
অন্যদিকে জঙ্গপুরা আসনে ৬৭৫ ভোটে হেরে গেছেন মনীশ সিসোরিয়া। তবে আপের জন্য সুখবর, বিজেপির রমেশ বিধুরিকে পরাজিত করেছেন অতিশী মার্লেনা।
অবশ্য অতিশীর জয় আপের ভরাডুবি আটকাতে পারবে কি না সন্দেহ। দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ভোটগণনায় দেখা যায়, দিল্লির বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮ আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে আপ এগিয়ে আছে ২২ আসনে।
এনডিটিভির নিউজে বলা হয়, এ জয়ের পর প্রবেশ ভার্মাকে ‘জায়ান্ট-স্লেয়ার’ বা ‘দৈত্য বধকারী’ অভিহিত করা হচ্ছে। প্রবেশ তাঁর বাবা সাহিব সিং ভার্মার পদাঙ্ক অনুসরণ করে ভবিষ্যতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জয়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মা বলেন, এটি একটি ’ডাবল ইঞ্জিন’ সরকার হবে, যেখানে কেন্দ্র ও দিল্লিতে বিজেপির ক্ষমতা থাকবে। তাঁর স্ত্রী স্বাতী সিং ভার্মা বলেন, ‘আজকের জয় দেখায়, ‘মানুষের বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বিশ্বাস রয়েছে।’
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং আপ নেতা অতিশী অবশ্য তাঁর দলের বিজয়ে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সাধারণ নির্বাচন ছিল না। ভালো ও মন্দের লড়াই এটি। কর্ম ও অপকর্মের লড়াই। আমি আশা করি, দিল্লি এবারও সেই দলের পাশে দাঁড়াবে, যাঁরা কাজ করেছে।’
একদিকে আপ চতুর্থবারের মতো দিল্লির শাসনক্ষমতায় বসতে চাইছে, অন্যদিকে বিজেপি দিল্লিতে নতুন এক শুরুর প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে কংগ্রেস তাঁর ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করছে। এর মধ্যে এই নির্বাচনের ফল নিয়ে চাণক্য স্ট্রাটেজিস পূর্বাভাসে বলা হয়, আপ ২৫-২৮টি আসন পাবে, বিজেপি পাবে ৩৯-৪৪টি আসন এবং কংগ্রেস ৩টি আসন পেতে পারে। আর ডি. ভি. রিসার্চ পূর্বাভাস দিয়েছিল, আপ ২৬-৩৪টি আসন পাবে, বিজেপি ৩৬-৪৪টি আসন পাবে এবং কংগ্রেস কোনো আসনই পাবে না।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস সব আসনেই প্রার্থী রেখেছিল, অন্যদিকে বিজেপি ৬৮টি আসনে লড়ছে। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
এক দশক ধরে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর আসনটি ধরে রেখেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে আম আদমি পার্টির (আপ) ভরাডুবিও নিশ্চিত হয়ে গেল। আপের মনীশ সিসোরিয়ার পর এবার হার মানলেন কেজরিওয়াল। তবে আপের মান রক্ষা করলেন অতিশী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
২০১৩ সালে কংগ্রেসের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতকে পরাজিত করে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এক যুগ পর একই কেন্দ্রে হারের মুখ দেখলেন তিনি। বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মার কাছে তিন হাজার ভোটে হেরেছেন টানা দুই মেয়াদে দিল্লির ক্ষমতায় থাকা অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
অন্যদিকে জঙ্গপুরা আসনে ৬৭৫ ভোটে হেরে গেছেন মনীশ সিসোরিয়া। তবে আপের জন্য সুখবর, বিজেপির রমেশ বিধুরিকে পরাজিত করেছেন অতিশী মার্লেনা।
অবশ্য অতিশীর জয় আপের ভরাডুবি আটকাতে পারবে কি না সন্দেহ। দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ভোটগণনায় দেখা যায়, দিল্লির বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮ আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে আপ এগিয়ে আছে ২২ আসনে।
এনডিটিভির নিউজে বলা হয়, এ জয়ের পর প্রবেশ ভার্মাকে ‘জায়ান্ট-স্লেয়ার’ বা ‘দৈত্য বধকারী’ অভিহিত করা হচ্ছে। প্রবেশ তাঁর বাবা সাহিব সিং ভার্মার পদাঙ্ক অনুসরণ করে ভবিষ্যতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জয়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মা বলেন, এটি একটি ’ডাবল ইঞ্জিন’ সরকার হবে, যেখানে কেন্দ্র ও দিল্লিতে বিজেপির ক্ষমতা থাকবে। তাঁর স্ত্রী স্বাতী সিং ভার্মা বলেন, ‘আজকের জয় দেখায়, ‘মানুষের বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বিশ্বাস রয়েছে।’
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং আপ নেতা অতিশী অবশ্য তাঁর দলের বিজয়ে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সাধারণ নির্বাচন ছিল না। ভালো ও মন্দের লড়াই এটি। কর্ম ও অপকর্মের লড়াই। আমি আশা করি, দিল্লি এবারও সেই দলের পাশে দাঁড়াবে, যাঁরা কাজ করেছে।’
একদিকে আপ চতুর্থবারের মতো দিল্লির শাসনক্ষমতায় বসতে চাইছে, অন্যদিকে বিজেপি দিল্লিতে নতুন এক শুরুর প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে কংগ্রেস তাঁর ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করছে। এর মধ্যে এই নির্বাচনের ফল নিয়ে চাণক্য স্ট্রাটেজিস পূর্বাভাসে বলা হয়, আপ ২৫-২৮টি আসন পাবে, বিজেপি পাবে ৩৯-৪৪টি আসন এবং কংগ্রেস ৩টি আসন পেতে পারে। আর ডি. ভি. রিসার্চ পূর্বাভাস দিয়েছিল, আপ ২৬-৩৪টি আসন পাবে, বিজেপি ৩৬-৪৪টি আসন পাবে এবং কংগ্রেস কোনো আসনই পাবে না।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস সব আসনেই প্রার্থী রেখেছিল, অন্যদিকে বিজেপি ৬৮টি আসনে লড়ছে। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৪৩ মিনিট আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে