ভারতের লোকসভা ভবনের ৪ স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে ভেতরে ঢুকে দুই ব্যক্তি তুলকালাম কাণ্ড ঘটিয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে দর্শক গ্যালারি থেকে হঠাৎ তাঁরা ব্যক্তি অধিবেশন কক্ষে ঢুকে পড়েন। তাঁদের লাফিয়ে লাফিয়ে একের পর এক আসন পার হতে দেখা যায়। তাঁরা ‘স্বৈরতন্ত্র চলবে না’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, তাদের হাতের টিনের কৌটা থেকে হলুদ রঙের ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। তাঁরা তখন স্লোগানও দিচ্ছিলেন। দুজনের মধ্যে একজন গাঢ় নীল রঙের শার্ট পরা, আটক এড়াতে তিনি এক আসন লাফিয়ে অন্য আসনে যাচ্ছেন। আরেকজন দর্শক গ্যালারি থেকে হলুদ ধোঁয়া স্প্রে করছেন। দুজনকেই নিরাপত্তাকর্মীরা আটক করেছে। তাদেরকে সাগর শর্মা ও ড. মনোরঞ্জন হিসেবে শনাক্ত করেছে পুলিশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, লোকসভায় ‘জিরো আওয়ারে’ এ ঘটনা ঘটে। জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সদস্যদের নোটিশ উত্থাপনের সময়ই ভারতের লোকসভায় জিরো আওয়ার হিসেবে পরিচিত। প্রশ্নোত্তর পর্ব ও দিনের কার্যসূচির মধ্যবর্তী সময় এটি।
বিঘ্ন ঘটার কারণে তৎক্ষণাৎ লোকসভার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। পরে বেলা ২টা থেকে আবার কার্যক্রম শুরু করা হয়। স্পিকার ওম বিরলা ক্ষুব্ধ সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি, দিল্লি পুলিশকেও তদন্তে যোগ দিতে বলেছি।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত কার্যক্রম মুলতবি রাখা হয়েছে। এঘটনা এই দুইজনসহ মোট চারজনকে আটক করা হয়েছে। বাকি দুজনকে লোকসভা ভবনের বাইরে আটক করা হয়। এদের একজন নারী।
লোকসভায় প্রবেশকারী দুই ব্যক্তির কাছ থেকে ভিজিটর পাস উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ পাসগুলো মাইসুরুর বিজেপি সংসদ সদস্য প্রতাপ সিমহার কার্যালয় থেকে ইস্যু করা হয়েছে। সংসদে কেউ প্রবেশ করতে হলে তাকে চার স্তরের নিরাপত্তার ধাপ অতিক্রম করে আসতে হয়।
কংগ্রেস এমপি কার্তি চিদাম্বারাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘শুরুতে ভেবেছিলাম কেউ ভিজিটরস গ্যালারি থেকে পড়ে গেছে। দ্বিতীয় ব্যক্তি লাফ দেওয়ার পর আমি বুঝতে পেরেছি কেউ নিরাপত্তা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েছে। গ্যাসটি বিষাক্ত হতে পারত। একজন অনুপ্রবেশকারী স্পিকারের চেয়ারের দিকে ছুটে যাচ্ছিলেন। আজকের দিনে এটা গুরুতর নিরাপত্তা লঙ্ঘন।’
২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনেই ভারতের লোকসভায় সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
লোকসভার বাইরে থেকে আটক দুজনের ব্যক্তির কাছেও রঙের টিনের কৌটা পাওয়া গেছে। কৌটাগুলোতে লাল ও হলুদ ধোয়া ছিল। তাঁরা ‘স্বৈরতন্ত্র চলবে না’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন। আটককৃতরা হলেন, আমোল শিন্দে (২৫) ও নিলাম (৪২)।
ভারতের লোকসভা ভবনের ৪ স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে ভেতরে ঢুকে দুই ব্যক্তি তুলকালাম কাণ্ড ঘটিয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে দর্শক গ্যালারি থেকে হঠাৎ তাঁরা ব্যক্তি অধিবেশন কক্ষে ঢুকে পড়েন। তাঁদের লাফিয়ে লাফিয়ে একের পর এক আসন পার হতে দেখা যায়। তাঁরা ‘স্বৈরতন্ত্র চলবে না’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, তাদের হাতের টিনের কৌটা থেকে হলুদ রঙের ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। তাঁরা তখন স্লোগানও দিচ্ছিলেন। দুজনের মধ্যে একজন গাঢ় নীল রঙের শার্ট পরা, আটক এড়াতে তিনি এক আসন লাফিয়ে অন্য আসনে যাচ্ছেন। আরেকজন দর্শক গ্যালারি থেকে হলুদ ধোঁয়া স্প্রে করছেন। দুজনকেই নিরাপত্তাকর্মীরা আটক করেছে। তাদেরকে সাগর শর্মা ও ড. মনোরঞ্জন হিসেবে শনাক্ত করেছে পুলিশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, লোকসভায় ‘জিরো আওয়ারে’ এ ঘটনা ঘটে। জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সদস্যদের নোটিশ উত্থাপনের সময়ই ভারতের লোকসভায় জিরো আওয়ার হিসেবে পরিচিত। প্রশ্নোত্তর পর্ব ও দিনের কার্যসূচির মধ্যবর্তী সময় এটি।
বিঘ্ন ঘটার কারণে তৎক্ষণাৎ লোকসভার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। পরে বেলা ২টা থেকে আবার কার্যক্রম শুরু করা হয়। স্পিকার ওম বিরলা ক্ষুব্ধ সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি, দিল্লি পুলিশকেও তদন্তে যোগ দিতে বলেছি।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত কার্যক্রম মুলতবি রাখা হয়েছে। এঘটনা এই দুইজনসহ মোট চারজনকে আটক করা হয়েছে। বাকি দুজনকে লোকসভা ভবনের বাইরে আটক করা হয়। এদের একজন নারী।
লোকসভায় প্রবেশকারী দুই ব্যক্তির কাছ থেকে ভিজিটর পাস উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ পাসগুলো মাইসুরুর বিজেপি সংসদ সদস্য প্রতাপ সিমহার কার্যালয় থেকে ইস্যু করা হয়েছে। সংসদে কেউ প্রবেশ করতে হলে তাকে চার স্তরের নিরাপত্তার ধাপ অতিক্রম করে আসতে হয়।
কংগ্রেস এমপি কার্তি চিদাম্বারাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘শুরুতে ভেবেছিলাম কেউ ভিজিটরস গ্যালারি থেকে পড়ে গেছে। দ্বিতীয় ব্যক্তি লাফ দেওয়ার পর আমি বুঝতে পেরেছি কেউ নিরাপত্তা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েছে। গ্যাসটি বিষাক্ত হতে পারত। একজন অনুপ্রবেশকারী স্পিকারের চেয়ারের দিকে ছুটে যাচ্ছিলেন। আজকের দিনে এটা গুরুতর নিরাপত্তা লঙ্ঘন।’
২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনেই ভারতের লোকসভায় সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
লোকসভার বাইরে থেকে আটক দুজনের ব্যক্তির কাছেও রঙের টিনের কৌটা পাওয়া গেছে। কৌটাগুলোতে লাল ও হলুদ ধোয়া ছিল। তাঁরা ‘স্বৈরতন্ত্র চলবে না’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন। আটককৃতরা হলেন, আমোল শিন্দে (২৫) ও নিলাম (৪২)।
৫২ বছর বয়সী আবু মনসুর আলী আহমেদ এই লটারিতে জিতেছেন। ফুজাইরাহতে গাড়ির ওয়ার্কশপ রয়েছে তাঁর। ১৯৯২ সাল থেকে দুবাইয়ে যান তিনি। সে বছরই বিগ টিকিট লটারির আয়োজন শুরু হয়েছিল। বন্ধুদের মাধ্যমে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে জানেন। তখন থেকেই প্রতি মাসে ২০ বন্ধুর এক দলের সঙ্গে বিগ টিকিট কিনে আসছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেহামাস–ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে নতুন একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার ও মিসর। আলোচনার সঙ্গে যুক্ত এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাবার কোলে হাসছে ছোট্ট মোহাম্মদ। প্রায় ১৬ মাস আগে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত মায়ের নিথর দেহের পাশে বসে কাঁদছিল ১৩ মাস বয়সী এই শিশু। আশ্রয় নেওয়া স্কুলের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে সেদিন আরও কত মানুষ যে প্রাণ হারিয়েছিল, আহত হয়েছিল তার ইয়ত্তা নেই। সেই ভয়াবহ দিনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে, মানুষ দিগ্বিদিক পালাচ্ছিল,
১ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে