ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরোধী জোট ইন্ডিয়া ভাঙাগড়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই ভাঙাগড়া জোটের ওপর খুব একটা প্রভাব ফেলবে না। ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপি তার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয় বরণ করবে। এমনটাই মনে করছেন ভারতের আলোচিত নেতা, বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা লালু প্রসাদ যাদব।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লালু প্রসাদ যাদব নানা ইস্যুতে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এতে কোনো পার্থক্য তৈরি হবে না। কারণ, মানুষ নরেন্দ্র মোদি সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ এবং তারা কোথাও সরছে না।’ তিনি নেতারা সব সময়ই দল বদলাতে থাকেন-ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘নেতা ইধার উধার যাতে রেহতে হ্যায়।’
বিহারের সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের দরিদ্র জনগণ নজিরবিহীন মূল্যবৃদ্ধি, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তাদের কণ্ঠস্বর ও মৌলিক অধিকারের হরণের কারণে ভুগছে। দরিদ্র, যুবক, অনগ্রসর শ্রেণি, দলিত ও সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিষ্ঠুরতার শিকার হচ্ছে।’ এ সময় জোট ত্যাগীদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘যখন লোকজন জীবনের সবচেয়ে খারাপ দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তখন তাদের সঙ্গ ত্যাগ করা একটি রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বড় পাপ।’
সাবেক এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সারা দেশে বিরোধী নেতা ও দলগুলোকে সতর্ক করে বলেন, জনগণ যখন নরেন্দ্র মোদী সরকারকে হারানোর জন্য মনস্থির করেছে এই সময়ে বিজেপিতে ভেড়ার কারণে তারা ভয়াবহ ক্ষতির মুখোমুখি হবে।
লালু প্রসাদ যাদব আরও বলেন, ‘আমি বলছি, ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি তার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয় বরণ করবে। মোদী সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা আছে। তারা তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য তাদের নিজস্ব মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছে...নির্বাচন হতে দিন।’
লালু প্রসাদ যাদব জানান, তাঁর রাজ্য বিহারে ইন্ডিয়া জোট খুবই ভালো অবস্থানে আছে। তাঁর রাজ্যে বিজেপি জোট ভালো করবে না ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘বারবার তো আর অ্যাকেইশা গাছের নিচে আম পাওয়া যাবে না। এবার বিহারে বিজেপি আর তাদের সঙ্গীরা কোনো কিছুই পাবে না।’
ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরোধী জোট ইন্ডিয়া ভাঙাগড়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই ভাঙাগড়া জোটের ওপর খুব একটা প্রভাব ফেলবে না। ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপি তার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয় বরণ করবে। এমনটাই মনে করছেন ভারতের আলোচিত নেতা, বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা লালু প্রসাদ যাদব।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লালু প্রসাদ যাদব নানা ইস্যুতে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এতে কোনো পার্থক্য তৈরি হবে না। কারণ, মানুষ নরেন্দ্র মোদি সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ এবং তারা কোথাও সরছে না।’ তিনি নেতারা সব সময়ই দল বদলাতে থাকেন-ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘নেতা ইধার উধার যাতে রেহতে হ্যায়।’
বিহারের সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের দরিদ্র জনগণ নজিরবিহীন মূল্যবৃদ্ধি, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তাদের কণ্ঠস্বর ও মৌলিক অধিকারের হরণের কারণে ভুগছে। দরিদ্র, যুবক, অনগ্রসর শ্রেণি, দলিত ও সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিষ্ঠুরতার শিকার হচ্ছে।’ এ সময় জোট ত্যাগীদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘যখন লোকজন জীবনের সবচেয়ে খারাপ দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তখন তাদের সঙ্গ ত্যাগ করা একটি রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বড় পাপ।’
সাবেক এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সারা দেশে বিরোধী নেতা ও দলগুলোকে সতর্ক করে বলেন, জনগণ যখন নরেন্দ্র মোদী সরকারকে হারানোর জন্য মনস্থির করেছে এই সময়ে বিজেপিতে ভেড়ার কারণে তারা ভয়াবহ ক্ষতির মুখোমুখি হবে।
লালু প্রসাদ যাদব আরও বলেন, ‘আমি বলছি, ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি তার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয় বরণ করবে। মোদী সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা আছে। তারা তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য তাদের নিজস্ব মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছে...নির্বাচন হতে দিন।’
লালু প্রসাদ যাদব জানান, তাঁর রাজ্য বিহারে ইন্ডিয়া জোট খুবই ভালো অবস্থানে আছে। তাঁর রাজ্যে বিজেপি জোট ভালো করবে না ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘বারবার তো আর অ্যাকেইশা গাছের নিচে আম পাওয়া যাবে না। এবার বিহারে বিজেপি আর তাদের সঙ্গীরা কোনো কিছুই পাবে না।’
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
৪২ মিনিট আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে