ছবি: সংগৃহীত ভারতের বেঙ্গালুরুতে স্থানীয় পুলিশ এক পাকিস্তানি নাগরিক, তাঁর বাংলাদেশি স্ত্রী ও শ্বশুর-শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ সোমবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেঙ্গালুরুর আনেকাল শহরের জিগানি এলাকায় অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে রোববার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া চারজন গত ১০ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছেন এবং গত বছর তাঁরা বেঙ্গালুরুর জিগানি এলাকাটিতে এসেছিলেন। গ্রেপ্তার হওয়া পাকিস্তানি নাগরিক সেখানে একটি রেস্তোরাঁ চালাতেন।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, পাকিস্তানি ওই নাগরিকের স্ত্রী বাংলাদেশের নাগরিক। এর আগে তাঁরা ঢাকায় ছিলেন। সেখানেই তাঁদের বিয়ে হয়েছিল।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতি ২০১৪ সালে ভারতের দিল্লিতে পৌঁছান। পরে ২০১৮ সালে বেঙ্গালুরুতে স্থানান্তরিত হন। গ্রেপ্তার হওয়া অন্য দুজন বাংলাদেশি নারীর বাবা-মা। গতকাল রোববার জিগানি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তারের পর পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
এই গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমাদের জিগানি ইন্সপেক্টর এই বিষয়টি তদন্ত করে একটি মামলা করেছেন। একটি পরিবারের চারজন লোক জাল নথির সাহায্যে এখানে অবৈধভাবে বসবাস করছিল। মামলা দায়েরের পর সেই চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের ফলাফলের ভিত্তিতে আমরা আরও ব্যবস্থা নেব।’
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা ভুয়া নাম ও পরিচয়পত্র ব্যবহার করছিল বলে উল্লেখ করেন ওই কর্মকর্তা। পুলিশ গ্রেপ্তার হওয়া পাকিস্তানিকে তাঁর নেটওয়ার্ক এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের সম্পর্কে বিশদ বিবরণ সংগ্রহ করেছি এবং মামলাটি তদন্ত করছি। তারা একটি গ্যারেজে বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহ করছিল। এই বিষয়টিও তদন্ত করা দরকার।’
গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি থেকে কিছু জব্দ করা হয়েছে কি-না জিজ্ঞেস করা হলে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘এটিও তদন্তের অংশ।’
ছবি: সংগৃহীত ভারতের বেঙ্গালুরুতে স্থানীয় পুলিশ এক পাকিস্তানি নাগরিক, তাঁর বাংলাদেশি স্ত্রী ও শ্বশুর-শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ সোমবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেঙ্গালুরুর আনেকাল শহরের জিগানি এলাকায় অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে রোববার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া চারজন গত ১০ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছেন এবং গত বছর তাঁরা বেঙ্গালুরুর জিগানি এলাকাটিতে এসেছিলেন। গ্রেপ্তার হওয়া পাকিস্তানি নাগরিক সেখানে একটি রেস্তোরাঁ চালাতেন।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, পাকিস্তানি ওই নাগরিকের স্ত্রী বাংলাদেশের নাগরিক। এর আগে তাঁরা ঢাকায় ছিলেন। সেখানেই তাঁদের বিয়ে হয়েছিল।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতি ২০১৪ সালে ভারতের দিল্লিতে পৌঁছান। পরে ২০১৮ সালে বেঙ্গালুরুতে স্থানান্তরিত হন। গ্রেপ্তার হওয়া অন্য দুজন বাংলাদেশি নারীর বাবা-মা। গতকাল রোববার জিগানি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তারের পর পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
এই গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমাদের জিগানি ইন্সপেক্টর এই বিষয়টি তদন্ত করে একটি মামলা করেছেন। একটি পরিবারের চারজন লোক জাল নথির সাহায্যে এখানে অবৈধভাবে বসবাস করছিল। মামলা দায়েরের পর সেই চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের ফলাফলের ভিত্তিতে আমরা আরও ব্যবস্থা নেব।’
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা ভুয়া নাম ও পরিচয়পত্র ব্যবহার করছিল বলে উল্লেখ করেন ওই কর্মকর্তা। পুলিশ গ্রেপ্তার হওয়া পাকিস্তানিকে তাঁর নেটওয়ার্ক এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তাদের সম্পর্কে বিশদ বিবরণ সংগ্রহ করেছি এবং মামলাটি তদন্ত করছি। তারা একটি গ্যারেজে বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহ করছিল। এই বিষয়টিও তদন্ত করা দরকার।’
গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি থেকে কিছু জব্দ করা হয়েছে কি-না জিজ্ঞেস করা হলে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘এটিও তদন্তের অংশ।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে