আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরে রাম লল্লা (রামের শৈশবের মূর্তি) স্থাপনের মধ্য দিয়ে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ভারত সরকার। প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশের বাঘা-বাঘা সব ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিসহ ধর্মীয় নেতাদের।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পেয়ে সুপরিচিত অনেকেই ইতিমধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আমন্ত্রণ না পেলেও অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দৃঢ় সংকল্পের কথা জানিয়েছেন এক শিব সেনা নেতা। আশ্চর্যের বিষয় হলো—প্রভাবশালীরাই যেখানে আমন্ত্রণ না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করছেন সেখানে সরকারের পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন সন্তোষী দুর্গা নামে এক ডোম। আজ রোববার টাইমস নাও-এর এক প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
৩৫ বছর বয়সী দুর্গা ময়নাতদন্ত সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। অন্তত ৭০০ মৃত ব্যক্তির ময়নাতদন্তে সহযোগিতা করেছেন তিনি। রাম মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আগামী ২২ জানুয়ারি নতুন মন্দিরে উপস্থিত হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ১৮ বছর ধরে ছত্তিশগড় অঙ্গরাজ্যের কঙ্কর জেলার নরহরপুর প্রাইমারি হেলথ সেন্টারে কাজ করছেন দুর্গা। আমন্ত্রণপত্র পাওয়ার বিষয়ে একই সঙ্গে বিস্ময় এবং উৎফুল্ল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তিনি। অশ্রুসিক্ত চোখে বলেন, ‘আমি সারা জীবনেও কখনো ভাবিনি যে, আমাকে অযোধ্যায় ডাকা হবে। তবে ভগবান রাম একটি নিমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে আমাকে সেখানে ডেকেছেন।’
আমন্ত্রণপত্রের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন দুর্গা। অযোধ্যার রাম মন্দিরে যাওয়ার জন্য আগামী ১৮ জানুয়ারি নরহরপুর থেকে রওনা হওয়ার পরিকল্পনার কথাও জানান। মন্দিরে তিনি নরহরপুরের মানুষের সুখ, শান্তি এবং উন্নতির জন্য প্রার্থনা করবেন।
দুর্গার আমন্ত্রণপত্র পাওয়ার খবর পেয়ে নরহরপুরের অসংখ্য মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নরহরপুরের ব্লক মেডিকেল অফিসার প্রশান্ত কুমার বলেন—অযোধ্যা থেকে দুর্গাকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর বিষয়টি আমাদের জন্যও অনেক গর্বের।
মজার বিষয় হলো, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে ডাক পেয়ে চমকে গেছেন বিহুয়া বাই নামে ছত্তিশগড়ের আরও এক নারী। রাস্তায় রাস্তায় কাগজ কুড়িয়ে সংসার চালান বিহুয়া। রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ২০ টাকা দান করেছিলেন এই বৃদ্ধা।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে বলা হয়েছে, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সেলিব্রিটি এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বরা যেমন আমন্ত্রিত হয়েছেন, তেমনি দুর্গা সন্তোষী, বিহুয়া বাইদের মতো সমাজের বিভিন্ন স্তরের স্বল্প পরিচিত মানুষেরাও আমন্ত্রণ পেয়েছেন। রাম মন্দির আন্দোলনের সময় যাদের প্রাণ গিয়েছিল, তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আরএসএস জানিয়েছে, যে সব আইনজীবী অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার আইনি লড়াইয়ে শামিল হয়েছিলেন, ২২ জানুয়ারির অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদেরও।
আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরে রাম লল্লা (রামের শৈশবের মূর্তি) স্থাপনের মধ্য দিয়ে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ভারত সরকার। প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশের বাঘা-বাঘা সব ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিসহ ধর্মীয় নেতাদের।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পেয়ে সুপরিচিত অনেকেই ইতিমধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আমন্ত্রণ না পেলেও অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দৃঢ় সংকল্পের কথা জানিয়েছেন এক শিব সেনা নেতা। আশ্চর্যের বিষয় হলো—প্রভাবশালীরাই যেখানে আমন্ত্রণ না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করছেন সেখানে সরকারের পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন সন্তোষী দুর্গা নামে এক ডোম। আজ রোববার টাইমস নাও-এর এক প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
৩৫ বছর বয়সী দুর্গা ময়নাতদন্ত সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। অন্তত ৭০০ মৃত ব্যক্তির ময়নাতদন্তে সহযোগিতা করেছেন তিনি। রাম মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আগামী ২২ জানুয়ারি নতুন মন্দিরে উপস্থিত হওয়ার জন্য তাঁর প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ১৮ বছর ধরে ছত্তিশগড় অঙ্গরাজ্যের কঙ্কর জেলার নরহরপুর প্রাইমারি হেলথ সেন্টারে কাজ করছেন দুর্গা। আমন্ত্রণপত্র পাওয়ার বিষয়ে একই সঙ্গে বিস্ময় এবং উৎফুল্ল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তিনি। অশ্রুসিক্ত চোখে বলেন, ‘আমি সারা জীবনেও কখনো ভাবিনি যে, আমাকে অযোধ্যায় ডাকা হবে। তবে ভগবান রাম একটি নিমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে আমাকে সেখানে ডেকেছেন।’
আমন্ত্রণপত্রের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন দুর্গা। অযোধ্যার রাম মন্দিরে যাওয়ার জন্য আগামী ১৮ জানুয়ারি নরহরপুর থেকে রওনা হওয়ার পরিকল্পনার কথাও জানান। মন্দিরে তিনি নরহরপুরের মানুষের সুখ, শান্তি এবং উন্নতির জন্য প্রার্থনা করবেন।
দুর্গার আমন্ত্রণপত্র পাওয়ার খবর পেয়ে নরহরপুরের অসংখ্য মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নরহরপুরের ব্লক মেডিকেল অফিসার প্রশান্ত কুমার বলেন—অযোধ্যা থেকে দুর্গাকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর বিষয়টি আমাদের জন্যও অনেক গর্বের।
মজার বিষয় হলো, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে ডাক পেয়ে চমকে গেছেন বিহুয়া বাই নামে ছত্তিশগড়ের আরও এক নারী। রাস্তায় রাস্তায় কাগজ কুড়িয়ে সংসার চালান বিহুয়া। রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ২০ টাকা দান করেছিলেন এই বৃদ্ধা।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে বলা হয়েছে, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সেলিব্রিটি এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বরা যেমন আমন্ত্রিত হয়েছেন, তেমনি দুর্গা সন্তোষী, বিহুয়া বাইদের মতো সমাজের বিভিন্ন স্তরের স্বল্প পরিচিত মানুষেরাও আমন্ত্রণ পেয়েছেন। রাম মন্দির আন্দোলনের সময় যাদের প্রাণ গিয়েছিল, তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আরএসএস জানিয়েছে, যে সব আইনজীবী অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার আইনি লড়াইয়ে শামিল হয়েছিলেন, ২২ জানুয়ারির অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদেরও।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৭ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১০ ঘণ্টা আগে