ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯০ জনে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক। স্থানীয় সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাত ৩টা ৪০ মিনিটের দিকে কেরালার ওয়েনাদ জেলার মেপ্পাদি, মুন্দাকাল টাউন ও চুরালমালায় তিন দফা ভূমিধস হয়। সেতু ধসে পড়ায় এবং সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সড়কপথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে অঞ্চলটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। প্রতিকূল যোগাযোগব্যবস্থা ছাড়াও ভারী বর্ষণে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হওয়ার কথা জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, উপদ্রুত এলাকায় পৌঁছাতে একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে বলা হয়েছে।
রাজ্যের চার জেলা ওয়েনাদ, কোঝিকোড়, মালাপ্পুরম ও কান্নুরে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে স্থানীয় আবহাওয়া বিভাগ। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এনডিআরএফ, কান্নুর ডিফেন্স সিকিউরিটি কোর এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা হেলিকপ্টারযোগে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদিও কিছু অসমর্থিত সূত্র ২৯০ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে তবে কেরালার রাজস্ব মন্ত্রী কে রাজন নিশ্চিত করেছেন, ভূমিধসে অন্তত ১৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। কর্মকর্তারা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, এখনো বেশ কয়েকজন নিখোঁজ থাকায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ওয়েনাদ জেলা প্রশাসনের মতে, নিহতদের মধ্যে ২৭ জন শিশু ও ৭৬ জন নারী। এ ছাড়া ২২৫ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। হতাহতদের বেশির ভাগই মুন্ডাক্কাই ও চুরালমালা অঞ্চলের। এই অঞ্চল দুটিই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলটিতে আরও ভারী বর্ষণের আভাস দিয়ে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি)। সংস্থাটি আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত ওয়েনাদে বৃষ্টিপাতের জন্য ‘কমলা’ সতর্কতা জারি করেছে। ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসের কারণে ত্রিশুর, মালাপ্পুরম, কোঝিকোড়, ওয়েনাদ, কান্নুর পালাক্কাদ ও কাসরাগোদ জেলার স্কুল, কলেজ এবং টিউশন সেন্টারসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আজ শুক্রবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯০ জনে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক। স্থানীয় সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাত ৩টা ৪০ মিনিটের দিকে কেরালার ওয়েনাদ জেলার মেপ্পাদি, মুন্দাকাল টাউন ও চুরালমালায় তিন দফা ভূমিধস হয়। সেতু ধসে পড়ায় এবং সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সড়কপথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে অঞ্চলটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। প্রতিকূল যোগাযোগব্যবস্থা ছাড়াও ভারী বর্ষণে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হওয়ার কথা জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, উপদ্রুত এলাকায় পৌঁছাতে একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে বলা হয়েছে।
রাজ্যের চার জেলা ওয়েনাদ, কোঝিকোড়, মালাপ্পুরম ও কান্নুরে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে স্থানীয় আবহাওয়া বিভাগ। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এনডিআরএফ, কান্নুর ডিফেন্স সিকিউরিটি কোর এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা হেলিকপ্টারযোগে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদিও কিছু অসমর্থিত সূত্র ২৯০ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে তবে কেরালার রাজস্ব মন্ত্রী কে রাজন নিশ্চিত করেছেন, ভূমিধসে অন্তত ১৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। কর্মকর্তারা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, এখনো বেশ কয়েকজন নিখোঁজ থাকায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ওয়েনাদ জেলা প্রশাসনের মতে, নিহতদের মধ্যে ২৭ জন শিশু ও ৭৬ জন নারী। এ ছাড়া ২২৫ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। হতাহতদের বেশির ভাগই মুন্ডাক্কাই ও চুরালমালা অঞ্চলের। এই অঞ্চল দুটিই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলটিতে আরও ভারী বর্ষণের আভাস দিয়ে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি)। সংস্থাটি আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত ওয়েনাদে বৃষ্টিপাতের জন্য ‘কমলা’ সতর্কতা জারি করেছে। ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসের কারণে ত্রিশুর, মালাপ্পুরম, কোঝিকোড়, ওয়েনাদ, কান্নুর পালাক্কাদ ও কাসরাগোদ জেলার স্কুল, কলেজ এবং টিউশন সেন্টারসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আজ শুক্রবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
হিমালয় কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ মিনিট আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩ ঘণ্টা আগে