অনলাইন ডেস্ক
মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতের লোকসভা থেকে বিরোধী দলের ১৪১ এমপিকে বরখাস্ত করার দুই দিনের মধ্যেই এবার বিতর্কিত একটি আইন পাস হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পাস হওয়া নতুন আইন অনুযায়ী, ক্ষমতাসীন সরকারের পছন্দের ওপর ভিত্তি করেই দেশটির নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর আগে ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। এবার এই প্রক্রিয়া থেকে পুরোপুরি ছেঁটে ফেলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে।
মূলত একজন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও দুজন নির্বাচন কমিশনারের মাধ্যমে ভারতের নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক নিয়োগ সম্পন্ন হয়। এবার এই নিয়োগের দায়িত্ব নিজ হাতে নিল দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, বিরোধীদলীয় এমপি না থাকা লোকসভায় নতুন প্রস্তাবটি পাস হয়েছে। রাষ্ট্রপতির সইয়ের পর তা নতুন আইন হিসেবে গণ্য হবে। তবে বিরোধীরা মনে করে, আইনটি কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের নির্বাচন কমিশন তার নিরপেক্ষতা পুরোপুরি হারিয়ে ফেলবে।
জানা যায়, ভারতে কমিশনারদের নিয়োগের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো আইন ছিল না। সাধারণত সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মিলে কমিশনারদের নিয়োগ দিতেন। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছর এই নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুনির্দিষ্ট আইন তৈরির আহ্বান জানায় সুপ্রিম কোর্ট। তবে নতুন প্রস্তাব পাস হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের নিয়োগে সুপ্রিম কোর্টের এখন আর কোনো ভূমিকাই থাকবে না।
পাস হওয়া প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান দায়িত্ব পালন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। যদিও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাঁরই পছন্দমতো একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সংসদের বিরোধী নেতাও থাকবেন। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকার ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিরোধী নেতার আপত্তি কোনো কাজে আসবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন হলে দেশটির নির্বাচন পরিচালনায় নিরপেক্ষতার বিন্দুমাত্র আশা থাকবে না বিরোধীদের।
মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতের লোকসভা থেকে বিরোধী দলের ১৪১ এমপিকে বরখাস্ত করার দুই দিনের মধ্যেই এবার বিতর্কিত একটি আইন পাস হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পাস হওয়া নতুন আইন অনুযায়ী, ক্ষমতাসীন সরকারের পছন্দের ওপর ভিত্তি করেই দেশটির নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর আগে ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। এবার এই প্রক্রিয়া থেকে পুরোপুরি ছেঁটে ফেলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে।
মূলত একজন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও দুজন নির্বাচন কমিশনারের মাধ্যমে ভারতের নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক নিয়োগ সম্পন্ন হয়। এবার এই নিয়োগের দায়িত্ব নিজ হাতে নিল দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, বিরোধীদলীয় এমপি না থাকা লোকসভায় নতুন প্রস্তাবটি পাস হয়েছে। রাষ্ট্রপতির সইয়ের পর তা নতুন আইন হিসেবে গণ্য হবে। তবে বিরোধীরা মনে করে, আইনটি কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের নির্বাচন কমিশন তার নিরপেক্ষতা পুরোপুরি হারিয়ে ফেলবে।
জানা যায়, ভারতে কমিশনারদের নিয়োগের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো আইন ছিল না। সাধারণত সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মিলে কমিশনারদের নিয়োগ দিতেন। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছর এই নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুনির্দিষ্ট আইন তৈরির আহ্বান জানায় সুপ্রিম কোর্ট। তবে নতুন প্রস্তাব পাস হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের নিয়োগে সুপ্রিম কোর্টের এখন আর কোনো ভূমিকাই থাকবে না।
পাস হওয়া প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান দায়িত্ব পালন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। যদিও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাঁরই পছন্দমতো একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সংসদের বিরোধী নেতাও থাকবেন। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকার ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিরোধী নেতার আপত্তি কোনো কাজে আসবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন হলে দেশটির নির্বাচন পরিচালনায় নিরপেক্ষতার বিন্দুমাত্র আশা থাকবে না বিরোধীদের।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ভলোদিমির জেলেনস্কির মেয়াদ গত বছর শেষ হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ায় আর নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র চায়, ইউক্রেন যেন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে নিজ দেশে নির্বাচনের আয়োজন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করেছে ইরান। রাজধানী তেহরানে গতকাল রোববার প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানে এটি উন্মোচন করা হয়। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটির সর্বোচ্চ পাল্লা ১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার।
৫ ঘণ্টা আগেজাপান ধর্মীয় স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু মুসলিমদের নিজস্ব কবরস্থানের জন্য আলাদা জায়গা চাওয়া নিয়েই মূলত অনেকের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। কিছু ব্যক্তি ও প্ল্যাটফর্ম এই বিষয়টিকে ‘মুসলিম সম্প্রদায়ের আগ্রাসী সম্প্রসারণ’ বলে উপস্থাপন করছেন। তবে তাহির বলেছেন, ‘আমরা শুধু ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী কবরস্থানের
৭ ঘণ্টা আগেপরীক্ষামূলকভাবে সফল হওয়ার ছয় মাস পর চার দিনের কর্ম সপ্তাহ চালু করেছে ইন্দোনেশিয়ার একটি মন্ত্রণালয়। আজ রোববার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ‘কমপ্রেসড ওয়ার্ক শিডিউল’ নামে পরিচিত এই উদ্যোগটি স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে চালু করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সপ্তাহে তিন দিন ছুটি কাটানোর সুযোগটি তাঁরাই পা
৮ ঘণ্টা আগে