অনলাইন ডেস্ক
রাজস্থানে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরা পাওয়া গেছে। এরপরই প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তানের হামলার জবাবে ভারত কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? তারা কি শব্দের চেয়ে বেশি গতির ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? বিশেষত, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে চালানো হামলা নিয়ে এই প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজস্থানের সীমান্তবর্তী বিকানের প্রত্যন্ত এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্রের বুস্টার ও নোস ক্যাপের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এগুলো ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের একটু পরেই আলাদা হয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এই ধ্বংসাবশেষগুলো ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের।
এই টুকরাগুলো খুঁজে পাওয়ার পর অনেকে মনে করছেন, ভারত হয়তো পাকিস্তানে হামলায় ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল। বিশেষ করে, বাহাওয়ালপুরে জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে যে বড় আঘাত হানা হয়েছিল, তার পরে এই প্রশ্ন আরও জোরালো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ব্রহ্মসের মতো ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেই হয়তো এই হামলা সফল করা হয়েছে।
যদিও ভারত সরকার এখনো স্পষ্টভাবে বলেনি, তারা ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযানে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল কি না। তবে দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গেছে, রাজস্থানে পাওয়া ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে ব্রহ্মসের মিল রয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার জেরে গত ৬-৭ মে পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনা করে ভারত। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, ভারত পাকিস্তানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে এই অভিযান পরিচালনা করেছিল। এর মধ্যে ছিল শরকটের রাফিকি, চাকওয়ালের মুরিদ, রাওয়ালপিন্ডির নুর খান, কাসুরের রহিম ইয়ার খান, শুক্কুর ও চুনিয়ান বিমানঘাঁটি। এ ছাড়া পসরুর ও শিয়ালকোটের রাডার স্থাপনাতেও হামলা চালায় ভারত।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, হামলার ক্ষেত্রে ভারতের নির্দেশনা ছিল কেবল সামরিক লক্ষ্যবস্তু। সাধারণ মানুষের যেন কোনো ক্ষতি না হয়।
তবে পাকিস্তান দাবি করে, ভারত বেশ কিছু বেসামরিক এলাকাতেও হামলা চালিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে চলা সাড়ে তিন দিনের সংঘাতে এখন পর্যন্ত ভারতে ১৫ ও পাকিস্তানে ৩১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যাঁদের মধ্যে বেসামরিক লোকও আছেন।
কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে দীর্ঘদিনের অস্থিরতা গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ওই হামলায় ২৫ পর্যটক ও একজন স্থানীয় গাইড নিহত হন। একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করলেও পরে তারা অস্বীকার করে। ভারত এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে; ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করে।
এরপর থেকে দেশ দুটি একের পর এক পদক্ষেপ নিতে শুরু করে। প্রথমে এটি কূটনৈতিক পর্যায়ে থাকলেও দ্রুত সামরিক সংঘাতের দিকে মোড় নেয়।
তবে গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ভারত-পাকিস্তান। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন্দন।’
রাজস্থানে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরা পাওয়া গেছে। এরপরই প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তানের হামলার জবাবে ভারত কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? তারা কি শব্দের চেয়ে বেশি গতির ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? বিশেষত, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে চালানো হামলা নিয়ে এই প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজস্থানের সীমান্তবর্তী বিকানের প্রত্যন্ত এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্রের বুস্টার ও নোস ক্যাপের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এগুলো ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের একটু পরেই আলাদা হয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এই ধ্বংসাবশেষগুলো ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের।
এই টুকরাগুলো খুঁজে পাওয়ার পর অনেকে মনে করছেন, ভারত হয়তো পাকিস্তানে হামলায় ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল। বিশেষ করে, বাহাওয়ালপুরে জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে যে বড় আঘাত হানা হয়েছিল, তার পরে এই প্রশ্ন আরও জোরালো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ব্রহ্মসের মতো ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেই হয়তো এই হামলা সফল করা হয়েছে।
যদিও ভারত সরকার এখনো স্পষ্টভাবে বলেনি, তারা ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযানে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল কি না। তবে দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গেছে, রাজস্থানে পাওয়া ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে ব্রহ্মসের মিল রয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার জেরে গত ৬-৭ মে পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনা করে ভারত। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, ভারত পাকিস্তানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে এই অভিযান পরিচালনা করেছিল। এর মধ্যে ছিল শরকটের রাফিকি, চাকওয়ালের মুরিদ, রাওয়ালপিন্ডির নুর খান, কাসুরের রহিম ইয়ার খান, শুক্কুর ও চুনিয়ান বিমানঘাঁটি। এ ছাড়া পসরুর ও শিয়ালকোটের রাডার স্থাপনাতেও হামলা চালায় ভারত।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, হামলার ক্ষেত্রে ভারতের নির্দেশনা ছিল কেবল সামরিক লক্ষ্যবস্তু। সাধারণ মানুষের যেন কোনো ক্ষতি না হয়।
তবে পাকিস্তান দাবি করে, ভারত বেশ কিছু বেসামরিক এলাকাতেও হামলা চালিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে চলা সাড়ে তিন দিনের সংঘাতে এখন পর্যন্ত ভারতে ১৫ ও পাকিস্তানে ৩১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যাঁদের মধ্যে বেসামরিক লোকও আছেন।
কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে দীর্ঘদিনের অস্থিরতা গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ওই হামলায় ২৫ পর্যটক ও একজন স্থানীয় গাইড নিহত হন। একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করলেও পরে তারা অস্বীকার করে। ভারত এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে; ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করে।
এরপর থেকে দেশ দুটি একের পর এক পদক্ষেপ নিতে শুরু করে। প্রথমে এটি কূটনৈতিক পর্যায়ে থাকলেও দ্রুত সামরিক সংঘাতের দিকে মোড় নেয়।
তবে গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ভারত-পাকিস্তান। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন্দন।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বিলাসবহুল জাম্বো জেট উপহার দিচ্ছে কাতারের রাজপরিবার। আনুমানিক ৪০০ মিলিয়ন বা ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের এই উড়োজাহাজটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্যই বরাদ্দ থাকবে। ২০২৯ সালে এটি ট্রাম্প প্রেসিডেনশিয়াল লাইব্রেরি ফাউন্ডেশনের অধীনে চলে যাবে।
১৯ মিনিট আগেআগামী মঙ্গলবার মধ্যপ্রাচ্যে পা রাখতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর ঠিক আগে আগে ইসরায়েল-আমেরিকান জিম্মি ইদান আলেকজান্ডারকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ধারণা করা
৩৪ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরের জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে গতকাল রোববার বাজারঘাটে সাধারণ মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। তবে এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। কোনো আঘাত এলে তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দেশটির সেনা
১১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার পর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক মনোভাব দেখিয়েছেন। রোববার জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত শুধুমাত্র যদি রাশিয়া আগেই যুদ্ধবিরতির জন্য সম্মত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে