অনলাইন ডেস্ক
অভিনয় থেকে রাজনীতিতে পা রাখা বিজেপির সাংসদ কঙ্গনা রনৌত তাঁর একের পর এক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অটল শ্রদ্ধা প্রকাশ করে চলেছেন। আজ বুধবার এক সমাবেশে তিনি বলেছেন, ‘চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, কিন্তু মোদিজির কোনো কলঙ্ক নেই।’ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশের মান্ডি জারোলে এক সমাবেশে এ কথা বলেন কঙ্গনা রনৌত।
কঙ্গনা বলেন, ‘বিজেপি ও আরএসএসের মতাদর্শ সনাতন ধর্ম, জাতীয়তাবাদ এবং ‘‘বসুধৈব কুটুম্বকম’’-এর ওপর ভিত্তি করে গঠিত। আমরা এটি দীর্ঘদিন ধরে অনুসরণ করে আসছি। ২০১৪-এর আগে ২-জি কেলেঙ্কারি, কয়লা কেলেঙ্কারি, চারা কেলেঙ্কারির মতো অনেক দুর্নীতি ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিয়ে কোনো কেলেঙ্কারি নেই। চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, কিন্তু ওনার কোনো কলঙ্ক নেই।’
তবে কঙ্গনার এমন মোদি ভক্তি এটিই প্রথমবার নয়, এর ঠিক দুদিন আগে হিমাচল প্রদেশের জোগিন্দরনগরে কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি কোনো সাধারণ মানুষ নন, তিনি একজন অবতার। ২০১৪ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর যুবসমাজের রাজনীতি সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে। আমিও ২০১৪-এর আগে মনে করতাম, রাজনীতি খারাপ।’
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ইনস্টাগ্রামে মোদির জন্মদিনে তাঁর সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে কঙ্গনা লিখেছিলেন, ‘শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিদকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।’
একই দিনে দিল্লিতে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘মহামারির সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি ভারতের ওষুধ কূটনীতির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে টিকা পৌঁছানো নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি তাঁর প্রজ্ঞাময় দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন। যারা ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদারবাদের কথা বলে, তারা মনে মনে জানে, আসল ধর্মনিরপেক্ষ, উদার এবং নারীবাদী ব্যক্তি কে—তিনি আর কেউ নন। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’
গত জুনে মোদি ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির একটি ভিডিওর জবাবে কঙ্গনা লিখেছিলেন, ‘মোদিজির সবচেয়ে প্রিয় গুণ হলো, তিনি নারীদের মনে করিয়ে দেন, তিনি নারীদের পক্ষে এবং তিনি তাঁদের বিজয় চান। প্রধানমন্ত্রী মেলোনি, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। মোদিজি আপনার দলেরই একজন।’
গত নভেম্বরে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রী দেশের মুক্তির জন্য জন্মেছেন এবং তিনি অজেয়।’
কঙ্গনা প্রায়শই তাঁর বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী প্রমুখকে নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। তবে মোদির প্রতি তাঁর প্রশংসা অবিচল রয়েছে।
অভিনয় থেকে রাজনীতিতে পা রাখা বিজেপির সাংসদ কঙ্গনা রনৌত তাঁর একের পর এক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অটল শ্রদ্ধা প্রকাশ করে চলেছেন। আজ বুধবার এক সমাবেশে তিনি বলেছেন, ‘চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, কিন্তু মোদিজির কোনো কলঙ্ক নেই।’ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশের মান্ডি জারোলে এক সমাবেশে এ কথা বলেন কঙ্গনা রনৌত।
কঙ্গনা বলেন, ‘বিজেপি ও আরএসএসের মতাদর্শ সনাতন ধর্ম, জাতীয়তাবাদ এবং ‘‘বসুধৈব কুটুম্বকম’’-এর ওপর ভিত্তি করে গঠিত। আমরা এটি দীর্ঘদিন ধরে অনুসরণ করে আসছি। ২০১৪-এর আগে ২-জি কেলেঙ্কারি, কয়লা কেলেঙ্কারি, চারা কেলেঙ্কারির মতো অনেক দুর্নীতি ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিয়ে কোনো কেলেঙ্কারি নেই। চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, কিন্তু ওনার কোনো কলঙ্ক নেই।’
তবে কঙ্গনার এমন মোদি ভক্তি এটিই প্রথমবার নয়, এর ঠিক দুদিন আগে হিমাচল প্রদেশের জোগিন্দরনগরে কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি কোনো সাধারণ মানুষ নন, তিনি একজন অবতার। ২০১৪ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর যুবসমাজের রাজনীতি সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে। আমিও ২০১৪-এর আগে মনে করতাম, রাজনীতি খারাপ।’
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ইনস্টাগ্রামে মোদির জন্মদিনে তাঁর সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে কঙ্গনা লিখেছিলেন, ‘শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিদকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।’
একই দিনে দিল্লিতে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘মহামারির সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি ভারতের ওষুধ কূটনীতির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে টিকা পৌঁছানো নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি তাঁর প্রজ্ঞাময় দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন। যারা ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদারবাদের কথা বলে, তারা মনে মনে জানে, আসল ধর্মনিরপেক্ষ, উদার এবং নারীবাদী ব্যক্তি কে—তিনি আর কেউ নন। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’
গত জুনে মোদি ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির একটি ভিডিওর জবাবে কঙ্গনা লিখেছিলেন, ‘মোদিজির সবচেয়ে প্রিয় গুণ হলো, তিনি নারীদের মনে করিয়ে দেন, তিনি নারীদের পক্ষে এবং তিনি তাঁদের বিজয় চান। প্রধানমন্ত্রী মেলোনি, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। মোদিজি আপনার দলেরই একজন।’
গত নভেম্বরে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রী দেশের মুক্তির জন্য জন্মেছেন এবং তিনি অজেয়।’
কঙ্গনা প্রায়শই তাঁর বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী প্রমুখকে নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। তবে মোদির প্রতি তাঁর প্রশংসা অবিচল রয়েছে।
২০২৩ সালে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রায় ৬০ বছরের রাজবংশের শাসনের অবসান ঘটানো গ্যাবনের সামরিক নেতা জেনারেল ব্রিস ওলিগুই এনগেমা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। শনিবারের প্রাথমিক ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ’ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসির একটি হাসপাতালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথমবারের মতো বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান ট্রাম্প। রোববার এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত
৮ ঘণ্টা আগেচলমান এই বাণিজ্যযুদ্ধে কোন দেশ প্রথম পিছু হটবে, তা বিশ্লেষণ করার জন্য মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীন কী কী আমদানি করে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সিএনএন দেখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প হিসেবে চীন কীভাবে অন্য দেশ থেকে এসব পণ্য আমদানি করে তাদের চাহিদা পূরণ করতে
৮ ঘণ্টা আগে