বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ভারত। ভৌগোলিক অবস্থানসহ নানা কারণেই বর্তমান বিশ্বে ভারতের আলাদা অবস্থান আছে। সেই অবস্থানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশটির পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাড়লেও দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর বা বিভাগের লোকবল সেই অর্থে বাড়েনি বলে মন্তব্য করেছেন দিল্লিভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক প্রোগ্রেসের (সিএসইপি) ফরেন পলিসি অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো কনস্টান্টিনো জেভিয়ার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবাল ভারতের ২০২৫ সালের ফেডারেল বাজেট এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর এর প্রভাব নিয়ে কনস্টান্টিনো জেভিয়ারের সঙ্গে কথা বলেছে। সাক্ষাৎকারে ভারতের কূটনৈতিক সক্ষমতা এবং এর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে মূল উদ্বেগগুলো তুলে ধরেছেন জেভিয়ার।
জেভিয়ার ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও বর্তমান কূটনৈতিক সক্ষমতা বা কাঠামোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান ফারাকের বিষয়টি তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্র নীতির উচ্চাকাঙ্ক্ষা উল্লেখযোগ্যভাবে বিস্তৃত হয়েছে, কিন্তু ফরেন সার্ভিস বা পররাষ্ট্র বিভাগের আকার প্রায় স্থিরই রয়ে গেছে। দেশের ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক স্বার্থ রক্ষার জন্য মাত্র প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা রয়েছেন।’
ভারতের বৈশ্বিক প্রভাব বৃদ্ধির এই প্রেক্ষাপটে এই অসামঞ্জস্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ বলে মনে করেন জেভিয়ায়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ভারতের অর্থনৈতিক ও ভূরাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে একটি বৃহত্তর ও আরও দক্ষ কূটনৈতিক কর্মীবাহিনী অপরিহার্য।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের বর্তমান কূটনৈতিক বাহিনীর আকার কৌশলগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয়, বিশেষ করে দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে।’
জেভিয়ার আরও বলেন, ‘ভারতের বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে ফরেন সার্ভিসের আকার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো দরকার। আমি সুপারিশ করব, আগামী ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এর পরিমাণ তিন গুণ বৃদ্ধি করা উচিত।’ তিনি বলেন যে, প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া ভারত তার বৈশ্বিক সম্ভাবনা অর্জনে পিছিয়ে পড়তে পারে।
কূটনৈতিক সক্ষমতার এই ঘাটতি পূরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে জেভিয়ার বলেন, ‘যদি ভারত তার ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অবস্থানকে কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে চায়, তবে ভারতের ফরেন সার্ভিসের পরিধি তার ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক প্রভাবের প্রতিফলন ঘটানোর জন্য বিকশিত হওয়া প্রয়োজন।’
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ভারত। ভৌগোলিক অবস্থানসহ নানা কারণেই বর্তমান বিশ্বে ভারতের আলাদা অবস্থান আছে। সেই অবস্থানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশটির পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাড়লেও দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর বা বিভাগের লোকবল সেই অর্থে বাড়েনি বলে মন্তব্য করেছেন দিল্লিভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক প্রোগ্রেসের (সিএসইপি) ফরেন পলিসি অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো কনস্টান্টিনো জেভিয়ার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবাল ভারতের ২০২৫ সালের ফেডারেল বাজেট এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর এর প্রভাব নিয়ে কনস্টান্টিনো জেভিয়ারের সঙ্গে কথা বলেছে। সাক্ষাৎকারে ভারতের কূটনৈতিক সক্ষমতা এবং এর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে মূল উদ্বেগগুলো তুলে ধরেছেন জেভিয়ার।
জেভিয়ার ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও বর্তমান কূটনৈতিক সক্ষমতা বা কাঠামোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান ফারাকের বিষয়টি তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্র নীতির উচ্চাকাঙ্ক্ষা উল্লেখযোগ্যভাবে বিস্তৃত হয়েছে, কিন্তু ফরেন সার্ভিস বা পররাষ্ট্র বিভাগের আকার প্রায় স্থিরই রয়ে গেছে। দেশের ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক স্বার্থ রক্ষার জন্য মাত্র প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা রয়েছেন।’
ভারতের বৈশ্বিক প্রভাব বৃদ্ধির এই প্রেক্ষাপটে এই অসামঞ্জস্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ বলে মনে করেন জেভিয়ায়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ভারতের অর্থনৈতিক ও ভূরাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে একটি বৃহত্তর ও আরও দক্ষ কূটনৈতিক কর্মীবাহিনী অপরিহার্য।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের বর্তমান কূটনৈতিক বাহিনীর আকার কৌশলগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয়, বিশেষ করে দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে।’
জেভিয়ার আরও বলেন, ‘ভারতের বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে ফরেন সার্ভিসের আকার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো দরকার। আমি সুপারিশ করব, আগামী ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এর পরিমাণ তিন গুণ বৃদ্ধি করা উচিত।’ তিনি বলেন যে, প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া ভারত তার বৈশ্বিক সম্ভাবনা অর্জনে পিছিয়ে পড়তে পারে।
কূটনৈতিক সক্ষমতার এই ঘাটতি পূরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে জেভিয়ার বলেন, ‘যদি ভারত তার ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অবস্থানকে কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে চায়, তবে ভারতের ফরেন সার্ভিসের পরিধি তার ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক প্রভাবের প্রতিফলন ঘটানোর জন্য বিকশিত হওয়া প্রয়োজন।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে