চন্দ্রযান-৩ সফল অবতরণের পর অল ইন্ডিয়া হিন্দু মহাসভার জাতীয় সভাপতি স্বামী চক্রপানি মহারাজ চাঁদকে ‘হিন্দু সনাতন রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন।
এক্স (আগের টুইটার) প্ল্যাটফর্মে স্বামী চক্রপানি মহারাজ একটি পোস্ট করেছেন, সেখানে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ করে বলেছেন চাঁদকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করার জন্য সংসদে একটি প্রস্তাব পাস করুন।
এ ছাড়া স্বামী চক্রপানি বলেছেন, ‘শিবশক্তি পয়েন্ট’, যেখানে চন্দ্রযান-৩ অবতরণ করেছে তাকে হিন্দু রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা উচিত।
এমন টুইটের পর তিনি ব্যাপক প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এই প্রস্তাবটিকে শিশুসুলভ বলা সবচেয়ে কম অপমান হবে। এটাকে আমরা শুধু পাগলামি এবং অ-হিন্দু প্রস্তাব বলব।’
অন্য একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এই ধরনের লোকেরাই যারা দেশে জাতপাত ও সন্ত্রাসবাদের প্রচার করে; তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ইতিমধ্যে রাজনীতিবিদদের একটি অংশ চন্দ্রযান-৩ অবতরণ স্থানটিকে ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’ হিসেবে নামকরণ এর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
সমাজবাদী পার্টির সংসদ সদস্য সম্বল শফিকুর রহমান বারক অভিযোগ করেছেন যে চাঁদে বিক্রম ল্যান্ডারের টাচ ডাউন স্পটকে ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’ হিসেবে নামকরণ করার পদক্ষেপের পেছনে একটি সাম্প্রদায়িক রং রয়েছে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের নামে এটার নামকরণ করা উচিত ছিল।’
এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালাম, যিনি একজন বিজ্ঞানী ছিলেন এবং এর ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাই যদি এটার নামকরণ করতে হয় তবে তাঁর নামেই করা উচিত। এই অর্জনে হিন্দু-মুসলিম রং দেওয়া উচিত ছিল না।’
এদিকে ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ‘শিব শক্তি’ নাম নিয়ে বিতর্ক না করার জন্য অনুরোধ করেছেন কারণ এটি অবতরণ সাইটের জন্য উপযুক্ত।
ইসরো চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘শিব শক্তি’ পুরুষ ও মহিলার সমন্বয়, ইসরোতে মহিলাদের অবদান এবং সংস্থায় এই ধরনের সমন্বয় তৈরি করার প্রয়োজনীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
চন্দ্রযান-৩ সফল অবতরণের পর অল ইন্ডিয়া হিন্দু মহাসভার জাতীয় সভাপতি স্বামী চক্রপানি মহারাজ চাঁদকে ‘হিন্দু সনাতন রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন।
এক্স (আগের টুইটার) প্ল্যাটফর্মে স্বামী চক্রপানি মহারাজ একটি পোস্ট করেছেন, সেখানে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ করে বলেছেন চাঁদকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করার জন্য সংসদে একটি প্রস্তাব পাস করুন।
এ ছাড়া স্বামী চক্রপানি বলেছেন, ‘শিবশক্তি পয়েন্ট’, যেখানে চন্দ্রযান-৩ অবতরণ করেছে তাকে হিন্দু রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা উচিত।
এমন টুইটের পর তিনি ব্যাপক প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এই প্রস্তাবটিকে শিশুসুলভ বলা সবচেয়ে কম অপমান হবে। এটাকে আমরা শুধু পাগলামি এবং অ-হিন্দু প্রস্তাব বলব।’
অন্য একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এই ধরনের লোকেরাই যারা দেশে জাতপাত ও সন্ত্রাসবাদের প্রচার করে; তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ইতিমধ্যে রাজনীতিবিদদের একটি অংশ চন্দ্রযান-৩ অবতরণ স্থানটিকে ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’ হিসেবে নামকরণ এর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
সমাজবাদী পার্টির সংসদ সদস্য সম্বল শফিকুর রহমান বারক অভিযোগ করেছেন যে চাঁদে বিক্রম ল্যান্ডারের টাচ ডাউন স্পটকে ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’ হিসেবে নামকরণ করার পদক্ষেপের পেছনে একটি সাম্প্রদায়িক রং রয়েছে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের নামে এটার নামকরণ করা উচিত ছিল।’
এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালাম, যিনি একজন বিজ্ঞানী ছিলেন এবং এর ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাই যদি এটার নামকরণ করতে হয় তবে তাঁর নামেই করা উচিত। এই অর্জনে হিন্দু-মুসলিম রং দেওয়া উচিত ছিল না।’
এদিকে ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ‘শিব শক্তি’ নাম নিয়ে বিতর্ক না করার জন্য অনুরোধ করেছেন কারণ এটি অবতরণ সাইটের জন্য উপযুক্ত।
ইসরো চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘শিব শক্তি’ পুরুষ ও মহিলার সমন্বয়, ইসরোতে মহিলাদের অবদান এবং সংস্থায় এই ধরনের সমন্বয় তৈরি করার প্রয়োজনীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
১ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৪ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৪ ঘণ্টা আগে