
মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার মতো উদ্যোক্তা নন, ভারতের সবচেয়ে বেশি দরকার শ্রীধারা সোমনাথের মতো মানুষদের। নাদেলা সামান্য কেউ নন, হায়দরাবাদে জন্ম নেওয়া এই ব্যক্তি নিঃসন্দেহে মেধাবী। কিন্তু নাদেলা নন, ভারতের চন্দ্র জয়ের মতো ঐতিহাসিক অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন সোমনাথের মতো লো-প্রোফাইল ব্যক্তিরা। তাই তাঁদের মতো মানুষকেই বেশি দরকার ভারতের। তাঁরা এমন একটি প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করেন যারা কি না সুযোগ থাকার পরও দেশ না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর কী হয়েছে সেটি এখন সবার জানা।
সোমনাথরা হয়তো কখনোই ভারতের হয়ে কোনো ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতবেন না, ফরচুন বা ফোর্বসের শীর্ষ ব্যক্তিত্বের তালিকায় উঠবেন না। তাঁদের হয়তো কখনোই হোয়াইট হাউসের বিশেষ নৈশভোজে ডাকা হবে না। এমনকি তাঁরা মার্কিন ভারতীয়দের আয়ের তুলনায় খুব সামান্যই আয় করেন। কিন্তু এরপরও তাঁরা যা করেছেন তা ইতিহাস। যেকোনো বিবেচনায়। তাঁরা সত্য নাদেলার বাৎসরিক আয়ের মাত্র ৩০ শতাংশ বেশি অর্থ ব্যয় করে ভারতকে চাঁদে পৌঁছে দিয়েছেন।
ভারতের চন্দ্রযান–৩ মিশনের ব্যয় হয়েছে মাত্র ৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চন্দ্র মিশনের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে কম খরচের মিশন। এই মিশনের খরচ এতটাই কম যে, এটি বার্বি, ওপেনহাইমার, অ্যাভেঞ্জার: এন্ডগেম কিংবা অ্যাভাটারের মতো সিনেমার নির্মাণ ব্যয়ের চেয়েও কম। বিখ্যাত চলচ্চিত্র ইন্টারস্টেলার–এর মাত্র অর্ধেক খরচ হয়েছে ভারতের চন্দ্র মিশনে। এই মিশনের খরচ রাশিয়ার মিশনের খরচের অর্ধেকেরও কম, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইপার রোভার মিশনের বাজেটের এক চতুর্থাংশ।
ভারত মহাকাশ গবেষণায় দেশটির জিডিপির মাত্র দশমিক ০৪ শতাংশ ব্যয় করে থাকে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করে দশমিক ২৮ শতাংশ এবং রাশিয়া ব্যয় করে দশমিক ১৫ শতাংশ।
গণমাধ্যমের এই রমরমার যুগেও ভারতের চন্দ্রজয়ী বীরেরা অকপট এবং বিনয়ী। কেবল তাই নয়, তাঁরা প্রচণ্ড আবেগীও বটে। এর উদাহরণ পাওয়া যায় ভারতের প্রথম চন্দ্র মিশন অল্পের জন্য যখন ব্যর্থ হয় তখন। সে সময় দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তৎকালীন প্রধান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেছিলেন।
বাজেট স্বল্পতা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ইসরো) কাজকে বাধাগ্রস্ত করেছে। কিন্তু সেখানে কাজ করা লোকদের দমিয়ে রাখতে পারেনি। বিষয়টি স্মরণ করতে গিয়ে ইসরোর সাবেক প্রধান সুরেন্দ্র পাল বলেন, ‘এমন একটি সময় ছিল যখন গরুর গাড়িতে করে আমাদের কমিউনিকেশন স্যাটেলাইটের মতো স্পর্শকাতর যন্ত্রপাতি আনা নেওয়া করতে হয়েছে। সে সময় এই কাজ করতে আমাদের খরচ করতে হতো মাত্র ১৫০ রুপি।’
বাজেট স্বল্পতার পরও ইসরো কীভাবে কাজ এগিয়ে নিয়েছে এ বিষয়ে সংস্থাটির সাবেক প্রধান মাধবন নায়ার বলেন, ‘আমরা কেবল প্রয়োজন অনুসারেই ব্যয় করতে পারতাম। তবে আমাদের বিজ্ঞানীর বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশ বা প্রতিষ্ঠানের অনেক বেশি প্রচেষ্টা–শ্রম দিয়েছেন। যা আমাদের অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রেখেছে।’
বাজেট স্বল্পতা যে কেবল গবেষণাকেই প্রভাবিত করেছে তা নয়, গবেষকদের ব্যক্তি জীবনকেও প্রভাবিত করেছে। চন্দ্র মিশন সফল করার খাতিরে এর সঙ্গে যুক্ত সব বিজ্ঞানীই অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেছেন কিন্তু কেউই এর জন্য বাড়তি আর্থিক প্রণোদনা পাননি। এ বিষয়ে মিশনের সঙ্গে যুক্ত গবেষক ভেঙ্কটেশ্বরা শর্মা বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে যে জড়তা আমাদের মধ্যে ছিল তা আমরা প্রতিদিন সন্ধ্যায় (অতিরিক্ত কর্মঘণ্টার সময়ে) নিজেদের তরফ থেকে দোসা, কফি ইত্যাদি জোগাড় করার মাধ্যমে ভেঙে ফেলেছিলাম।’ আবার এই প্রকল্পে যুক্ত হয়ে অনেকের প্রেম ও জীবন পূর্ণতা পেয়েছে। যেমন ভেঙ্কটেশ্বরা নিজেই এই প্রকল্পের এক শীর্ষ গবেষককে বিয়ে করেছেন।
চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ ভারতীয়দের জন্য কতটা গর্বের তা অ–ভারতীয়দের পক্ষে অনুভব করা সম্ভব নয়। অতীতে পশ্চিমা গণমাধ্যম ভারতের মহাকাশ গবেষণা নিয়ে তামাশা করেছে। যেমন, দ্য নিউইয়র্ক টাইমস একবার একটি স্পষ্ট বর্ণবাদী কার্টুন প্রকাশ করেছিল। যেখানে দেখানো হয়েছে—একজন কৃষক গরু নিয়ে ‘এলিট স্পেস ক্লাব’ নামাঙ্কিত একটি ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, যে দেশটি দারিদ্র্য, বৈষম্য এবং অপ্রতুল টয়লেট নিয়ে নাকানিচুবানি খাচ্ছে তাদের কী আদৌ মহাকাশ অনুসন্ধান করা উচিত? তবে ভারতকে এখন আর এসব বলে অপমান করা যাবে না।
ইসরোর বিজ্ঞানীরা আরও একটি দারুণ কাজ করেছেন। তাঁরা ভারতে বিদ্যমান আধিপত্যের ক্রমবিন্যাস এবং বর্ণপ্রথাকে দারুণভাবে নাড়িয়ে দিয়েছেন। এত দিন ভারতের গর্বের ধন ছিল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা আইআইটি। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত এসব ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ কঠোর ভর্তি পরীক্ষার জন্য খ্যাত। কিন্তু ইসরোর চন্দ্র মিশনের অধিকাংশ বিজ্ঞানীই ভারতের তুলনামূলক অল্প পরিচিত শহর থেকে উঠে আসা এবং অল্প পরিচিত প্রতিষ্ঠান থেকে পড়ে আসা। এমনকি তাঁদের অনেকে আবার এমন হতদরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন যে তা কল্পনাতীত। যেমন, এই প্রকল্পের বিজ্ঞানীদের একজন ভাসমান নারী চা বিক্রেতার সন্তান, অপর একজনের বাবা কাজ করেন কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে।
ইসরোর সাফল্য ভারতে ‘মেধা পাচার’ বিতর্ককে ভালোমতোই উসকে দিয়েছে। বিশেষ করে আইআইটির এক-তৃতীয়াংশ গ্র্যাজুয়েটই দেশ ত্যাগ করেছেন। তাঁদের অধিকাংশই আবার যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু ভারতীয়রা সেই আইআইটির গ্র্যাজুয়েটদের জন্য নয়, উদ্যাপন করার, উল্লসিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন দেশে থেকে যাওয়া গ্র্যাজুয়েটদের জন্য। যারা রীতিমতো অসাধ্যসাধন করেছেন!
তবে এই উদ্যাপন কিংবা কোনো যুক্তি কোনোভাবেই ভারতে কর্মরতদের কম পারিশ্রমিক দেওয়ার বিষয়টিকে যৌক্তিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না। মাধবন নায়ার কষ্ট নিয়ে বলেন, বিশ্বজুড়ে মহাকাশ গবেষণায় জড়িত দেশগুলোতে বিজ্ঞানীদের যে পরিমাণ পারিশ্রমিক দেওয়া হয়, ভারতীয়রা পায় তার মাত্র এক পঞ্চমাংশ। ফলে যতক্ষণ পর্যন্ত এ ধরনের বৈষম্য বন্ধ না হবে ততক্ষণ মেধা পাচার চলতেই থাকবে।
তবে কথা হলো, যে দেশটি একসময় বাইসাইকেলে করে রকেট বয়ে নিয়ে গেছে সেই দেশটি এখন চাঁদে পৌঁছে গেছে। বিষয়টি নিঃসন্দেহে দারুণ এবং এটি দেশটিকে এমন একটি অবস্থানে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে যেখান থেকে আর পেছন ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। ফলে এই মিশনের সঙ্গে জড়িত তারকারা তাঁদের সাফল্যের জন্য অবশ্যই বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য।

মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার মতো উদ্যোক্তা নন, ভারতের সবচেয়ে বেশি দরকার শ্রীধারা সোমনাথের মতো মানুষদের। নাদেলা সামান্য কেউ নন, হায়দরাবাদে জন্ম নেওয়া এই ব্যক্তি নিঃসন্দেহে মেধাবী। কিন্তু নাদেলা নন, ভারতের চন্দ্র জয়ের মতো ঐতিহাসিক অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন সোমনাথের মতো লো-প্রোফাইল ব্যক্তিরা। তাই তাঁদের মতো মানুষকেই বেশি দরকার ভারতের। তাঁরা এমন একটি প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করেন যারা কি না সুযোগ থাকার পরও দেশ না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপর কী হয়েছে সেটি এখন সবার জানা।
সোমনাথরা হয়তো কখনোই ভারতের হয়ে কোনো ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতবেন না, ফরচুন বা ফোর্বসের শীর্ষ ব্যক্তিত্বের তালিকায় উঠবেন না। তাঁদের হয়তো কখনোই হোয়াইট হাউসের বিশেষ নৈশভোজে ডাকা হবে না। এমনকি তাঁরা মার্কিন ভারতীয়দের আয়ের তুলনায় খুব সামান্যই আয় করেন। কিন্তু এরপরও তাঁরা যা করেছেন তা ইতিহাস। যেকোনো বিবেচনায়। তাঁরা সত্য নাদেলার বাৎসরিক আয়ের মাত্র ৩০ শতাংশ বেশি অর্থ ব্যয় করে ভারতকে চাঁদে পৌঁছে দিয়েছেন।
ভারতের চন্দ্রযান–৩ মিশনের ব্যয় হয়েছে মাত্র ৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চন্দ্র মিশনের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে কম খরচের মিশন। এই মিশনের খরচ এতটাই কম যে, এটি বার্বি, ওপেনহাইমার, অ্যাভেঞ্জার: এন্ডগেম কিংবা অ্যাভাটারের মতো সিনেমার নির্মাণ ব্যয়ের চেয়েও কম। বিখ্যাত চলচ্চিত্র ইন্টারস্টেলার–এর মাত্র অর্ধেক খরচ হয়েছে ভারতের চন্দ্র মিশনে। এই মিশনের খরচ রাশিয়ার মিশনের খরচের অর্ধেকেরও কম, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইপার রোভার মিশনের বাজেটের এক চতুর্থাংশ।
ভারত মহাকাশ গবেষণায় দেশটির জিডিপির মাত্র দশমিক ০৪ শতাংশ ব্যয় করে থাকে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করে দশমিক ২৮ শতাংশ এবং রাশিয়া ব্যয় করে দশমিক ১৫ শতাংশ।
গণমাধ্যমের এই রমরমার যুগেও ভারতের চন্দ্রজয়ী বীরেরা অকপট এবং বিনয়ী। কেবল তাই নয়, তাঁরা প্রচণ্ড আবেগীও বটে। এর উদাহরণ পাওয়া যায় ভারতের প্রথম চন্দ্র মিশন অল্পের জন্য যখন ব্যর্থ হয় তখন। সে সময় দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তৎকালীন প্রধান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেছিলেন।
বাজেট স্বল্পতা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ইসরো) কাজকে বাধাগ্রস্ত করেছে। কিন্তু সেখানে কাজ করা লোকদের দমিয়ে রাখতে পারেনি। বিষয়টি স্মরণ করতে গিয়ে ইসরোর সাবেক প্রধান সুরেন্দ্র পাল বলেন, ‘এমন একটি সময় ছিল যখন গরুর গাড়িতে করে আমাদের কমিউনিকেশন স্যাটেলাইটের মতো স্পর্শকাতর যন্ত্রপাতি আনা নেওয়া করতে হয়েছে। সে সময় এই কাজ করতে আমাদের খরচ করতে হতো মাত্র ১৫০ রুপি।’
বাজেট স্বল্পতার পরও ইসরো কীভাবে কাজ এগিয়ে নিয়েছে এ বিষয়ে সংস্থাটির সাবেক প্রধান মাধবন নায়ার বলেন, ‘আমরা কেবল প্রয়োজন অনুসারেই ব্যয় করতে পারতাম। তবে আমাদের বিজ্ঞানীর বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশ বা প্রতিষ্ঠানের অনেক বেশি প্রচেষ্টা–শ্রম দিয়েছেন। যা আমাদের অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রেখেছে।’
বাজেট স্বল্পতা যে কেবল গবেষণাকেই প্রভাবিত করেছে তা নয়, গবেষকদের ব্যক্তি জীবনকেও প্রভাবিত করেছে। চন্দ্র মিশন সফল করার খাতিরে এর সঙ্গে যুক্ত সব বিজ্ঞানীই অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেছেন কিন্তু কেউই এর জন্য বাড়তি আর্থিক প্রণোদনা পাননি। এ বিষয়ে মিশনের সঙ্গে যুক্ত গবেষক ভেঙ্কটেশ্বরা শর্মা বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে যে জড়তা আমাদের মধ্যে ছিল তা আমরা প্রতিদিন সন্ধ্যায় (অতিরিক্ত কর্মঘণ্টার সময়ে) নিজেদের তরফ থেকে দোসা, কফি ইত্যাদি জোগাড় করার মাধ্যমে ভেঙে ফেলেছিলাম।’ আবার এই প্রকল্পে যুক্ত হয়ে অনেকের প্রেম ও জীবন পূর্ণতা পেয়েছে। যেমন ভেঙ্কটেশ্বরা নিজেই এই প্রকল্পের এক শীর্ষ গবেষককে বিয়ে করেছেন।
চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ ভারতীয়দের জন্য কতটা গর্বের তা অ–ভারতীয়দের পক্ষে অনুভব করা সম্ভব নয়। অতীতে পশ্চিমা গণমাধ্যম ভারতের মহাকাশ গবেষণা নিয়ে তামাশা করেছে। যেমন, দ্য নিউইয়র্ক টাইমস একবার একটি স্পষ্ট বর্ণবাদী কার্টুন প্রকাশ করেছিল। যেখানে দেখানো হয়েছে—একজন কৃষক গরু নিয়ে ‘এলিট স্পেস ক্লাব’ নামাঙ্কিত একটি ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, যে দেশটি দারিদ্র্য, বৈষম্য এবং অপ্রতুল টয়লেট নিয়ে নাকানিচুবানি খাচ্ছে তাদের কী আদৌ মহাকাশ অনুসন্ধান করা উচিত? তবে ভারতকে এখন আর এসব বলে অপমান করা যাবে না।
ইসরোর বিজ্ঞানীরা আরও একটি দারুণ কাজ করেছেন। তাঁরা ভারতে বিদ্যমান আধিপত্যের ক্রমবিন্যাস এবং বর্ণপ্রথাকে দারুণভাবে নাড়িয়ে দিয়েছেন। এত দিন ভারতের গর্বের ধন ছিল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা আইআইটি। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত এসব ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ কঠোর ভর্তি পরীক্ষার জন্য খ্যাত। কিন্তু ইসরোর চন্দ্র মিশনের অধিকাংশ বিজ্ঞানীই ভারতের তুলনামূলক অল্প পরিচিত শহর থেকে উঠে আসা এবং অল্প পরিচিত প্রতিষ্ঠান থেকে পড়ে আসা। এমনকি তাঁদের অনেকে আবার এমন হতদরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন যে তা কল্পনাতীত। যেমন, এই প্রকল্পের বিজ্ঞানীদের একজন ভাসমান নারী চা বিক্রেতার সন্তান, অপর একজনের বাবা কাজ করেন কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে।
ইসরোর সাফল্য ভারতে ‘মেধা পাচার’ বিতর্ককে ভালোমতোই উসকে দিয়েছে। বিশেষ করে আইআইটির এক-তৃতীয়াংশ গ্র্যাজুয়েটই দেশ ত্যাগ করেছেন। তাঁদের অধিকাংশই আবার যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু ভারতীয়রা সেই আইআইটির গ্র্যাজুয়েটদের জন্য নয়, উদ্যাপন করার, উল্লসিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন দেশে থেকে যাওয়া গ্র্যাজুয়েটদের জন্য। যারা রীতিমতো অসাধ্যসাধন করেছেন!
তবে এই উদ্যাপন কিংবা কোনো যুক্তি কোনোভাবেই ভারতে কর্মরতদের কম পারিশ্রমিক দেওয়ার বিষয়টিকে যৌক্তিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না। মাধবন নায়ার কষ্ট নিয়ে বলেন, বিশ্বজুড়ে মহাকাশ গবেষণায় জড়িত দেশগুলোতে বিজ্ঞানীদের যে পরিমাণ পারিশ্রমিক দেওয়া হয়, ভারতীয়রা পায় তার মাত্র এক পঞ্চমাংশ। ফলে যতক্ষণ পর্যন্ত এ ধরনের বৈষম্য বন্ধ না হবে ততক্ষণ মেধা পাচার চলতেই থাকবে।
তবে কথা হলো, যে দেশটি একসময় বাইসাইকেলে করে রকেট বয়ে নিয়ে গেছে সেই দেশটি এখন চাঁদে পৌঁছে গেছে। বিষয়টি নিঃসন্দেহে দারুণ এবং এটি দেশটিকে এমন একটি অবস্থানে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে যেখান থেকে আর পেছন ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। ফলে এই মিশনের সঙ্গে জড়িত তারকারা তাঁদের সাফল্যের জন্য অবশ্যই বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য।

সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য–পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগে
এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের এক গ্রামে সাদা কাপড়ে মোড়ানো দুই কিশোরের নিথর দেহের সামনে দাঁড়িয়ে আছে মানুষ। কাঁদছে সবাই। কেউ বিশ্বাসই করতে চাইছে না, কিশোর দুটি তাদের মাঝে আর নেই।
সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য, পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
শেষ পর্যন্ত তাদের আর ফেরা হলো না। সোনার জন্য যে গর্ত তারা খুঁড়ছিল, সেটি ধসে তাদের ওপর পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয়।
ওই অঞ্চলে গত চার বছরে এ নিয়ে তিনটি খনি দুর্ঘটনা ঘটল, যাতে প্রাণ হারায় কমপক্ষে পাঁচটি শিশু।
এলাকার হেডটিচার ও স্থানীয় কর্মীদের মতে, বাঙ্গুরা ও জেন্নেহর মতো সিয়েরা লিওনের আরও অনেক শিশু স্কুল ফেলে ঝুঁকিপূর্ণ খনিতে সোনা তুলতে যায়। এ প্রবণতা সেখানে ক্রমেই বাড়ছে।
বিবিসি আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সিয়েরা লিয়নের পূর্বাঞ্চল হীরার খনির জন্য বিখ্যাত। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হীরার মজুত ফুরিয়ে আসায় সোনা খনন বেড়েছে।
প্রাকৃতিক সম্পদে ভরা অঞ্চলটিতে স্থানীয় মানুষজন যেখানেই কোনো কিছুর মজুত খুঁজে পায়, সেখানেই খনির কাজ শুরু হয়ে যায়। তা চাষের জমি, পুরোনো কবরস্থান বা নদীর তীর—যাই হোক না কেন।
অঞ্চলটিতে নামীদামি কোনো খনন কোম্পানি নেই বললেই চলে। যেসব এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে খনি চালানো লাভজনক নয়, সেসব জায়গায় ছড়িয়ে আছে এসব অনিয়ন্ত্রিত খনি; যার গভীরতা কখনো কখনো ৪ মিটারও (১৩ ফুট) হয়।
আফ্রিকার আরও বহু দেশে এমন খনির দেখা মেলে, যেখান থেকে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার খবর প্রায়ই পাওয়া যায়।
নিমবাদুর অধিকাংশ পরিবারের জীবিকা চাষাবাদ আর ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল। বিকল্প কর্মসংস্থান খুব কম। তাই বাড়তি আয়ের সুযোগ লোভনীয় মনে হয় গ্রামবাসীর।
তবে গ্রামের মানুষ এও জানে, এই আয় কখনো কখনো মূল্য দাবি করে। এবার সেই মূল্য দিতে হয়েছে সম্ভাবনাময় দুই কিশোরকে।
ইয়ায়াহ জেন্নেহর মা নামিনা জেন্নেহর স্বামী মারা গেছেন। পাঁচ সন্তানের সংসার চালাতে কিশোর ছেলেটির ওপরই ভরসা ছিল তাঁর।
একসময় এসব খনিতে কাজ করতেন নামিনা। বিবিসির কাছে তিনি স্বীকার করেন, ছেলেকে তিনিই খনির কাজে অভ্যস্ত করেছিলেন। তবে বলেন, ‘ও আমাকে বলেনি, ওই জায়গায় যাবে। জানলে আমি যেতে দিতাম না।’

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের এক গ্রামে সাদা কাপড়ে মোড়ানো দুই কিশোরের নিথর দেহের সামনে দাঁড়িয়ে আছে মানুষ। কাঁদছে সবাই। কেউ বিশ্বাসই করতে চাইছে না, কিশোর দুটি তাদের মাঝে আর নেই।
সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য, পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
শেষ পর্যন্ত তাদের আর ফেরা হলো না। সোনার জন্য যে গর্ত তারা খুঁড়ছিল, সেটি ধসে তাদের ওপর পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয়।
ওই অঞ্চলে গত চার বছরে এ নিয়ে তিনটি খনি দুর্ঘটনা ঘটল, যাতে প্রাণ হারায় কমপক্ষে পাঁচটি শিশু।
এলাকার হেডটিচার ও স্থানীয় কর্মীদের মতে, বাঙ্গুরা ও জেন্নেহর মতো সিয়েরা লিওনের আরও অনেক শিশু স্কুল ফেলে ঝুঁকিপূর্ণ খনিতে সোনা তুলতে যায়। এ প্রবণতা সেখানে ক্রমেই বাড়ছে।
বিবিসি আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সিয়েরা লিয়নের পূর্বাঞ্চল হীরার খনির জন্য বিখ্যাত। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হীরার মজুত ফুরিয়ে আসায় সোনা খনন বেড়েছে।
প্রাকৃতিক সম্পদে ভরা অঞ্চলটিতে স্থানীয় মানুষজন যেখানেই কোনো কিছুর মজুত খুঁজে পায়, সেখানেই খনির কাজ শুরু হয়ে যায়। তা চাষের জমি, পুরোনো কবরস্থান বা নদীর তীর—যাই হোক না কেন।
অঞ্চলটিতে নামীদামি কোনো খনন কোম্পানি নেই বললেই চলে। যেসব এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে খনি চালানো লাভজনক নয়, সেসব জায়গায় ছড়িয়ে আছে এসব অনিয়ন্ত্রিত খনি; যার গভীরতা কখনো কখনো ৪ মিটারও (১৩ ফুট) হয়।
আফ্রিকার আরও বহু দেশে এমন খনির দেখা মেলে, যেখান থেকে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার খবর প্রায়ই পাওয়া যায়।
নিমবাদুর অধিকাংশ পরিবারের জীবিকা চাষাবাদ আর ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল। বিকল্প কর্মসংস্থান খুব কম। তাই বাড়তি আয়ের সুযোগ লোভনীয় মনে হয় গ্রামবাসীর।
তবে গ্রামের মানুষ এও জানে, এই আয় কখনো কখনো মূল্য দাবি করে। এবার সেই মূল্য দিতে হয়েছে সম্ভাবনাময় দুই কিশোরকে।
ইয়ায়াহ জেন্নেহর মা নামিনা জেন্নেহর স্বামী মারা গেছেন। পাঁচ সন্তানের সংসার চালাতে কিশোর ছেলেটির ওপরই ভরসা ছিল তাঁর।
একসময় এসব খনিতে কাজ করতেন নামিনা। বিবিসির কাছে তিনি স্বীকার করেন, ছেলেকে তিনিই খনির কাজে অভ্যস্ত করেছিলেন। তবে বলেন, ‘ও আমাকে বলেনি, ওই জায়গায় যাবে। জানলে আমি যেতে দিতাম না।’

ভারতের চন্দ্র মিশন অনেকগুলো বিষয়ের আলোচনা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো—ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলো থেকে মেধা পাচার। সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়টি বলতে গেলে এক প্রকার তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অনেকটাই পিছিয়ে দিচ্ছে
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগে
এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, এই পরিবর্তনের জেরে সেই সব পর্যটকেরা প্রভাবিত হবেন, যারা ভিসা মওকুফ কর্মসূচির যোগ্য। এই কর্মসূচি অনুযায়ী ৪২টি দেশের নাগরিকেরা ইলেকট্রনিক ভ্রমণ অনুমোদন পেলে ভিসা ছাড়াই ৯০ দিন পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে পারেন।
ফেডারেল রেজিস্ট্রারে মঙ্গলবার পেশ করা একটি নথিতে সিবিপি জানিয়েছে, তারা আবেদনকারীদের কাছ থেকে ব্যক্তিগত তথ্যের একটি লম্বা তালিকা চাইবে, যার মধ্যে থাকবে সামাজিকমাধ্যম, গত দশ বছরজুড়ে ব্যবহার করা ই–মেইল ঠিকানা এবং বাবা-মা, জীবনসঙ্গী, ভাই-বোন ও সন্তানদের নাম, জন্মতারিখ, বাসস্থান ও জন্মস্থান।
বর্তমানে ভিসা মওকুফ পাওয়া দেশগুলোর আবেদনকারীদের ইলেকট্রনিক সিস্টেম ফর ট্রাভেল অথোরাইজেশন কর্মসূচিতে নাম নথিভুক্ত করতে হয়। তাঁরা ৪০ ডলার দিয়ে একটি ই-মেইল ঠিকানা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর এবং জরুরি যোগাযোগের তথ্য জমা দেন। এই অনুমোদনের মেয়াদ থাকে দুই বছর।
সিবিপির এই পদক্ষেপ মার্কিন সরকারের পূর্বের অনুরূপ কার্যক্রমের মতোই। সরকার ইতিমধ্যে দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য এইচ১–বি ভিসা এবং শিক্ষার্থী ও গবেষক ভিসার আবেদনকারীদের জন্য সামাজিকমাধ্যম পর্যালোচনার ব্যবস্থা চালু করেছে। এ ছাড়া সরকারের একটি নতুন ২৫০ ডলারের ভিসা ইনটিগ্রিটি ফি সংগ্রহের পরিকল্পনা আছে, যা অনেক ভ্রমণকারীর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে, যদিও ভিসা মওকুফ পাওয়া দেশের ভ্রমণকারীরা সেই ফি থেকে ছাড় পাবেন।
ভিসা ইনটিগ্রিটি ফি নিয়ে ট্রাভেল বা পর্যটন শিল্প আপত্তি জানিয়েছে। গত নভেম্বরে ২০ টিরও বেশি পর্যটন ও ভ্রমণ ব্যবসার একটি জোট বিরোধিতা করে একটি চিঠি স্বাক্ষর করে। তাঁদের উদ্বেগের কারণ, এই ফি আরোপের ফলে আগামী বছরের বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইচ্ছুক কোটি কোটি আন্তর্জাতিক পর্যটককে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করবে।
এক পর্যটন কর্মকর্তা পরিচয় গোপন রেখে কথা বলেছেন, সিবিপি এই পরিকল্পনা নিয়ে শিল্পের অংশীজনদের কিছু জানায়নি। তিনি একে যাত্রী যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এক ‘গুরুত্বপূর্ণ বাড়াবাড়ি’ বলে অভিহিত করেছেন। নোটিশে সিবিপি জানিয়েছে যে, তারা এই প্রস্তাবের ওপর ৬০ দিনের জন্য জনসাধারণের মন্তব্য গ্রহণ করবে।
যদি এই পরিকল্পনা অনুমোদিত হয়, তবে সিবিপি কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসের মধ্যে ধাপে ধাপে পরিবর্তনগুলি কার্যকর করতে পারে, এমনটাই জানিয়েছে ইমিগ্রেশন আইন সংস্থা ফ্রাগোমেন (Fragomen) . ফ্রাগোমেন-এর অংশীদার বো কুপার সরকারের সামাজিক মাধ্যম পর্যালোচনার নতুন এই পদ্ধতিকে ‘প্যারাডাইম শিফট বা ধারণার আমূল পরিবর্তন’ বলে উল্লেখ করেছেন। কারণ এর আগে সংস্থাগুলি নির্দিষ্ট তথ্য, যেমন অপরাধমূলক কার্যকলাপ, যাচাইয়ের জন্য সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করত।
কুপার বলেন, ‘নতুন পদ্ধতিতে অনলাইন আলাপ-আলোচনা দেখা হবে এবং কী ধরনের কথা বলা হয়েছে সে বিষয়ে নিজস্ব বিবেচনা ও নীতির ভিত্তিতে ভ্রমণ বাতিল করা হবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘পর্যটন সংখ্যা কেমন থাকে, তা দেখতে বেশ আগ্রহ থাকবে।’
ডিজিটাল অধিকার গোষ্ঠী ইলেকট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনের সিনিয়র স্টাফ অ্যাটর্নি সোফিয়া কোপ বিবৃতিতে বলেন, সামাজিক মাধ্যমের বাধ্যতামূলক প্রকাশ ও নজরদারি ‘নাগরিক স্বাধীনতার ক্ষতিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদী এবং অন্যান্য বাজে লোককে খুঁজে বার করতে এটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। তবে এটি নিরপরাধ ভ্রমণকারী এবং তাদের আমেরিকান পরিবার, বন্ধু ও সহকর্মীদের বাক্স্বাধীনতাকে স্তব্ধ করেছে এবং তাদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেছে।’
সিবিপি এই বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে তাৎক্ষণিক কোনো সাড়া দেয়নি।

মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, এই পরিবর্তনের জেরে সেই সব পর্যটকেরা প্রভাবিত হবেন, যারা ভিসা মওকুফ কর্মসূচির যোগ্য। এই কর্মসূচি অনুযায়ী ৪২টি দেশের নাগরিকেরা ইলেকট্রনিক ভ্রমণ অনুমোদন পেলে ভিসা ছাড়াই ৯০ দিন পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে পারেন।
ফেডারেল রেজিস্ট্রারে মঙ্গলবার পেশ করা একটি নথিতে সিবিপি জানিয়েছে, তারা আবেদনকারীদের কাছ থেকে ব্যক্তিগত তথ্যের একটি লম্বা তালিকা চাইবে, যার মধ্যে থাকবে সামাজিকমাধ্যম, গত দশ বছরজুড়ে ব্যবহার করা ই–মেইল ঠিকানা এবং বাবা-মা, জীবনসঙ্গী, ভাই-বোন ও সন্তানদের নাম, জন্মতারিখ, বাসস্থান ও জন্মস্থান।
বর্তমানে ভিসা মওকুফ পাওয়া দেশগুলোর আবেদনকারীদের ইলেকট্রনিক সিস্টেম ফর ট্রাভেল অথোরাইজেশন কর্মসূচিতে নাম নথিভুক্ত করতে হয়। তাঁরা ৪০ ডলার দিয়ে একটি ই-মেইল ঠিকানা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর এবং জরুরি যোগাযোগের তথ্য জমা দেন। এই অনুমোদনের মেয়াদ থাকে দুই বছর।
সিবিপির এই পদক্ষেপ মার্কিন সরকারের পূর্বের অনুরূপ কার্যক্রমের মতোই। সরকার ইতিমধ্যে দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য এইচ১–বি ভিসা এবং শিক্ষার্থী ও গবেষক ভিসার আবেদনকারীদের জন্য সামাজিকমাধ্যম পর্যালোচনার ব্যবস্থা চালু করেছে। এ ছাড়া সরকারের একটি নতুন ২৫০ ডলারের ভিসা ইনটিগ্রিটি ফি সংগ্রহের পরিকল্পনা আছে, যা অনেক ভ্রমণকারীর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে, যদিও ভিসা মওকুফ পাওয়া দেশের ভ্রমণকারীরা সেই ফি থেকে ছাড় পাবেন।
ভিসা ইনটিগ্রিটি ফি নিয়ে ট্রাভেল বা পর্যটন শিল্প আপত্তি জানিয়েছে। গত নভেম্বরে ২০ টিরও বেশি পর্যটন ও ভ্রমণ ব্যবসার একটি জোট বিরোধিতা করে একটি চিঠি স্বাক্ষর করে। তাঁদের উদ্বেগের কারণ, এই ফি আরোপের ফলে আগামী বছরের বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইচ্ছুক কোটি কোটি আন্তর্জাতিক পর্যটককে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করবে।
এক পর্যটন কর্মকর্তা পরিচয় গোপন রেখে কথা বলেছেন, সিবিপি এই পরিকল্পনা নিয়ে শিল্পের অংশীজনদের কিছু জানায়নি। তিনি একে যাত্রী যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এক ‘গুরুত্বপূর্ণ বাড়াবাড়ি’ বলে অভিহিত করেছেন। নোটিশে সিবিপি জানিয়েছে যে, তারা এই প্রস্তাবের ওপর ৬০ দিনের জন্য জনসাধারণের মন্তব্য গ্রহণ করবে।
যদি এই পরিকল্পনা অনুমোদিত হয়, তবে সিবিপি কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসের মধ্যে ধাপে ধাপে পরিবর্তনগুলি কার্যকর করতে পারে, এমনটাই জানিয়েছে ইমিগ্রেশন আইন সংস্থা ফ্রাগোমেন (Fragomen) . ফ্রাগোমেন-এর অংশীদার বো কুপার সরকারের সামাজিক মাধ্যম পর্যালোচনার নতুন এই পদ্ধতিকে ‘প্যারাডাইম শিফট বা ধারণার আমূল পরিবর্তন’ বলে উল্লেখ করেছেন। কারণ এর আগে সংস্থাগুলি নির্দিষ্ট তথ্য, যেমন অপরাধমূলক কার্যকলাপ, যাচাইয়ের জন্য সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করত।
কুপার বলেন, ‘নতুন পদ্ধতিতে অনলাইন আলাপ-আলোচনা দেখা হবে এবং কী ধরনের কথা বলা হয়েছে সে বিষয়ে নিজস্ব বিবেচনা ও নীতির ভিত্তিতে ভ্রমণ বাতিল করা হবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘পর্যটন সংখ্যা কেমন থাকে, তা দেখতে বেশ আগ্রহ থাকবে।’
ডিজিটাল অধিকার গোষ্ঠী ইলেকট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনের সিনিয়র স্টাফ অ্যাটর্নি সোফিয়া কোপ বিবৃতিতে বলেন, সামাজিক মাধ্যমের বাধ্যতামূলক প্রকাশ ও নজরদারি ‘নাগরিক স্বাধীনতার ক্ষতিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদী এবং অন্যান্য বাজে লোককে খুঁজে বার করতে এটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। তবে এটি নিরপরাধ ভ্রমণকারী এবং তাদের আমেরিকান পরিবার, বন্ধু ও সহকর্মীদের বাক্স্বাধীনতাকে স্তব্ধ করেছে এবং তাদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেছে।’
সিবিপি এই বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে তাৎক্ষণিক কোনো সাড়া দেয়নি।

ভারতের চন্দ্র মিশন অনেকগুলো বিষয়ের আলোচনা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো—ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলো থেকে মেধা পাচার। সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়টি বলতে গেলে এক প্রকার তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অনেকটাই পিছিয়ে দিচ্ছে
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য–পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগে
এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, পেনসিলভানিয়ায় এক জনসভায় ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের অর্থনৈতিক সফলতার কথা বলছিলেন। তখনই মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে তাঁর ২৮ বছর বয়সী প্রেস সেক্রেটারি কত ‘চমৎকার’ তা নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা আমাদের সুপারস্টার ক্যারোলিনকে পর্যন্ত নিয়ে এসেছি। সে কি দারুণ না? ক্যারোলিন কি অসাধারণ?’ উল্লসিত জনতাকে তিনি প্রশ্ন করেন।
এরপর তিনি লেভিটের শারীরিক সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসের প্রশংসা করতে শুরু করেন। লেভিট তাঁর চেয়ে ৫০ বছরেরও বেশি ছোট। ট্রাম্প বলেন, ‘যখন সে ফক্সের টেলিভিশন চ্যানেলে যায়, সেখানে সে দাপিয়ে বেড়ায়, দাপিয়ে বেড়ায়...সে যখন মঞ্চে ওঠে তাঁর ওই সুন্দর মুখ আর সেই ঠোঁট নিয়ে, যা থামে না, যেন একটা ছোট্ট মেশিনগান।’
ট্রাম্প বলেন, ‘তাঁর কোনো ভয়ডর নেই...কারণ আমাদের নীতি সঠিক। আমাদের এখানে নারীদের খেলায় পুরুষেরা অংশ নেয় না...আমাদের সবাইকে রূপান্তরকামী হতে বাধ্য করতে হয় না, আর আমাদের উন্মুক্ত সীমান্ত নীতিও নেই যেখান থেকে গোটা বিশ্ব—জেলখানা ও অন্য সব জায়গা থেকে—আমাদের দেশে ঢুকতে পারবে, তাই ওর কাজটা একটু সহজ। আমি তো অন্য পক্ষের প্রেস সেক্রেটারি হতে চাইতাম না।’
এই রিপাবলিকান নেতা আগস্টে নিউজম্যাক্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারেও লেভিটকে নিয়ে একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন। তিনি সে সময় বলেছিলেন, ‘ওই মুখটা, ওই মস্তিষ্কটা, ওই ঠোঁট, যেভাবে চলে। মনে হয় যেন সে একটা মেশিনগান। আমার মনে হয় না ক্যারোলিনের চেয়ে ভালো প্রেস সেক্রেটারি আর কারও হয়েছে।’
লেভিট ট্রাম্পের প্রথম প্রশাসনে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সহকারী প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করেছিলেন। নিউ হ্যাম্পশায়ারের বাসিন্দা লেভিট ৬০ বছর বয়সী রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার নিকোলাস রিক্কিও’র সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ এবং তাঁদের নিকো নামে একটি পুত্র সন্তান আছে। কংগ্রেস নির্বাচনে জিততে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি জানুয়ারি মাসে আবারও হোয়াইট হাউসে ফিরে আসেন এবং ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি হন। ট্রাম্পের পঞ্চম প্রেস সেক্রেটারি তিনি এবং তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম প্রেস সেক্রেটারি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, পেনসিলভানিয়ায় এক জনসভায় ৭৯ বছর বয়সী ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের অর্থনৈতিক সফলতার কথা বলছিলেন। তখনই মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে তাঁর ২৮ বছর বয়সী প্রেস সেক্রেটারি কত ‘চমৎকার’ তা নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা আমাদের সুপারস্টার ক্যারোলিনকে পর্যন্ত নিয়ে এসেছি। সে কি দারুণ না? ক্যারোলিন কি অসাধারণ?’ উল্লসিত জনতাকে তিনি প্রশ্ন করেন।
এরপর তিনি লেভিটের শারীরিক সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসের প্রশংসা করতে শুরু করেন। লেভিট তাঁর চেয়ে ৫০ বছরেরও বেশি ছোট। ট্রাম্প বলেন, ‘যখন সে ফক্সের টেলিভিশন চ্যানেলে যায়, সেখানে সে দাপিয়ে বেড়ায়, দাপিয়ে বেড়ায়...সে যখন মঞ্চে ওঠে তাঁর ওই সুন্দর মুখ আর সেই ঠোঁট নিয়ে, যা থামে না, যেন একটা ছোট্ট মেশিনগান।’
ট্রাম্প বলেন, ‘তাঁর কোনো ভয়ডর নেই...কারণ আমাদের নীতি সঠিক। আমাদের এখানে নারীদের খেলায় পুরুষেরা অংশ নেয় না...আমাদের সবাইকে রূপান্তরকামী হতে বাধ্য করতে হয় না, আর আমাদের উন্মুক্ত সীমান্ত নীতিও নেই যেখান থেকে গোটা বিশ্ব—জেলখানা ও অন্য সব জায়গা থেকে—আমাদের দেশে ঢুকতে পারবে, তাই ওর কাজটা একটু সহজ। আমি তো অন্য পক্ষের প্রেস সেক্রেটারি হতে চাইতাম না।’
এই রিপাবলিকান নেতা আগস্টে নিউজম্যাক্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারেও লেভিটকে নিয়ে একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন। তিনি সে সময় বলেছিলেন, ‘ওই মুখটা, ওই মস্তিষ্কটা, ওই ঠোঁট, যেভাবে চলে। মনে হয় যেন সে একটা মেশিনগান। আমার মনে হয় না ক্যারোলিনের চেয়ে ভালো প্রেস সেক্রেটারি আর কারও হয়েছে।’
লেভিট ট্রাম্পের প্রথম প্রশাসনে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সহকারী প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করেছিলেন। নিউ হ্যাম্পশায়ারের বাসিন্দা লেভিট ৬০ বছর বয়সী রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার নিকোলাস রিক্কিও’র সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ এবং তাঁদের নিকো নামে একটি পুত্র সন্তান আছে। কংগ্রেস নির্বাচনে জিততে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি জানুয়ারি মাসে আবারও হোয়াইট হাউসে ফিরে আসেন এবং ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি হন। ট্রাম্পের পঞ্চম প্রেস সেক্রেটারি তিনি এবং তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম প্রেস সেক্রেটারি।

ভারতের চন্দ্র মিশন অনেকগুলো বিষয়ের আলোচনা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো—ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলো থেকে মেধা পাচার। সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়টি বলতে গেলে এক প্রকার তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অনেকটাই পিছিয়ে দিচ্ছে
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য–পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস...
২ ঘণ্টা আগে
এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকারের তারিখ আগামী বছরে পেছানো হয়েছে।
দূতাবাসের বার্তায় আরও বলা হয়, যদি আপনি আপনার ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে ইমেইল পেয়ে থাকেন, তবে মিশন ইন্ডিয়া আপনার নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখে নিতে সহায়তা করতে আগ্রহী।’
বার্তায় সতর্ক করে দূতাবাস আরও জানায়, পুনর্নির্ধারণের নোটিফিকেশন পাওয়ার পরও আগের নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হলে দূতাবাস বা কনস্যুলেটে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শেষভাগে যেসব সাক্ষাৎকার নির্ধারিত ছিল, সেগুলো আগামী বছরের মার্চে নেওয়া হচ্ছে। তবে ঠিক কতগুলো অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্থগিত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
শীর্ষ ব্যবসায়িক অভিবাসন আইন প্রতিষ্ঠানের অ্যাটর্নি স্টিভেন ব্রাউন বলেন, ‘মিশন ইন্ডিয়া যা নিশ্চিত করেছে, তা-ই আমরা শুনছিলাম। সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের কারণে তারা আগামী কয়েক সপ্তাহের বেশ কিছু অ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করে মার্চে পুনর্নির্ধারণ করেছে।’
এইচ-১বি ভিসা আবেদনকারী ও এইচ-৪ নির্ভরশীলদের জন্য স্ক্রিনিং ও যাচাই–বাছাইয়ের পরিধি বাড়িয়েছে মার্কিন সরকার। নতুন নির্দেশনায় আবেদনকারীদের সব সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের প্রাইভেসি সেটিং ‘পাবলিক’ রাখতে বলা হয়েছে।
আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য বা জাতীয় নিরাপত্তা কিংবা জননিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারেন কি না তা চিহ্নিত করতে ১৫ ডিসেম্বর থেকে কর্মকর্তারা তাঁদের অনলাইন উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন। তবে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আবেদনকারীরা আগে থেকেই এমন পর্যবেক্ষণের আওতায় ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রেই জাতীয় নিরাপত্তার কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসনের অন্যতম প্রধান পথ এইচ-১বি ভিসা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর নিয়মকানুনের সর্বশেষ আঘাত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি। গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এইচ-১বি ভিসার ওপর একবারের জন্য ১ লাখ ডলারের অতিরিক্ত ফি আরোপ করেন। এর কিছুদিন পর, আফগান বংশোদ্ভূত এক ব্যক্তির গুলিতে ন্যাশনাল গার্ড সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র ১৯টি দেশকে ‘উদ্বেগজনক দেশ’ হিসেবে চিহ্নিত করে আবেদনকারীদের গ্রিন কার্ড, মার্কিন নাগরিকত্ব ও অন্যান্য অভিবাসন প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে স্থগিত করে।

এইচ-১বি ভিসা প্রার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাকাউন্ট যাচাই-বাছাই করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নীতিতে আটকে গেল ভারতের আবেদনকারীদের ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা দিয়েছে ভারতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। সেখানে বলা হয়, ভিসা আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকারের তারিখ আগামী বছরে পেছানো হয়েছে।
দূতাবাসের বার্তায় আরও বলা হয়, যদি আপনি আপনার ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে ইমেইল পেয়ে থাকেন, তবে মিশন ইন্ডিয়া আপনার নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখে নিতে সহায়তা করতে আগ্রহী।’
বার্তায় সতর্ক করে দূতাবাস আরও জানায়, পুনর্নির্ধারণের নোটিফিকেশন পাওয়ার পরও আগের নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হলে দূতাবাস বা কনস্যুলেটে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শেষভাগে যেসব সাক্ষাৎকার নির্ধারিত ছিল, সেগুলো আগামী বছরের মার্চে নেওয়া হচ্ছে। তবে ঠিক কতগুলো অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্থগিত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
শীর্ষ ব্যবসায়িক অভিবাসন আইন প্রতিষ্ঠানের অ্যাটর্নি স্টিভেন ব্রাউন বলেন, ‘মিশন ইন্ডিয়া যা নিশ্চিত করেছে, তা-ই আমরা শুনছিলাম। সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের কারণে তারা আগামী কয়েক সপ্তাহের বেশ কিছু অ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করে মার্চে পুনর্নির্ধারণ করেছে।’
এইচ-১বি ভিসা আবেদনকারী ও এইচ-৪ নির্ভরশীলদের জন্য স্ক্রিনিং ও যাচাই–বাছাইয়ের পরিধি বাড়িয়েছে মার্কিন সরকার। নতুন নির্দেশনায় আবেদনকারীদের সব সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের প্রাইভেসি সেটিং ‘পাবলিক’ রাখতে বলা হয়েছে।
আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য বা জাতীয় নিরাপত্তা কিংবা জননিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারেন কি না তা চিহ্নিত করতে ১৫ ডিসেম্বর থেকে কর্মকর্তারা তাঁদের অনলাইন উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন। তবে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আবেদনকারীরা আগে থেকেই এমন পর্যবেক্ষণের আওতায় ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রেই জাতীয় নিরাপত্তার কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসনের অন্যতম প্রধান পথ এইচ-১বি ভিসা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর নিয়মকানুনের সর্বশেষ আঘাত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি। গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এইচ-১বি ভিসার ওপর একবারের জন্য ১ লাখ ডলারের অতিরিক্ত ফি আরোপ করেন। এর কিছুদিন পর, আফগান বংশোদ্ভূত এক ব্যক্তির গুলিতে ন্যাশনাল গার্ড সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র ১৯টি দেশকে ‘উদ্বেগজনক দেশ’ হিসেবে চিহ্নিত করে আবেদনকারীদের গ্রিন কার্ড, মার্কিন নাগরিকত্ব ও অন্যান্য অভিবাসন প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে স্থগিত করে।

ভারতের চন্দ্র মিশন অনেকগুলো বিষয়ের আলোচনা উন্মুক্ত করে দিয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো—ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলো থেকে মেধা পাচার। সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়টি বলতে গেলে এক প্রকার তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অনেকটাই পিছিয়ে দিচ্ছে
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সিয়েরা লিওনের পূর্বাঞ্চলীয় গ্রাম নিমবাদু থেকে ঠিক এক দিন আগে সোনার সন্ধানে বেরিয়েছিল ১৬ বছরের মোহামেদ বাঙ্গুরা ও ১৭ বছরের ইয়ায়াহ জেন্নেহ। উদ্দেশ্য–পরিবারের জন্য বাড়তি উপার্জন।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন কাস্টম অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন ডিপার্টমেন্ট বা শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা দপ্তর (সিবিপি) গতকাল মঙ্গলবার একটি প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাব অনুসারে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ থেকে আসা পর্যটকদের অচিরেই হয়তো বিগত পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সামাজিক মাধ্যমের ইতিহাস...
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি তাঁর প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের ‘সুন্দর মুখ’ আর ‘ঠোঁট’-এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এক অর্থনৈতিক কর্মসূচির প্রচারের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানেই এহেন মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগে