অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তান যেন আবার সন্ত্রাসবাদের খপ্পরে না পড়ে, সে জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ মঙ্গলবার ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক জোট জি-২০ এর বিশেষ সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে মোদি এ আহ্বান জানান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, আফগানিস্তান ইস্যুতে বিশেষ এই সম্মেলন ইতালির রোম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বর্তমানে জোটের নেতৃত্বদানকারী দেশ ইতালি আহুত এই সম্মেলনের মূল আলোচ্য বিষয় আফগানিস্তানের অর্থনীতি ও সেখানকার মানুষের মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলা।
সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আফগানিস্তানের ভূমি ব্যবহার করে যেন আর সন্ত্রাসবাদ মাথা চাড়া দিতে না পারে সে জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে দেশটিতে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বানও জানান তিনি। মোদি বলেন, ‘আফগানিস্তান পরিস্থিতির উন্নয়নে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের (২৫৯৩) ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। একই সঙ্গে আফগানিস্তানে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তা পাঠানো প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে গ্রাহ্য করা উচিত হবে না।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ আগস্ট জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত ওই প্রস্তাবে আফগানিস্তানে মানবাধিকার পরিস্থিতির যেন অবনমন না ঘটে, সে কথা বলা হয়। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের ভূমি যেন কেউ সন্ত্রাসবাদের কাজে ব্যবহার করতে না পারে সে জন্য বিদ্যমান সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে রাজনৈতিক সংলাপের ওপর জোর দেওয়া হয় ভারতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেই বৈঠকে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আফগানিস্তানে চলমান খাদ্যাভাব ও অপুষ্টিজনিত সংকটের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ভারতের সাধারণ মানুষ এই দুঃসময়ে আফগানদের ব্যথা অনুভব করছে।
আফগানিস্তান যেন আবার সন্ত্রাসবাদের খপ্পরে না পড়ে, সে জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ মঙ্গলবার ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক জোট জি-২০ এর বিশেষ সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে মোদি এ আহ্বান জানান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, আফগানিস্তান ইস্যুতে বিশেষ এই সম্মেলন ইতালির রোম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বর্তমানে জোটের নেতৃত্বদানকারী দেশ ইতালি আহুত এই সম্মেলনের মূল আলোচ্য বিষয় আফগানিস্তানের অর্থনীতি ও সেখানকার মানুষের মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলা।
সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আফগানিস্তানের ভূমি ব্যবহার করে যেন আর সন্ত্রাসবাদ মাথা চাড়া দিতে না পারে সে জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে দেশটিতে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বানও জানান তিনি। মোদি বলেন, ‘আফগানিস্তান পরিস্থিতির উন্নয়নে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের (২৫৯৩) ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। একই সঙ্গে আফগানিস্তানে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তা পাঠানো প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে কোনো বাধাকে গ্রাহ্য করা উচিত হবে না।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ আগস্ট জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত ওই প্রস্তাবে আফগানিস্তানে মানবাধিকার পরিস্থিতির যেন অবনমন না ঘটে, সে কথা বলা হয়। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের ভূমি যেন কেউ সন্ত্রাসবাদের কাজে ব্যবহার করতে না পারে সে জন্য বিদ্যমান সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে রাজনৈতিক সংলাপের ওপর জোর দেওয়া হয় ভারতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেই বৈঠকে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আফগানিস্তানে চলমান খাদ্যাভাব ও অপুষ্টিজনিত সংকটের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ভারতের সাধারণ মানুষ এই দুঃসময়ে আফগানদের ব্যথা অনুভব করছে।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিম বেলুচিস্তানে রেলপথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনে হামলা চালিয়েছিল বিদ্রোহীরা। এই হামলার দায় স্বীকার করা বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) ট্রেন ছিনতাইয়ের দৃশ্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে গতকাল মঙ্গলবার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা একটি ট্রেন ছিনতাই করে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে জিম্মি করে। পরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। এই সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তানে স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলার কাছে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন জিম্মি করে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। প্রায় সাড়ে ৪০০ যাত্রীবাহী জাফর এক্সপ্রেস থেকে এখন পর্যন্ত ১৯০ জনকে উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উদ্ধার অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩০ বিদ্রোহী...
১ ঘণ্টা আগেমর্মান্তিক এই ঘটনায় নেপাল সরকারের অবস্থান ছিল অমানবিক। হতাহতদের পরিবারকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। তাদের যুক্তি ছিল—দর্শকেরা নিজের ইচ্ছায় খেলা দেখতে গেছে। সেখানে যা ঘটেছে তাতে সরকারের কোনো হাত ছিল না। তাই, সরকার কোনো দায় নেবে না।
৩ ঘণ্টা আগে