ফরাসি গবেষণা সংস্থা ইপসোস (IPSOS) পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ভারতে সবচেয়ে আস্থাভাজন পেশাজীবী হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন ডাক্তার, সেনাবাহিনীর সদস্য এবং শিক্ষক। বিপরীতে, রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী ও পুরোহিতরা আস্থার তালিকায় নিচের দিকে অবস্থান করছেন।
আস্থা সূচক-২০২৪ নামের এই সমীক্ষায় ৩২টি দেশের ২৩,৫৩০ জন প্রাপ্তবয়স্ক অংশগ্রহণকারী অংশ নিয়েছেন। ভারত থেকে এতে অংশ নিয়েছেন ২,২০০ জন।
ভারতে আস্থার শীর্ষে যেসব পেশা
ভারতে শহরের মানুষের মধ্যে ডাক্তার (৫৭ শতাংশ), সেনাবাহিনীর সদস্য (৫৬ শতাংশ) এবং শিক্ষকতা (৫৬ শতাংশ) সবচেয়ে বিশ্বস্ত পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারিতে তাঁদের অবদান এবং নৈতিকতার প্রতি আনুগত্য এই আস্থার পেছনে মূল কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অন্যান্য আস্থাভাজন পেশার মধ্যে রয়েছে—
বিজ্ঞানী: ৫৪ শতাংশ
বিচারক: ৫২ শতাংশ
ব্যাংকার: ৫০ শতাংশ
এছাড়া সাধারণ মানুষ (৪৯ শতাংশ) এবং পুলিশ (৪৭ শতাংশ) তুলনামূলকভাবে কম আস্থার জায়গায় রয়েছেন।
আস্থার তলানিতে রাজনীতিবিদ ও পুরোহিত
ভারতে সবচেয়ে কম আস্থা রাখা হয়েছে রাজনীতিবিদ (৩১ শতাংশ), মন্ত্রী (২৮ শতাংশ) এবং পুরোহিতদের (২৭ শতাংশ) ওপর। দুর্নীতি ও নৈতিক কেলেঙ্কারি তাঁদের বিশ্বাসযোগ্যতা কমিয়েছে।
অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও রাজনীতিবিদদের প্রতি মানুষের আস্থা অত্যন্ত কম। কলম্বিয়া (৭৪ শতাংশ), চিলি (৭৩ শতাংশ), আর্জেন্টিনায় (৭৩ শতাংশ) রাজনীতিবিদদের প্রতি মানুষের অবিশ্বাসের হার সর্বোচ্চ।
বিশ্বব্যাপী অন্যান্য কম আস্থার পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে—
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার: ৫৬ শতাংশ
সরকারি মন্ত্রী: ৫০ শতাংশ
বিশ্বব্যাপী শীর্ষ আস্থার পেশা—
ডাক্তার (৫৮ শতাংশ)
বিজ্ঞানী (৫৬ শতাংশ)
শিক্ষকতা (৫৪ শতাংশ)
ইপসোসের মতে, বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে পেশাগুলোর প্রতি মানুষের আস্থা পরিবর্তিত হতে পারে। তবে দুর্নীতি ও স্বচ্ছতার অভাব আস্থা কমানোর বড় কারণ।
ফরাসি গবেষণা সংস্থা ইপসোস (IPSOS) পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ভারতে সবচেয়ে আস্থাভাজন পেশাজীবী হিসেবে শীর্ষে রয়েছেন ডাক্তার, সেনাবাহিনীর সদস্য এবং শিক্ষক। বিপরীতে, রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী ও পুরোহিতরা আস্থার তালিকায় নিচের দিকে অবস্থান করছেন।
আস্থা সূচক-২০২৪ নামের এই সমীক্ষায় ৩২টি দেশের ২৩,৫৩০ জন প্রাপ্তবয়স্ক অংশগ্রহণকারী অংশ নিয়েছেন। ভারত থেকে এতে অংশ নিয়েছেন ২,২০০ জন।
ভারতে আস্থার শীর্ষে যেসব পেশা
ভারতে শহরের মানুষের মধ্যে ডাক্তার (৫৭ শতাংশ), সেনাবাহিনীর সদস্য (৫৬ শতাংশ) এবং শিক্ষকতা (৫৬ শতাংশ) সবচেয়ে বিশ্বস্ত পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারিতে তাঁদের অবদান এবং নৈতিকতার প্রতি আনুগত্য এই আস্থার পেছনে মূল কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অন্যান্য আস্থাভাজন পেশার মধ্যে রয়েছে—
বিজ্ঞানী: ৫৪ শতাংশ
বিচারক: ৫২ শতাংশ
ব্যাংকার: ৫০ শতাংশ
এছাড়া সাধারণ মানুষ (৪৯ শতাংশ) এবং পুলিশ (৪৭ শতাংশ) তুলনামূলকভাবে কম আস্থার জায়গায় রয়েছেন।
আস্থার তলানিতে রাজনীতিবিদ ও পুরোহিত
ভারতে সবচেয়ে কম আস্থা রাখা হয়েছে রাজনীতিবিদ (৩১ শতাংশ), মন্ত্রী (২৮ শতাংশ) এবং পুরোহিতদের (২৭ শতাংশ) ওপর। দুর্নীতি ও নৈতিক কেলেঙ্কারি তাঁদের বিশ্বাসযোগ্যতা কমিয়েছে।
অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও রাজনীতিবিদদের প্রতি মানুষের আস্থা অত্যন্ত কম। কলম্বিয়া (৭৪ শতাংশ), চিলি (৭৩ শতাংশ), আর্জেন্টিনায় (৭৩ শতাংশ) রাজনীতিবিদদের প্রতি মানুষের অবিশ্বাসের হার সর্বোচ্চ।
বিশ্বব্যাপী অন্যান্য কম আস্থার পেশাগুলোর মধ্যে রয়েছে—
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার: ৫৬ শতাংশ
সরকারি মন্ত্রী: ৫০ শতাংশ
বিশ্বব্যাপী শীর্ষ আস্থার পেশা—
ডাক্তার (৫৮ শতাংশ)
বিজ্ঞানী (৫৬ শতাংশ)
শিক্ষকতা (৫৪ শতাংশ)
ইপসোসের মতে, বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে পেশাগুলোর প্রতি মানুষের আস্থা পরিবর্তিত হতে পারে। তবে দুর্নীতি ও স্বচ্ছতার অভাব আস্থা কমানোর বড় কারণ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাজেট বিলের কঠোর সমালোচনা করেছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিলটিকে তিনি ‘জঘন্য ও ঘৃণ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসন থেকে পদত্যাগের কয়েক দিন পরই গতকাল মঙ্গলবার মাস্ক এই বিলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন।
৭ মিনিট আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে পাঁচ দেশ। এই দেশগুলো ২০২৬ সালের শুরু থেকে দুই বছর নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৭ মিনিট আগেইংল্যান্ডের এসেক্সের হ্যাভারিং-অ্যাট-বাওয়ার গ্রামে কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি বাজপাখির ত্রাসে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একটি প্রাইমারি স্কুল। ইতিমধ্যে স্কুলটির মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
১১ ঘণ্টা আগে