মিয়ানমার সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। কেবল তাই নয়, পুরো সীমান্তে বসানো হবে উচ্চমাত্রার নজরদারি ব্যবস্থাও। একই সঙ্গে সীমান্তে টহল দেওয়ার জন্য রাস্তাও তৈরি করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে অমিত শাহ জানিয়েছেন, ভারত-মিয়ানমারের ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের পুরো অংশে এই বেড়া নির্মাণ করা হবে।
টুইটে অমিত শাহ বলেন, ‘মোদি সরকার দুর্ভেদ্য সীমান্ত নির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সরকার পুরো ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে বেড়া নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আরও ভালো নজরদারির সুবিধার্থে সীমান্তে একটি টহল ট্র্যাক তৈরি করা হবে।’
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টুইটে আরও বলেছেন, ‘মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্যের মধ্যে মণিপুরের মোরেতে ১০ কিলোমিটার সীমান্তে ইতিমধ্যেই বেড়া দেওয়া হয়েছে। হাইব্রিড সার্ভিল্যান্স সিস্টেম (এইচএসএস) ব্যবহার করে বেড়া তৈরির দুটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন।’
এর আগেও, গত ২০ জানুয়ারি অমিত শাহ বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত উন্মুক্ত। নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত সুরক্ষিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তের মতো মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পূর্ণ সীমানায় আমরা বেড়া নির্মাণ করব।’
ভারত সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম চুক্তি বন্ধ করা নিয়েও আলোচনা করছে বলে তিনি জানান। অমিত শাহ বলেন, সরকার এখন দুই দেশের মধ্যে এই অবাধ চলাচল বন্ধ করবে।
সীমান্তে বেড়া দেওয়ার অমিত শাহের ঘোষণা এসেছে এমন সময়ে, যখন মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোণঠাসা হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয়ের আশায় পালিয়ে আসছে শত শত জান্তা সদস্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সংঘর্ষের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রায় ৬০০ সদস্য সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছেন।
মিয়ানমার সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। কেবল তাই নয়, পুরো সীমান্তে বসানো হবে উচ্চমাত্রার নজরদারি ব্যবস্থাও। একই সঙ্গে সীমান্তে টহল দেওয়ার জন্য রাস্তাও তৈরি করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে অমিত শাহ জানিয়েছেন, ভারত-মিয়ানমারের ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের পুরো অংশে এই বেড়া নির্মাণ করা হবে।
টুইটে অমিত শাহ বলেন, ‘মোদি সরকার দুর্ভেদ্য সীমান্ত নির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সরকার পুরো ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে বেড়া নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আরও ভালো নজরদারির সুবিধার্থে সীমান্তে একটি টহল ট্র্যাক তৈরি করা হবে।’
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টুইটে আরও বলেছেন, ‘মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্যের মধ্যে মণিপুরের মোরেতে ১০ কিলোমিটার সীমান্তে ইতিমধ্যেই বেড়া দেওয়া হয়েছে। হাইব্রিড সার্ভিল্যান্স সিস্টেম (এইচএসএস) ব্যবহার করে বেড়া তৈরির দুটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন।’
এর আগেও, গত ২০ জানুয়ারি অমিত শাহ বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত উন্মুক্ত। নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত সুরক্ষিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তের মতো মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পূর্ণ সীমানায় আমরা বেড়া নির্মাণ করব।’
ভারত সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে ফ্রি মুভমেন্ট রেজিম চুক্তি বন্ধ করা নিয়েও আলোচনা করছে বলে তিনি জানান। অমিত শাহ বলেন, সরকার এখন দুই দেশের মধ্যে এই অবাধ চলাচল বন্ধ করবে।
সীমান্তে বেড়া দেওয়ার অমিত শাহের ঘোষণা এসেছে এমন সময়ে, যখন মিয়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোণঠাসা হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয়ের আশায় পালিয়ে আসছে শত শত জান্তা সদস্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সংঘর্ষের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রায় ৬০০ সদস্য সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছেন।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪২ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে